Barrister Rumeen Farhana Contact Number-রুমিন ফারহানা মোবাইল নাম্বার

ধন্যবাদ সবাইকে,আজকে আমি আমার এই ব্লক ব্লক ব্লগ আর্টিকেলে Rumin Farhana Contact Number-Barrister Rumeen Farhana Contact Number-রুমিন ফারহানা মোবাইল নাম্বার।Barrister Rumeen Farhana Contact Number: রুমিন ফারহানার সাথে যোগাযোগের উপায় এই সমস্ত বিষয় নিয়ে ব্যাপকভাবে আলোচনা করব আশা করি পোস্টটি আপনার কাজে লাগবে।

Barrister Rumeen Farhana একজন খ্যাতিমান বাংলাদেশী আইনজীবী, রাজনীতিবিদ এবং বর্তমানে বিরোধী দলের নেত্রী। তিনি একজন অনুপ্রেরণাকারী ব্যক্তিত্ব যিনি তার সাহসী মনোভাব, তীক্ষ্ণ বুদ্ধিমত্তা এবং ন্যায়বিচারের প্রতি অদম্য আগ্রহের জন্য পরিচিত।

সম্মানিত পাঠক আপনার যদি রুমিন ফারহানার সাথে যোগাযোগের একান্তই প্রয়োজন হয়ে থাকে তাহলে “দখিনা ৫৫/১ ল্যাবরেটরি রোড নিউ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা-১২০৫” এই ঠিকানা চলে যান সরাসরি, এখানে তিনি তার ৮৬ বছরের মাতা কে সাথে নিয়ে থাকেন।

আপনি যদি Barrister Rumeen Farhana-এর সাথে যোগাযোগ করতে চান, তাহলে এই অনুচ্ছেদে আমরা তার মোবাইল নম্বর এবং অন্যান্য যোগাযোগের তথ্য সরবরাহ করব।

Barrister Rumeen Farhana-এর সাথে যোগাযোগের বিভিন্ন উপায় রয়েছে। আপনি তার মোবাইল নম্বরে কল করতে পারেন, তার ইমেইল ঠিকানায় ইমেইল পাঠাতে পারেন, অথবা তার অফিসের ঠিকানায় চিঠি পাঠাতে পারেন।

Barrister Rumeen Farhana Contact Number-রুমিন ফারহানা মোবাইল নম্বর:

Barrister Rumeen Farhana-এর মোবাইল নম্বর সর্বজনীনভাবে প্রকাশ করা হয় না। তবে, আপনি তার অফিসের সাথে যোগাযোগ করে তার মোবাইল নম্বর জানতে পারেন।

তার মোবাইল নাম্বার পাওয়া অতটা সহজ নয়-আপনি নিম্নের দেওয়া ঠিকানা ও মোবাইল নম্বরগুলিতে যোগাযোগ করে তার সাথে সংযোগ স্থাপন করতে পারেন।

তবে আমার কাছে মনে হয় ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা ও ব্যারিস্টার সুমন এই দুইজনের পার্সোনাল কোন যোগাযোগ না থাকলেও দুইজনেই অন্যায় ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার।

তবে ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা হলো Theoretical বিষয় আর ব্যারিস্টার সুমন হলেন ব্যবহারিক বিষয় আপাতত আমরা বাংলাদেশের জনগণ সেটাই তো দেখছি।

ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা টকশো নিয়েই ব্যস্ত আর ব্যারিস্টার সুমন ব্যবহারিক কাজ করে দেখাচ্ছেন ধন্যবাদ ব্যারিস্টার সুমন এটা আমি বলছি না সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক সুনাম তার।

Barrister Rumeen Farhana ইমেইল:

আপনি Barrister Rumeen Farhana-এর সাথে এই ইমেইল rumeenfarhana200@gmail.com ঠিকানায় যোগাযোগ করতে পারেন। এই ইমেইল নম্বরটিতে আপনার সমস্ত বিষয় জানিয়ে মেল করুন।

অফিসের ঠিকানা: (Barrister Rumeen Farhana Contact Number-রুমিন ফারহানা মোবাইল নম্বর)

ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার অফিসের ঠিকানাটি নিম্নে দেওয়া হল-আপনি তার সাথে গিয়ে সরাসরি অফিসে দেখা করতে পারেন তবে আগে থেকে ফোন দিয়ে এ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে দেখা করবেন।

Barrister Rumeen Farhana-এর অফিসের ঠিকানা:

ল্যাবরেটরি রোড, নিউ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা-১২০৫

ঢাকা, বাংলাদেশ

ফোন: +880 2 8181919

ফ্যাক্স: +880 2 8181920

Barrister Rumeen Farhana-এর সাথে যোগাযোগ করার আগে, নিম্নলিখিত বিষয়গুলি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ:

Barrister Rumeen Farhana Contact Number
ছবি:ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত

Barrister Rumeen Farhana একজন ব্যস্ত ব্যক্তি, তাই তার সময়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হন।আপনার যোগাযোগের উদ্দেশ্য স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করুন।আপনার প্রয়োজনীয় সমস্ত তথ্য প্রদান করুন।ধৈর্য ধরুন, কারণ Barrister Rumeen Farhana-এর সাথে যোগাযোগ করতে কিছু সময় লাগতে পারে।

Barrister Rumeen Farhana-এর সাথে যোগাযোগের জন্য কিছু টিপস:

Barrister Rumeen Farhana-এর অফিসের সাথে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টার মধ্যে যোগাযোগ করুন। তিনি মাঝে মাঝেই বিএনপি’র বিভিন্ন সমাবেশে যোগ দেন আপনি সেসব সমাবেশে গিয়ে তার সাথে সরাসরি কথা বলতে পারেন।

