আর্টিকেলটি শুরুতে সবাইকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি, আজকে আলোচনা করব-টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক সবচেয়ে ভালো-Taka Jomanor Jonno Kon Bank Valo. তথ্যবহুল যে আর্টিকেলটি আপনার জন্য আমি প্রস্তুত করেছি সেটা যদি মনোযোগ সহকারে প্রত্যেকটি লাইন পড়েন তাহলে আপনি ব্যাংকে টাকা রাখার ক্ষেত্রে একজন হেভি এক্সপেরিয়েন্স পার্সন হয়ে যাবেন।
গত ৫ আগস্ট একটা বিপ্লব হয়ে গেল আমাদের এই বাংলাদেশে, পুরো দেশের আর্থিক খাতের একটা বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে এর প্রেক্ষাপটে, এরপর পর আমি আপনাদের জন্য নিচের দেওয়া ক্রাইটেরিয়া গুলো ফলো করে, ও ব্যাপক রিসার্চ করে দশটি ব্যাংক খুঁজে বের করেছি যেগুলোকে বাংলাদেশ ব্যাংক টাকা জমানার জন্য নিরাপদ বলছে ব্যাংকগুলো হলো-ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, ইউসিবি ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক, ডাচ বাংলা ব্যাংক।
বাংলাদেশের এই মুহূর্তে ব্যাংকগুলোর যে অবস্থা, মানুষ তো একটু শঙ্কার মধ্যে আছেই, মনে মনে ভাবারই কথা আমার ব্যাংকটি কি ভালো আছে না দেউলিয়া হয়ে যাবে সাম্প্রতিক সময়ে এই বিষয়গুলো ব্যাংকে টাকা জমানার ক্ষেত্রে মানুষের মনে সবচেয়ে বেশি আসছে আমার মনে হয়। নিচের প্রত্যেকটি হেডিং আপনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তাই কোন হেডিং স্কিপ করে চলে যাবেন না।
কোন ব্যাংকে টাকা জমা রাখবেন-In which bank to keep money-Taka Jomanor Jonno Kon Bank Valo
এই তো কয়েকদিন আগে আইসিবি ইসলামী ব্যাংক ও পদ্মা ব্যাংক বাংলাদেশ গ্রাহকের টাকা জমা নিয়ে টাকা ফেরত দেয়নি ভাইরে ভাই কষ্টের টাকা, তাই মানুষ খুঁজে কোন ব্যাংকে টাকা রাখবে। প্রায় দেশের আরো ডজন খানেক ব্যাংক থেকে গ্রাহকের টাকা ফেরত না পাওয়ার ঘটনা কারো অজানা নয়।
একটি হেভি তথ্য নির্ভর আর্টিকেল আমি লিখেছি যেটা প্রায় দুই মাস ধরে, টপিকটি কি-“টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক সবচেয়ে ভালো” এখন আপনি যদি আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে না পড়েন তাহলে তো আমার, ও আপনার কারোর ও উপকার হবে না।
এতোটুকু গ্যারান্টি আমি আপনাকে দিচ্ছি এই আর্টিকেলটি পড়ার পর অন্তত ইন্টারনেটে টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক সবচেয়ে ভালো-Taka Jomanor Jonno Kon Bank Valo এই টপিকে কোথাও কোনো ওয়েবসাইটে বা ইউটিউব চ্যানেলে যেতে হবে না। শুধু আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে।
আমার নিচের দেওয়া ১১ টি পয়েন্ট যদি আপনি যথাযথভাবে ফলো করে টাকা জমা রাখতে পারেন তাহলে আপনার টাকা খুবই নিরাপদে থাকবে-
পয়েন্ট নাম্বার এক