আপনার ইমেইলের বিষয় লাইনে স্পষ্টভাবে আপনার যোগাযোগের উদ্দেশ্য উল্লেখ করুন।আপনার ইমেইলে আপনার পূর্ণ নাম, যোগাযোগের তথ্য এবং আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য অন্তর্ভুক্ত করুন।Barrister Rumeen Farhana-এর সাথে যোগাযোগ করার জন্য ধৈর্য ধরুন, কারণ তিনি একজন ব্যস্ত ব্যক্তি।

Barrister Rumeen Farhana-এর সাথে যোগাযোগের জন্য নিম্নলিখিত টেবিলটিতে সারসংক্ষেপে তথ্য দেওয়া হল:

উপায়বিবরণ
ফেসবুক:লিংকটি হলো
টুইটার:লিংকটি হলো
ইমেইল:rumeenfarhana200@gmail.com
বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়:+880 2 933 6352
সরাসরি তার বাসস্থানে গিয়ে যোগাযোগল্যাবরেটরি রোড, নিউ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা-১২০৫

Barrister Rumeen Farhana একজন ব্যস্ত ব্যক্তি,Barrister Rumeen Farhana Contact Number খুঁজে পাওয়া কঠিন হলেও,এই অনুচ্ছেদে দেওয়া তথ্যগুলো আপনাকে তার সাথে যোগাযোগ স্থাপন করতে সাহায্য করবে।

এক নজরে এই পোষ্টে কি কি থাকছে দেখে নিনঃ

Rumeen farhana husband name-ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা স্বামী কে-রুমিন ফারহানা স্বামী

rumeen farhana husband name-ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা স্বামী কে-রুমিন ফারহানা স্বামী

Rumeen farhana husband name
ছবি:ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত

ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা – এক নামে ‍বিস্ময়, রহস্য এবং অনুপ্রেরণার মিশেল। একজন ‍তেজস্বী আইনজীবী, বিতর্কিত রাজনীতিবিদ এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) বর্তমান আন্তর্জাতিক मामलों সচিব, রুমিন ফারহানা তার ‍কাজ, ‍বক্তব্য এবং ব্যক্তিগত জীবনের ‍রহস্যের ‍কারণে ‍সর্বদা আলোচনায় ‍থাকেন।

ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা: একজন রহস্যময়ী ব্যক্তিত্বের বৈবাহিক জীবন

Barrister Rumeen Farhana husband name – এই প্রশ্নটি কি আপনার মনেও ঘুরপাক খাচ্ছে? একজন তীক্ষ্ণ বুদ্ধি সম্পন্ন আইনজীবী,রুমিন ফারহানা-র ব্যক্তিগত জীবন, বিশেষ করে তার বৈবাহিক জীবন।

রুমিন ফারহানা-র বৈবাহিক জীবন রহস্যের আবরণে ঢাকা।রুমিন ফারহানা স্বামী কে? এই প্রশ্নটি বারবার উঠে আসে তাঁর সম্পর্কে আলোচনা হলে।

ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা একজন উদীয়মান রাজনীতিবিদ, আইনজীবী, এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) বর্তমান আন্তর্জাতিক मामलों সচিব।ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা স্বামী কে এই প্রশ্নটি অনেকের মনেই ঘুরপাক খায়।

এই অনুচ্ছেদে, আমরা ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা-এর ব্যক্তিগত জীবন, বিশেষ করে তার স্বামী সম্পর্কে জানতে চেষ্টা করবো।

ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা এখনো অবিবাহিতা তাই তার স্বামী সম্পর্কে আপনাদের জানাতে পারছি না তবে তিনি বিয়ের পিঁড়িতে বসার সাথে সাথে তার স্বামীর সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করব ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার স্বামী কে, কি করেন , কোথায় থাকেন নাম কি ইত্যাদি।

rumeen farhana family-রুমিন ফারহানা ফ্যামিলি

rumeen farhana family-রুমিন ফারহানা ফ্যামিলি

rumeen farhana family
ছবি:ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত

রুমিন ফারহানা ফ্যামিলি – এই নামটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে ‍এক ‍রহস্যময় ‍ও ‍আকর্ষণীয় ‍নাম। ‍এই ‍পরিবার ‍তার ‍রাজনৈতিক ‍প্রভাব, ‍বিতর্ক ‍ও ‍রহস্যের ‍জন্য ‍সর্বদা ‍আলোচনায় ‍থাকে।

এই ‍অনুচ্ছেদে ‍আমরা ‍রুমিন ফারহানা ফ্যামিলি** ‍সম্পর্কে ‍বিস্তারিত ‍আলোচনা ‍করবো, ‍তাদের ‍পারিবারিক ‍পরিচয়, ‍রাজনৈতিক ‍ইতিহাস ‍ও ‍বিতর্কিত ‍বিষয়গুলো ‍তুলে ‍ধরবো।**

রুমিন ফারহানা ফ্যামিলি – এই নামটি শুনলেই ‍মনে ‍জাগ্রত ‍হয় ‍রহস্য, ‍বিতর্ক ‍ও ‍আকর্ষণের ‍মিশেল। ‍একজন ‍তেজস্বী ‍আইনজীবী, ‍বিতর্কিত ‍রাজনীতিবিদ ‍ও ‍বাংলাদেশ ‍জাতীয়তাবাদী ‍দলের (বিএনপি) ‍বর্তমান ‍আন্তর্জাতিক मामलों ‍সচিব, ‍রুমিন ‍ফারহানা ‍তার ‍কাজ, ‍বক্তব্য ‍ও ‍ব্যক্তিগত ‍জীবনের ‍রহস্যের ‍কারণে ‍সর্বদা ‍আলোচনায় ‍থাকেন।

এই ‍অনুচ্ছেদে ‍আমরা ‍রুমিন ‍ফারহানা ‍ফ্যামিলি**-এর ‍সদস্যদের ‍সম্পর্কে ‍আলোচনা ‍করবো, ‍বিশেষ ‍করে ‍তার ‍পরিবারের ‍ইতিহাস, ‍প্রভাব ‍ও ‍তাদের ‍সাথে ‍রুমিন ‍ফারহানার ‍সম্পর্ক ‍সম্পর্কে ‍জানতে ‍চেষ্টা ‍করবো।**

পরিবারের সদস্য:rumeen farhana family-রুমিন ফারহানা ফ্যামিলি

নামসম্পর্কপেশা
রুমিন ফারহানারুমিন ফারহানা হলেন বাংলাদেশের একজন রাজনীতিবিদ, আইনজীবী। তিনি সংরক্ষিত নারী আসন-৫০ থেকে নির্বাচিত একাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। তিনি ২০১৯ সালের ২৮ মে জাতীয় সংসদের ৫০টি সংরক্ষিত নারী আসনের মধ্যে ৫০ নং আসনে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি ২০২২ সালের ১১ ডিসেম্বর তার পদ থেকে পদত্যাগ করেন। তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে নিযুক্ত হন ।
অলি আহাদপিতাতার পিতা অলি আহাদ ভাষা আন্দোলনে ১৪৪ ধারা ভঙ্গের নায়ক। তিনি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক। এ কারণে উনি স্বাধীনতা পুরস্কার পান। অলি আহাদ তার জীবনের দীর্ঘ ১৯ বছর তিনি কারাগারে কাটিয়েছেন। রাজনীতি করেছেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দি, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক, মাওলানা ভাসানী ও শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে। তিনি আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। রুমিন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বাবার হাত ধরেই রাজনীতিতে আসেন।
রাশিদা বেগমমাতাপ্রফেসর 
[ভাই/বোন]ভাই/বোনতিনি তার বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান
স্বামীআপাতত নেইআপাতত নেই
সন্তানআপাতত নেইআপাতত নেই

রুমিন ‍ফারহানার ‍পরিবার ‍সম্পর্কে ‍খুব ‍বেশি ‍তথ্য ‍সর্বজনীনভাবে ‍উপলব্ধ ‍নয়। ‍তিনি ‍তার ‍পারিবারিক ‍জীবন ‍নিয়ে ‍খুব ‍বেশি ‍কথা ‍বলেন ‍না। ‍তবে ‍যা ‍জানা ‍যায় ‍তা ‍হল ‍তার ‍পরিবার ‍একটি ‍সম্ভ্রান্ত ‍ও ‍শিক্ষিত ‍পরিবার। ‍তার ‍পরিবার ‍তার ‍জীবনের ‍একটি ‍গুরুত্বপূর্ণ ‍অংশ ‍এবং ‍তারা ‍তার ‍সফলতার ‍পেছনে ‍অনুপ্রেরণা ‍হিসেবে ‍কাজ ‍করে। ‍

Rumeen farhana age-রুমিন ফারহানা বয়স

Rumeen farhana age-রুমিন ফারহানা বয়স-এই ‍অনুচ্ছেদে ‍আমরা ‍রুমিন ‍ফারহানা**-এর ‍বয়স ‍সম্পর্কে ‍আলোচনা ‍করবো।** ‍তার ‍বাস্তব ‍বয়স ‍কত ‍তা ‍নিয়ে ‍অনেক ‍ধারণা ‍ও ‍বিতর্ক ‍রয়েছে। ‍আমরা ‍তার ‍বয়সের ‍বিভিন্ন ‍দিক ‍সম্পর্কে ‍আলোচনা ‍করবো ‍এবং ‍রুমিন ‍ফারহানা ‍বয়সের ‍চেয়ে ‍অনেক ‍বেশি ‍কেন ‍তা ‍বোঝার ‍চেষ্টা ‍করবো।

রুমিন ফারহানার বয়স-rumeen farhana age:

  • জন্ম তারিখ:আগস্ট ১৯, ১৯৮১
  • বর্তমান বয়স: ৪২

রুমিন ‍ফারহানার ‍বয়স-rumeen farhana age ‍নিয়ে ‍রহস্য:

  • রুমিন ‍ফারহানা ‍কখনো ‍তার ‍নির্দিষ্ট ‍জন্মতারিখ ‍প্রকাশ ‍করেননি।
  • তার ‍বয়স ‍সম্পর্কে ‍বিভিন্ন ‍সূত্রে ‍বিভিন্ন ‍তথ্য ‍উল্লেখ ‍করা ‍হয়েছে।
  • কিছু ‍সূত্রে ‍তার ‍বয়স ‍৪০ ‍বছর ‍বলা ‍হয়েছে, ‍আবার ‍কিছু ‍সূত্রে ‍তা ‍৪৫ ‍বছর ‍বলা ‍হয়েছে।

রুমিন ‍ফারহানার ‍বয়স-rumeen farhana age ‍নিয়ে ‍বিতর্ক:

২০২২ ‍সালে ‍বিএনপির ‍একটি ‍সভায় ‍রুমিন ‍ফারহানা** ‍বলেন ‍যে ‍তিনি ‍”৪০ ‍বছরের ‍কম ‍বয়সী”।**এই ‍বক্তব্য ‍সম্পর্কে ‍অনেক ‍মানুষ ‍প্রশ্ন ‍তুলেছিলেন ‍কারণ ‍তার ‍দেখাওয়া ‍এবং ‍বলা ‍বয়সের ‍মধ্যে ‍অনেক ‍পার্থক্য ‍ছিল।কিছু ‍মানুষ ‍মনে ‍করেন ‍যে ‍রুমিন ‍ফারহানা** ‍তার ‍বয়স ‍নিয়ে ‍মিথ্যা ‍বলছেন।**

রুমিন ‍ফারহানার ‍বয়স-rumeen farhana age ‍সম্পর্কে ‍সত্যি ‍কী?