কোন ব্যাংকে টাকা রাখবেন এর উত্তরটা দেওয়া একটু কঠিন, আপনি যদি টাকা জমান ব্যাংকে সেক্ষেত্রে আপনি গ্রাহক, আপনাকে বলব আপনি যে ব্যাংকে টাকা রাখছেন ওই ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের দিকে খেয়াল করবেন, যে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ভাবমূর্তি যত বেশি স্বচ্ছ, সেই ব্যাংক ততটাই নিরাপদ। এইজন্য এই পয়েন্টটি কে আমি এক নম্বরে রেখেছি এতটুকু তো রিসার্চ করতেই হবে যেহেতু টাকাটা আপনার।
পয়েন্ট নাম্বার ২
যে ব্যাংক আমানাতে যত বেশি সুদ দেয় সেই ব্যাংক ততটাই দুর্বল। ওই ব্যাংক বেশি তারল্য সংকটে ভুগছে এজন্য বেশি সুদ দিয়ে গ্রাহকের কাছ থেকে টাকা আনার চেষ্টা করছে। এসব ব্যাংকগুলো বেশি সুদ দিবে ঠিকই কিন্তু একসময় আসল ফেরত পাওয়া নিয়ে সংশয় দেখা দিতে পারে। কষ্ট করে এসবের খোঁজখবর নেওয়া ভালো। কষ্টের টাকা আটকে গেলে বিপদ। আর টাকা সময় মত না পেলে সঠিক মূল্য থাকে না। তাই আপনাকে একটা সঠিক নলেজ থাকতে যে আমার ব্যাংকটি আমাকে কত টাকা সুদ অফার করছে খুব বেশি সুদ অফার করলে সন্দেহের চোখে দেখবেন।
পয়েন্ট নাম্বার তিন
একটু ভালোভাবে লক্ষ্য করলেই আপনি দেখতে পাবেন যে ব্যাংকে আমি টাকা রাখবো সেই ব্যাংকে কর্মচারী নিয়োগে কতটা স্বচ্ছ যদি কর্মচারী নিয়োগে অনিয়ম থাকে তাহলে আপনি ওই ব্যাংকে টাকা রাখবেন না। কারণ দিনশেষে ব্যাংকের কর্মকর্তারাই পারে ব্যাংক টিকে ভালো রাখতে। কষ্ট করে আপনি ব্যাংকের একটু খোঁজখবর নিয়ে পড়ে টাকা জমা রাখবেন কারণ আপনি একটু ভালো করে খোঁজখবর না নিয়ে টাকা রাখলে আসল ফেরত পাওয়া নিয়ে একটা শঙ্কা থেকে যায়। ব্যাংকটির কর্মচারী নিয়োগ প্রক্রিয়া স্বচ্ছ প্রকৃতির না অস্বচ্ছ প্রকৃতির একটু খেয়াল নিবেন।
পয়েন্ট নাম্বার ৪
ব্যাংকগুলো প্রতিবছর যে প্রতিবেদন তৈরি করে, সেই প্রতিবেদনে শীর্ষ গ্রাহকের নাম ও ঋণের পরিমাণ উল্লেখ থাকে, এই বিষয়গুলো বিবেচনায় নিলে আপনার জমানো টাকা নিরাপদ থাকবে। এবং টাকা জমানার ক্ষেত্রে একটি ভালো ব্যাংক বেছে নিতে পারবেন। একটু কষ্ট করে ব্যাংক থেকে শীর্ষ গ্রাহকের নাম ও ঋণের পরিমাণ গুলো সংগ্রহ করবেন এতে আপনার একটা ভালো ধারণা হয়ে যাবে আপনার ব্যাংক সম্বন্ধে।
পয়েন্ট নাম্বার ৫
আপনাকে ব্যাংকের এলডিআর রেশিও টা কত জানতে হবে, মানে লোন ডিপোজিট রেশিও কত এটা জানতে হবে, এটা ব্যাংকের ওয়েবসাইটে গিয়ে ঘাটাঘাটি করলে আপনি জানতে পারবেন। ব্যাংক একশ্রেণীর কাছ থেকে আমানত গ্রহণ করে এবং অন্য শ্রেণীকে সেটা ঋণ হিসেবে প্রদান করে, যে ব্যাংকের ঋণ প্রদান করা রেশিও ৭০ থেকে ৯০ এর মধ্যে সেই ব্যাঙ্কগুলো ভালো বলা যায়। প্রথমে এ পয়েন্টটা মাথায় রাখবেন টাকা জমানানোর জন্য কোন ব্যাংক সবচেয়ে ভালো- Taka Jomanor Jonno Kon Bank Valo বাংলাদেশে এই টপিকটির জন্য।
মানে ব্যাংকগুলো যদি গ্রাহকের কাছ থেকে ১০০ টাকা আমানত হিসেবে গ্রহণ করে সেখান থেকে ৮০ টাকা ঋণ প্রদান করতে পারবে এক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংক একটু ভিন্ন তারা ৯০% পর্যন্ত লোন ডিপোজিট করে থাকে।
পয়েন্ট নাম্বার ৬