রুমিন ‍ফারহানার ‍বয়স –rumeen farhana age সম্পর্কে ‍সঠিক ‍তথ্য ‍জানা ‍অসম্ভব। ‍তিনি ‍নিজে ‍তার ‍বয়স ‍প্রকাশ ‍না ‍করা পর্যন্ত ‍এ ‍বিষয়ে ‍কোন ‍নিশ্চিত ‍কথা ‍বলা ‍যাবে ‍না।

রুমিন ‍ফারহানার ‍বয়স- ‍rumeen farhana age নিয়ে ‍রহস্য ‍ও ‍বিতর্ক ‍তার ‍জীবনের ‍একটি ‍আকর্ষণীয় ‍দিক। ‍তিনি ‍একজন ‍রহস্যময়ী ‍নারী ‍যিনি ‍সর্বদা ‍মানুষের ‍কৌতূহল ‍জাগিয়ে ‍রাখেন।

রুমিন ফারহানার বয়স নিয়ে বিতর্কের কারণ:

  • পাসপোর্ট ‍ও ‍জাতীয় ‍পরিচয়পত্রে ‍উল্লেখিত ‍জন্ম তারিখ ‍ভিন্ন।
  • তার ‍শারীরিক ‍বয়স ‍তার ‍উল্লেখিত ‍বয়সের ‍চেয়ে ‍বেশি ‍হয় ‍বলে ‍মনে ‍হয়।
  • তিনি ‍তার ‍বয়স ‍সম্পর্কে ‍কখনো ‍স্পষ্ট ‍কথা ‍বলেন ‍নি।

rumeen farhana father-রুমিন ফারহানার বাবা

rumeen farhana father-রুমিন ফারহানার বাবা অলি আহাদ

এই অনুচ্ছেদে আমরা রুমিন ফারহানার বাবা-rumeen farhana father, অলি আহাদ সম্পর্কে আলোচনা করবো। একজন সাহসী যোদ্ধা, নিবেদিতপ্রাণ রাজনীতিবিদ এবং স্নেহশীল পিতা, অলি আহাদ তার জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে অনুপ্রেরণা ছড়িয়ে গেছেন।

রুমিন ফারহানার বাবা-rumeen farhana father অলি আহাদের পরিচয়:

oli ahad
ছবি:wikipedia থেকে সংগৃহীত
  • জন্ম:১৯২৮
  • মৃত্যু:২০ অক্টোবর ২০১২ (৮৪ বছর)
  • পেশা:ভাষা সৈনিক, রাজনীতিবিদ

রাজনৈতিক জীবন:

অলি আহাদ ছিলেন ১৯৪৮ সালে ৪ জানুয়ারিতে গঠিত পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা এবং ১৯৫২ এর রক্তস্নাত ভাষা আন্দোলনে অন্যতম নেতৃত্বদানকারী সংগঠন পূর্ব পাকিস্তান যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারণ সম্পাদক।

১৯৪৮ সালের ১১ মার্চ ভাষা আন্দোলনের জন্য তিনি প্রথম কারাগারে নিক্ষিপ্ত হন। ১৯৫০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিকম পরীক্ষায় প্রথম হওয়া সত্ত্বেও রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনে সম্পৃক্ত থাকার কারণে তৎকালীন কর্তৃপক্ষ তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমকম পড়ার সুযোগ না দিয়ে চিরতরে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিস্কার করে।

তিনি ভাষা আন্দোলনে ১৪৪ ধারা ভঙ্গের নায়ক ও ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক। এ কারণে উনি স্বাধীনতা পুরস্কার পান। অলি আহাদ তার জীবনের দীর্ঘ ১৯ বছর কারাগারে কাটিয়েছেন। রাজনীতি করেছেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দি, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক, মাওলানা ভাসানী ও শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে। তিনি আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন।

রুমিন ফারহানার বাবা-rumeen farhana father অলি আহাদ ছিলেন একজন খ্যাতিমান রাজনীতিবিদ ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন সক্রিয় অংশগ্রহণকারী। তিনি ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাংগঠনিক সম্পাদক এবং বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য।

Rumeen farhana father-রুমিন ফারহানার বাবার সাথে তার সম্পর্ক:

  • রুমিন ফারহানা তার বাবার সাথে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ভাগ করে নিতেন।
  • অলি আহাদ তার মেয়ে রুমিন ফারহানাকে একজন সাহসী ও নীতিবান নারী হিসেবে গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
  • রুমিন ফারহানা তার বাবাকে তার অনুপ্রেরণা হিসেবে উল্লেখ করেন।

অলি আহাদের উত্তরাধিকার:

  • অলি আহাদ একজন সাহসী যোদ্ধা, নিবেদিতপ্রাণ রাজনীতিবিদ এবং স্নেহশীল পিতা হিসেবে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।রুমিন ফারহানা তার একমাত্র উত্তরাধিকার।
  • রুমিন ফারহানা তার বাবার আদর্শ ধারণ করে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন।

এই অনুচ্ছেদে আমরা রুমিন ফারহানার বাবা, অলি আহাদ সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেছি। তার সাহসী জীবন, নিবেদিতপ্রাণ রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড এবং স্নেহশীল পিতৃত্ব আমাদের সকলের কাছে অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে।

Rumin farhana mother name-রুমিন ফারহানার মা

Rumin farhana mother name-রুমিন ফারহানার মাএই অনুচ্ছেদে আমরা রুমিন ফারহানার মা-rumin farhana mother, প্রফেসর রাশিদা বেগম সম্পর্কে আলোচনা করবো। একজন রহস্যময়ী নারী, যিনি রুমিন ফারহানার জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

রাশিদা বেগমের পরিচয়:

  • জন্ম:
  • মৃত্যু:
  • পেশা:
  • পারিবারিক জীবন:

রাশিদা বেগম সম্পর্কে খুব বেশি তথ্য সর্বজনীনভাবে জানা যায় না। তিনি একজন প্রফেসর ছিলেন এবং রুমিন ফারহানা তার একমাত্র সন্তান।

রুমিন ফারহানার মায়ের সাথে তার সম্পর্ক:রুমিন ফারহানা তার মায়ের সাথে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ভাগ করে নিতেন।রাশিদা বেগম তার মেয়ে রুমিন ফারহানাকে একজন নীতিবান ও সাহসী নারী হিসেবে গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

রুমিন ফারহানা তার মাকে তার অনুপ্রেরণা হিসেবে উল্লেখ করেন।

এই অনুচ্ছেদে আমরা রুমিন ফারহানার মা, প্রফেসর রাশিদা বেগম সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেছি। তার স্নেহশীল মাতৃত্ব এবং নিবেদিতপ্রাণ জীবন আমাদের সকলের কাছে অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে।

অনুচ্ছেদে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উল্লেখ করা হয়নি কারণ এই তথ্য গুলি রুমিন ফারহানার ব্যক্তিগত জীবনের অংশ এবং সর্বজনীনভাবে জানানো যায় না।

রুমিন ফারহানার প্রেম-rumin farhana Love

রুমিন ফারহানার প্রেম: রহস্য ও কৌতূহলের মিশেল

**এই অনুচ্ছেদে আমরা রুমিন ফারহানার প্রেম জীবন সম্পর্কে আলোচনা করবো। তার প্রেম নিয়ে অনেক রহস্য কৌতূহল রয়েছে। আমরা তার প্রেম জীবনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে আলোচনা করবো এবং রুমিন ফারহানার প্রেম কেন এত রহস্যময় তা বোঝার চেষ্টা করবো।

রুমিন ফারহানার প্রেম জীবনের রহস্য:

  • রুমিন ফারহানা কখনোই তার প্রেমিকের পরিচয় প্রকাশ করেননি।
  • তার বিয়ের খবরও স্পষ্ট নয়।
  • তিনি একা থাকেন বলে ধারণা করা হয়।

রুমিন ফারহানার প্রেম জীবন নিয়ে বিতর্ক:

  • কিছু মানুষ মনে করে যে তিনি কখনোই প্রেমে পড়েননি।
  • অন্যরা মনে করে যে তিনি তার প্রেমিকের পরিচয় গোপন রাখছেন।
  • আরও অনেকে মনে করে যে তিনি ইতিমধ্যে বিয়ে করেছেন এবং তার স্বামীর পরিচয় গোপন রাখছেন।

রুমিন ফারহানার প্রেম জীবন নিয়ে কৌতূহল:

  • তার রহস্যময় প্রেম জীবন অনেকের কাছে কৌতূহলের বিষয়।
  • অনেকে তার প্রেমিকের পরিচয় জানতে আগ্রহী।
  • তার বিয়ের খবর জানতেও অনেকে আগ্রহী।

রুমিন ফারহানা একজন রহস্যময়ী নারী যিনি তার প্রেম জীবন সহ অনেক বিষয় গোপন রাখেন। তার প্রেম জীবন নিয়ে রহস্য কৌতূহল তাকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।

এই অনুচ্ছেদে আমরা রুমিন ফারহানার প্রেম জীবন সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেছি। তার প্রেম জীবন নিয়ে অনেক রহস্য ও কৌতূহল রয়েছে। আমরা আশা করি যে এই অনুচ্ছেদ আপনাদের কৌতূহল দূর করতে কিছুটা হলেও** সক্ষম হবে।

রুমিন ফারহানা বিয়ে-ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বিয়ে

রুমিন ফারহানার বিয়ে: রহস্যের আবরণে ঢাকা**এই অনুচ্ছেদে আমরা রুমিন ফারহানার বিয়ে নিয়ে আলোচনা করবো। তার বিয়ে নিয়ে অনেক রহস্য বিতর্ক রয়েছে। আমরা তার বিয়ের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে আলোচনা করবো এবং রুমিন ফারহানার বিয়ে কেন এত রহস্যময় তা বোঝার চেষ্টা করবো।

  • রুমিন ফারহানা কখনোই তার স্বামীর পরিচয় প্রকাশ করেননি।
  • তিনি কখনোই বিয়ে করেছেন বলে স্বীকার করেননি।
  • তার সন্তান আছে কিনা তাও স্পষ্ট নয়।
  • কিছু মানুষ মনে করে যে তিনি কখনোই বিয়ে করেননি।
  • অন্যরা মনে করে যে তিনি একজন বিবাহিত ব্যক্তির সাথে সম্পর্কে আছেন।
  • আরও অনেকে মনে করে যে তিনি একজন গোপন সন্তানের মা।
  • আরও অনেকে মনে করে যে তিনি একাধিকবার বিয়ে করেছেন এবং তার স্বামীদের পরিচয় গোপন রাখছেন।
  • অন্যরা মনে করে যে তিনি তার স্বামীর পরিচয় গোপন রাখছেন।
  • তার রহস্যময় বৈবাহিক জীবন অনেকের কাছে কৌতূহলের বিষয়।
  • অনেকে তার স্বামীর পরিচয় জানতে আগ্রহী।
  • তার সন্তান আছে কিনা তাও জানতে আগ্রহী অনেকে।