এরপর আপনাকে জানতে হবে লোন ক্লাসিফিকেশন সম্বন্ধে, এটি সম্বন্ধে ব্যাংকগুলো প্রতি ৫ থেকে ৬ মাস অন্তর অন্তর বাংলাদেশের জাতীয় পত্রিকাগুলোতে খবর দিয়ে থাকে। লোন ক্লাসিফিকেশন যদি কোন ব্যাংকের বেড়ে যায় তাহলে সেই ব্যাংকে টাকা গুলো সুরক্ষিত অবস্থায় থাকবে না।
ব্যাংক যে ঋণ দিল এই ঋণের টাকা সুদের টাকা আসল টাকা কতটুকু উত্তোলন বা তুলতে পারলো এই রেশিও টাকে সহজ ভাষায় লোন ক্লাসিফিকেশন বলা যায়। এই দ্বিতীয় পয়েন্ট টি মনে রাখবেন যখন আপনি জানার চেষ্টা করেন কোন ব্যাংক টাকা জমানার জন্য সবচেয়ে ভালো-Taka Jomanor Jonno Kon Bank Valo এই টপিক টি।
ইদানিং কালে ফাস্ট সিকিউরিটিক ইসলামিক ব্যাংক, মিডল্যান্ড ব্যাংক, ইসলামিক ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড, আরো কয়েকটি ব্যাংককে বাংলাদেশ ব্যাংকে চিহ্নিত করেছে যাদের লোন ক্লাসিফিকেশন ইদানিংকালে অনেক বেড়ে গেছে।
পয়েন্ট নাম্বার ৭
বর্তমানে বেশিরভাগ ব্যাংকগুলোই কিন্তু পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আছে আপনি একটু ঘাটাঘাটি করে ওই সমস্ত ব্যাংকের শেয়ার প্রাইস টা বিশ্লেষণ করে দেখতে পারেন। যে কোম্পানির শেয়ার ভালো দামে বিক্রি হচ্ছে সেই কোম্পানি বা ব্যাংকটিকে ভালো বলা যায়। টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক সবচেয়ে ভালো এই টপিকে এই পয়েন্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
পয়েন্ট নাম্বার ৮
( NAT )নেট অ্যাসেট ভ্যালু বা এন এ টি। যে ব্যাংকের (NAT) নেট এসেট ভ্যালু বেশি থাকে সে ব্যাংকে টাকা জমা রাখা আপনার জন্যই ভালো হতে পারে। জাতীয় পত্রিকা গুলোতে পাঁচ থেকে ছয় মাস অন্তর অন্তর ব্যাংকগুলো বাধ্য থাকে প্রকাশ করতে এই নেট এসেট ভ্যালু বা (NAT) এনএ টি ,এটা একটু কষ্ট করে খুঁজে দেখতে পারেন। আপনার টাকা নিরাপদ রাখার জন্য।
পয়েন্ট নাম্বার ৯
লেন্থ অফ সার্ভিস যে ব্যাংকটি বেশি দিন ধরে সার্ভিস দিচ্ছে সেই ব্যাঙ্কটি স্বভাবত একটু ভালো হয়ে থাকে, আর যে ব্যাংকটি হিসেবে মাত্র এল সেটার উপর একটু মানুষের আস্থা কম থাকে।
পয়েন্ট নাম্বার ১০
সরকারি ব্যাংক টাকা জমা রাখা ভালো নিরাপদ বেসরকারি ব্যাংকের চেয়ে, সরকারি ব্যাংকগুলোকে বাংলাদেশ ব্যাংক অনেক টাকা ভর্তুকি দিয়ে টিকিয়ে রাখে, তাই বলে বেসরকারি ব্যাংকগুলো যে খারাপ তা না, কিছুদিন আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ঘোষণা দিয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে যে কোন ব্যাংক বাংলাদেশে দেউলিয়া হবে না মার্জ হতে পারে। স্বাধীনতার পর কোন ব্যাংক বাংলাদেশ এ দেউলিয়া হয়ে যায়নি।
পয়েন্ট নাম্বার ১১
লিকুইডীটী মানি বা তারল্য টাকার সংকট রয়েছে যে ব্যাংকগুলো সেই ব্যাংকগুলো টাকা জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে আপনারা দূরে থাকবেন, কিভাবে বুঝবেন যে এই ব্যাংকটির তারল্য সংকট রয়েছে, যখন দেখবেন ব্যাংকটি এফডিআর ,সেভিংস একাউন্ট, আরো অন্যান্য বিষয়গুলিতে বেশি পরিমাণ সুদ দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম কানুন মানছে না তাহলে বুঝবেন ডাল মে, কুচ কালা হে।