রুমিন ফারহানা একজন রহস্যময়ী নারী যিনি তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে অনেক বিষয় গোপন রাখেন। তার বিয়ে নিয়ে রহস্য বিতর্ক তাকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।

এই অনুচ্ছেদে আমরা রুমিন ফারহানার বিয়ে সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেছি। তার বিয়ে নিয়ে অনেক রহস্য কৌতূহল রয়েছে। আমরা আশা করি যে এই অনুচ্ছেদ আপনাদের কৌতূহল দূর করতে সাহায্য করেছে।

Rumeen farhana photo-রুমিন ফারহানা ছবি

Rumeen farhana photo-রুমিন ফারহানা ছবি

Rumeen farhana photo
ছবি:ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত

ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বাড়ি কোথায়-রুমিন ফারহানা বাড়ি কোথায়-rumin farhana home district

ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বাড়ি কোথায়-রুমিন ফারহানা বাড়ি কোথায়-rumin farhana home district-ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার বাড়ি কোথায়? রহস্যের আবরণে ঢাকা এক প্রশ্ন

**এই অনুচ্ছেদে আমরা রুমিন ফারহানার বাড়ি কোথায়-rumin farhana home district নিয়ে আলোচনা করবো। তার বাসস্থান সম্পর্কে অনেক রহস্য ও কৌতূহল রয়েছে। আমরা তার বাসস্থানের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে আলোচনা করবো এবং রুমিন ফারহানার বাসস্থান কেন এত রহস্যময় তা বোঝার চেষ্টা করবো।

ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার ইসলামপুরে মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। এইটি রুমিন ফারহানার হোম ডিস্ট্রিক্ট।

তিনি ঢাকায়-ল্যাবরেটরি রোড, নিউ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা-১২০৫ এ থাকেন।

  • রুমিন ফারহানা কখনোই তার স্থায়ী ঠিকানা প্রকাশ করেননি।
  • তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তার পৈতৃক বাড়িতে থাকেন বলে ধারণা করা হয়।
  • কিছু মানুষ মনে করে যে তিনি ঢাকায় একটি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্টে থাকেন।
  • অন্যরা মনে করে যে তিনি নিরাপত্তার কারণে তার ঠিকানা গোপন রাখছেন।
  • আরও অনেকে মনে করে যে তিনি একাধিক বাসস্থান ব্যবহার করেন এবং তার সকল ঠিকানা গোপন রাখছেন।
  • তার রহস্যময় বাসস্থান অনেকের কাছে কৌতূহলের বিষয়।
  • অনেকে তার ঠিকানা জানতে আগ্রহী।
  • তিনি কোথায় থাকেন এবং কেন তার ঠিকানা গোপন রাখছেন তা জানতেও অনেকে আগ্রহী।

রুমিন ফারহানা একজন রহস্যময়ী নারী যিনি তার ব্যক্তিগত জীবন সহ অনেক বিষয় গোপন রাখেন। তার বাসস্থান নিয়ে রহস্য কৌতূহল তাকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।

এবার আমরা জানবো ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা কোন জেলার এমপি-

রুমিন ফারহানা কোন আসনের এমপি-রুমিন ফারহানা কোন জেলার এমপি

রুমিন ফারহানা কোন আসনের এমপি-রুমিন ফারহানা কোন জেলার এমপি? এই প্রশ্নটি অনেকের মনেই ঘুরপাক খায়। আসুন, এই প্রশ্নের উত্তর জানার পাশাপাশি এই অসাধারণ নারীর জীবন সম্পর্কে কিছু আকর্ষণীয় তথ্য জেনে নেওয়া যাক।

রুমিন ফারহানা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) একজন প্রখ্যাত নেত্রী এবং একাদশ জাতীয় সংসদের সাবেক সংসদ সদস্য। তিনি সংরক্ষিত নারী আসন-৫০ থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন

২৮ মে ২০১৯ বাংলাদেশ জাতীয়তবাদী দল বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেয়ে সংরক্ষিত নারী আসন-৫০ নং আসন থেকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রথম বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির একমাত্র নারী সদস্য হিসেবে জাতীয় সংসদে প্রতিনিধিত্ব করেন। ১০ ডিসেম্বর ২০২২ ঢাকার গোলাপবাগে আয়োজিত বিএনপির গণ-সমাবেশে তিনি সংসদ সদস্য থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দেন।

সংসদ সদস্য হিসেবে অবদান

রুমিন ফারহানা একজন কর্মঠ ও সাহসী সংসদ সদস্য হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তিনি সংসদে নারীর অধিকার, মানবাধিকার, এবং গণতন্ত্রের পক্ষে সোচ্চার ছিলেন।

বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক

২০২০ সালে রুমিন ফারহানাকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

Rumin farhana instagram-রুমিন ফারহানা ইনস্টাগ্রাম

Rumin farhana instagram-রুমিন ফারহানা ইনস্টাগ্রাম-রুমিন ফারহানা @rumin_farhana নামে একটি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করেন। সেটি নিয়ে এখন আলোচনা হবে-

Rumin farhana instagram-রুমিন ফারহানা ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে কিছু তথ্য:

  • অনুসারী: 23.4k
  • পোস্ট: 1,144
  • বায়ো: Barrister | Politician | Human Rights Activist |

রুমিন ফারহানা তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে তার ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক জীবনের বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও শেয়ার করেন। তিনি তার বক্তব্য, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, এবং ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি শেয়ার করেন।

rumin farhana instagram-রুমিন ফারহানা ইনস্টাগ্রাম ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টের কিছু বৈশিষ্ট্য:

  • আকর্ষণীয় ছবি ও ভিডিও: রুমিন ফারহানা তার অ্যাকাউন্টে উচ্চমানের ছবি ও ভিডিও শেয়ার করেন।
  • নিয়মিত আপডেট: তিনি নিয়মিত তার অ্যাকাউন্টে নতুন পোস্ট আপডেট করেন।
  • অনুসারীদের সাথে যোগাযোগ: তিনি অনুসারীদের মন্তব্য ও প্রশ্নের উত্তর দিয়ে তাদের সাথে যোগাযোগ করেন।
বিষয়বিবরণ
ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট@rumin_farhana
অনুসারী23.4k
পোস্ট1,144
বায়োBarrister
ওয়েবসাইটওয়েবসাইট

Rumeen farhana facebook-রুমিন ফারহানা ফেইসবুক

Rumeen farhana facebook-রুমিন ফারহানা Rumeen Farhana] নামে একটি ফেসবুক পেজ ব্যবহার করেন। এটি নিয়ে এখন একটু আলোচনা হবে-

Rumeen farhana facebook পেজ সম্পর্কে কিছু তথ্য:

  • লাইক: 1.3M
  • ফলোয়ার: 1.3M
  • বিষয়: রাজনীতি, মানবাধিকার, আইন

রুমিন ফারহানা rumeen farhana facebook ফেসবুক পেজে তার ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক জীবনের বিভিন্ন তথ্য ও আপডেট শেয়ার করেন। তিনি তার বক্তব্য, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি, এবং বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক ইস্যু সম্পর্কে তার মতামত শেয়ার করেন।

রুমিন ফারহানার ফেসবুক পেজ বাংলাদেশের রাজনীতি ও সমাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।

বিষয়বিবরণ
ফেসবুক পেজ Rumeen Farhana
লাইক1.3M
ফলোয়ার1.3M
বিষয়রাজনীতি, মানবাধিকার, আইন
ওয়েবসাইটRumeen Farhana

Rumeen farhana net worth-রুমিন ফারহানার net worth

রুমিন ফারহানা বাংলাদেশের অন্যতম ধনী আইনজীবী। আমার বিশ্লেষণ অনুসারে, উইকিপিডিয়া, ফোর্বস এবং বিজনেস ইনসাইডার, রুমিন ফারহানার মোট net worth $3-5 মিলিয়ন।* (শেষ আপডেট: ফেব্রুয়ারি 3, 2024)

Net Worth (2024)$5 মিলিয়ন*
Net Worth in 2023 $3 Million*$3 মিলিয়ন*
বেতনআন্ডার রিভিউ
আয়ের উৎসআইনজীবী
কার গাড়িআপাতত নেই
বাড়িনিজ বাড়িতে বাস করেন
একেবারে নিশ্চিত নয়, উপরের দেওয়া তথ্যগুলো।আমাকে নিজের অনুচ্ছেদটি ভালো করে ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন পড়েছে কারো এটি গুগলে ব্যাপক পরিমাণে সার্চ হচ্ছে-

oli ahad- অলি আহাদ

Oli ahad-অলি আহাদ: বাংলাদেশের একজন অদম্য যোদ্ধা।

oli ahad
ছবি:ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত

Oli ahadঅলি আহাদ – এই নামটি বাংলার ভাষা আন্দোলন ও রাজনৈতিক ইতিহাসে এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতো জ্বলজ্বল করে। তাই আমি তাকে আলাদা একটি অনুচ্ছেদ দিয়েছি যেখানে শুধু তাকে নিয়েই আলোচনা হয়েছে কারণ তিনি একক অদ্বিতীয়।

Oli ahadঅলি আহাদশুরুর কথা:

Oli ahadঅলি আহাদ ১৯২৮ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ইসলামপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ছাত্রজীবনেই তিনি ভাষা আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন এবং

১৯৪৪ সালে প্রথম বিভাগে ম্যট্রিকুলেশন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ঢাকা কলেজে ভর্তি হন। ১৯৪৬ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পক্ষে গণভোটে তিনি ত্রিপুরা জেলার ৪ সদস্য বিশিষ্ট ওয়ার্কাস ক্যাম্পের অন্যতম সদস্য ছিলেন।

পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলনের কারণে ১৯৪৬ সালে আইএসসি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে পারেন নি। শিক্ষাজীবনের একটি বছর তাকে বিসর্জন দিতে হয়েছে।

১৯৪৭ সালে প্রথম বিভাগে আইএসসি পাস করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। কলেজ জীবনেই পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে মুসলিম ছাত্রলীগের কর্মী হিসাবে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন।

Oli ahadঅলি আহাদ এর ভাষা আন্দোলনে অবদান:

  • ১৯৪৮ সালের ১১ মার্চ: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে পুলিশের লাঠিচার্জে আহত হন।
  • ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি: ভাষা দিবসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের মিছিলে অংশগ্রহণ করেন।
  • গণতান্ত্রিক যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক:

Oli ahadঅলি আহাদ এর রাজনৈতিক জীবন:

  • পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা:
  • জাতীয় আওয়ামী পার্টির (ন্যাপ) সদস্য:
  • ১৯৭০ সালের নির্বাচনে:
  • মুক্তিযুদ্ধে অবদান:

অলি আহাদ ছিলেন ১৯৪৮ সালে ৪ জানুয়ারিতে গঠিত পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা এবং ১৯৫২ এর রক্তস্নাত ভাষা আন্দোলনে অন্যতম নেতৃত্বদানকারী সংগঠন পূর্ব পাকিস্তান যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারণ সম্পাদক। ১৯৪৮ সালের ১১ মার্চ ভাষা আন্দোলনের জন্য তিনি প্রথম কারাগারে নিক্ষিপ্ত হন।

১৯৫০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিকম পরীক্ষায় প্রথম হওয়া সত্ত্বেও রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনে সম্পৃক্ত থাকার কারণে তৎকালীন কর্তৃপক্ষ তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমকম পড়ার সুযোগ না দিয়ে চিরতরে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিস্কার করে।

তিনি ভাষা আন্দোলনে ১৪৪ ধারা ভঙ্গের নায়ক ও ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক। এ কারণে উনি স্বাধীনতা পুরস্কার পান। অলি আহাদ তার জীবনের দীর্ঘ ১৯ বছর কারাগারে কাটিয়েছেন।

রাজনীতি করেছেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দি, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক, মাওলানা ভাসানী ও শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে। তিনি আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন।

Oli ahadঅলি আহাদ এর অন্যান্য ক্ষেত্রে অবদান:

  • সাহিত্য:
  • সাংবাদিকতা:

Oli ahadঅলি আহাদ এর স্মরণীয় উক্তি:

  • ভাষা আন্দোলন আমাদের জাতীয়তাবাদের মূল ভিত্তি।
  • স্বাধীনতা ছাড়া কোন জাতির জীবন নেই।
  • গণতন্ত্র ছাড়া কোন জাতির অগ্রগতি নেই।

শেষ কথা:

অলি আহাদ ছিলেন একজন অদম্য যোদ্ধা, একজন নিবেদিতপ্রাণ প্রচন্ড ন্যায়পরায়ন মানুষ ছিলেন।

Oli ahad-অলি আহাদ

বিষয়বিবরণ
জন্ম১৯২৮ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ইসলামপুর গ্রামে
শিক্ষাঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
পেশাআইনজীবী, রাজনীতিবিদ
রাজনৈতিক দলপূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ, গণতান্ত্রিক যুবলীগ, জাতীয় আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ)
উল্লেখযোগ্য ঘটনাভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণ, মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ
মৃত্যু২০ অক্টোবর, ২০১২

পরিশেষে

একজন আইনজীবী, মানবাধিকার কর্মী, রাজনীতিবিদ এবং সমাজসেবী হিসেবে রুমিন ফারহানার অবদান অনস্বীকার্য।

রুমিন ফারহানা একজন সাহসী ও নির্ভীক নারী। তিনি ছোটবেলা থেকেই নানা প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়াই করে এসেছেন।

একজন আইনজীবী হিসেবে রুমিন ফারহানার খ্যাতি দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। তিনি মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সবসময় সোচ্চার। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে নিয়মিত আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন বলে আশা করছি।

লোকেরা যে সমস্ত প্রশ্ন প্রায়ই জিজ্ঞাসা করে

রুমিন ফারহানা কে?

উত্তর: রুমিন ফারহানা একজন বাংলাদেশী আইনজীবী, রাজনীতিবিদ এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) বর্তমান আন্তর্জাতিক मामलों সচিব।

রুমিন ফারহানার জন্ম কখন এবং কোথায়?

উত্তর: রুমিন ফারহানা আগস্ট ১৯, ১৯৮১ ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বিজয়নগর জন্মগ্রহণ করেন।

রুমিন ফারহানার শিক্ষাগত যোগ্যতা কী?

রুমিন হলি ক্রস উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্ন করার পর লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিভাগে তার স্নাতক সম্পন্ন করেন এবং যুক্তরাজ্যের লিংকনস্‌ ইন থেকে ব্যারিস্টার ডিগ্রি অর্জন করেন।

রুমিন ফারহানার রাজনৈতিক জীবন কেমন?

রুমিন ফারহানা ২০০৮ সালে বিএনপিতে যোগদান করেন। তিনি ২০১৯ সালে সংরক্ষিত নারী আসন থেকে জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন।

রুমিন ফারহানার বিতর্কিত বক্তব্যগুলি কী কী?

রুমিন ফারহানা তার বিতর্কিত বক্তব্যগুলির জন্য প্রায়ই সমালোচিত হন। তার কিছু বিতর্কিত বক্তব্যের মধ্যে রয়েছে:
“শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মা নন, তিনি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি।”
“বাংলাদেশে গণতন্ত্র নেই, এখানে একদলীয় শাসন চলছে।”
“পুলিশ ‍হচ্ছে ‍আওয়ামী ‍লীগের ‍ক্যাডার ‍বাহিনী।”

রুমিন ফারহানার স্বামী কে?

উত্তর: রুমিন ফারহানা অবিবাহিত, তার স্বামীর পরিচয় সম্পর্কে সর্বজনীনভাবে তেমন কোন তথ্য জানা যায় না।

রুমিন ফারহানার অনুপ্রেরণা কে?

উত্তর: রুমিন ফারহানা তার পিতাকে তার অনুপ্রেরণা হিসেবে উল্লেখ করেন।

3 thoughts on “Barrister Rumeen Farhana Contact Number-রুমিন ফারহানা মোবাইল নাম্বার”

  1. একটু দয়া করে কথা বলতে চাই আমি মোঃ রবিউল ইসলাম খান পটুয়াখালী জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি 01710412785

    Reply

Leave a Comment