আপনি উপরের পয়েন্ট গুলো ফলো করে যে কোন একটি ব্যাংকে টাকা জমা রাখতে পারেন ,আমি কোন ব্যাংকের নাম বললাম না তাহলে আপনারা হয়তো আমাকে বলবেন ব্যাংকের দালাল। আর এ সমস্ত সেনসিটিভ বিষয়ে কোন একটি ব্যাংকে নির্দিষ্ট করে নাম প্রকাশ করলে আসলে পাঠকদের ঠকানো হয় বলে আমার মনে হয়।
শেষ কথা
আমি সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি আপনাদের সঠিক একটা তথ্য দেওয়ার যে আপনারা কোন ব্যাংকে টাকা জমা করবেন এ বিষয়ে তবে এতোটুকু নিশ্চিত থাকেন আপাতত কোন ব্যাংক দেউলিয়া হচ্ছে না, তাই আপনার টাকা যে কোন ব্যাংকে ডিপোজিট করে রাখতে পারেন, বেশি দুশ্চিন্তা না করাই ভালো।
উপরের দেওয়া তথ্যগুলো উপর্যালোচনা করি আপনারা যদি ব্যাংকে টাকা জমা রাখেন তাহলে আমি এতোটুকু নিশ্চিত দিতে পারি যে আপনারা আর যাই হোক আপনাদের টাকা খোয়াবেন না, দেখা হবে নতুন কোন একটা আর্টিকেল নিয়ে ততদিন পর্যন্ত ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
যে সমস্ত প্রশ্ন প্রায়ই জিজ্ঞাসা করা হয়
মাসে মাসে টাকা জমাতে চাচ্ছি। এইক্ষেত্রে কোন ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খুলবো ?
আপনার বাড়ির কাছাকছি যে ব্যাংকের শাখা আছে সেখানে খোলাটা সুবিধাজনক হবে। আর রাষ্টায়ত্ব কোন ব্যাংক হলে ভালো হয়। সে ক্ষেত্রে আপনার সঞ্চয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত হেব। আর এ ধরনের স্কিম গুলি বিভিন্ন ব্যাংকের বিভিন্ন ধরনের অফার থাকে। ঐ ব্যাংকের ওয়েব সাইট থেকে আপনি এ বিষয়গুলি জানতে পারবেন। এ বিষয়গুলি জেনে তারপর ব্যাংকে গেলে আপনার কাজ সহজ হবে।
এই মুহূর্তে কোন ব্যাংকে একাউন্ট খুলে টাকা জমা রাখা নিরাপদ এবং আমি প্রত্যেক মাসে মাসে টাকা তুলতে পারবো। সেই সাথে ভালো একটা প্রফিট দিবে?
সব ব্যাংকের রেট প্রায় একই। তিন মাসে রেনুয়াল ফিক্সড ডিপোজিট করুন। প্রতিমাসেই টাকা তুলতে পারবেন। আইএফআইসিতে করতে পারেন। রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক ও বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক প্রত্যেক মাসে মাসে টাকা তোলার সুযোগ দেয়।
প্রাইম ব্যাংক ডিপিএস রেট ২০২৪ কত ?
প্রাইম ব্যাংকের ডিপিএস রেট নিয়মিত পরিবর্তিত হয়। সঠিক এবং সর্বশেষ তথ্যের জন্য নিচের যেকোনো একটি পদ্ধতি অনুসরণ করুন:
প্রাইম ব্যাংকের ওয়েবসাইট: সরাসরি ওয়েবসাইটে গিয়ে “Interest / Profit Rates” বা “Deposit Schemes” সেকশনে দেখুন।প্রাইম ব্যাংকের ওয়েবসাইট: https://www.primebank.com.bd/
ব্যাংকের শাখা: নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করুন।
হেল্পলাইন: ব্যাংকের হেল্পলাইনে কল করুন।
ইসলামী ব্যাংক ফিক্সড ডিপোজিট রেট 2024 কত ?
আপনি ইসলামী ব্যাংকের ফিক্সড ডিপোজিট রেট জানতে চাচ্ছেন, তাই না?
দেখুন, ব্যাংকের এই রেটগুলা সবসময়ই চলতে থাকে। বাংলাদেশ ব্যাংক কিছু নির্দেশনা দেয়, তারপর বাজারের হালচাল দেখে ব্যাংকগুলো নিজেরা রেট ঠিক করে। তো, আজকে যে রেট আছে, কাল হয়তো অন্য হতে পারে।
সবচেয়ে ভালো হবে যদি আপনি:
ইসলামী ব্যাংকের ওয়েবসাইটে চেক করেন: ওখানে গিয়ে “Interest / Profit Rates” বা “Deposit Schemes” সেকশন খুঁজে নিন। সবচেয়ে আপডেট তথ্য সেখানেই পাবেন।
কোনো ইসলামী ব্যাংকের শাখায় যান: সরাসরি গিয়ে কথা বললে সব বিষয় জানতে পারবেন।
ব্যাংকের হেল্পলাইনে কল করেন: ফোনেই সব জানতে পারবেন।
সোনালী ব্যাংক ফিক্সড ডিপোজিট রেট ২০২৪ কত ?
তুমি সোনালী ব্যাংকে টাকা রাখতে চাও, তাই না? তার জন্য তুমি জানতে চাচ্ছ যে, তোমার টাকা কত সুদ দেবে।
দেখ, ব্যাংকের সুদের হার তো প্রায়ই বদলায়। আজকে যা হার, কাল হয়তো অন্য হবে। তাই সবচেয়ে ভালো হবে তুমি সরাসরি ব্যাংকে গিয়ে জিজ্ঞেস করো।
কিভাবে জানতে পারবে?
সোনালী ব্যাংকের ওয়েবসাইট: ওদের ওয়েবসাইটে গিয়ে “সুদের হার” বা “ডিপোজিট স্কিম” সেকশনটা খুঁজে নাও। সেখানে সবচেয়ে আপডেট তথ্য পাবে।
ব্যাংকের শাখা: তোমার কাছাকাছি কোনো সোনালী ব্যাংকের শাখায় গিয়ে কথা বলতে পারো। ওরা তোমাকে সব বিষয় খুব ভালো করে বুঝিয়ে দিবে।
হেল্পলাইন: ব্যাংকের হেল্পলাইনে ফোন করেও তুমি তথ্যটা জানতে পারো।
ইসলামী ব্যাংকে টাকা রাখা কি হারাম ?
ইসলামী ব্যাংকে টাকা রাখা কি হালাল না হারাম, এটা অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে।
ইসলামী ব্যাংকের ধারণা: ইসলামী ব্যাংকগুলো সাধারণত শরিয়াহ-সম্মত ব্যাংকিং পদ্ধতি অনুসরণ করে। তারা সুদ নেয় না বরং মুনাফা ভিত্তিক ব্যবসা করে। মানে, তারা আপনার টাকা ব্যবসায় ব্যবহার করে এবং সেই ব্যবসায় থেকে যে লাভ হয়, তার একটা অংশ আপনাকে দেয়। এটাকে ইসলামী শরীয়াহ অনুযায়ী হালাল বলে মনে করা হয়।
Banglapoints.com এ আপনাদের স্বাগতম।ব্লগিংয়ে আমার দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতা। আমার এই দীর্ঘ ব্লগিং ক্যারিয়ারে আমার বানানো অনেকগুলো ওয়েবসাইট এর মধ্যে এটি একটি।আমার বিশ্বাস যে ক্যাটাগরিগুলো আমার ওয়েবসাইট এ আছে এগুলো একজন ভিসিটরকে 100% আসল এবং নিরাপদ কনটেন্ট প্রদান করবে যাতে যা কেউ প্রপার নলেজ ,ইনস্পিরেশন ও গাইডেন্স পায়।