ওয়েলকাম, সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি আজকের আলোচনায়-পালসার এন ১৬০ প্রাইস ইন বাংলাদেশ-Pulsar N160 price in Bangladesh 2025, এটির 2টি ভেরিয়েন্ট এবং 4 টি রঙে পাওয়া যাচ্ছে , Bajaj Pulsar N160 হল একটি স্ট্রিট বাইক যা বাংলাদেশে ব্যাপক জনপ্রিয় ও সর্বত্র পাওয়া যাচ্ছে, শুরুতেই আমি এই মোটরসাইকেলটির দাম আপনাদের জানিয়ে দিলাম-
পালসার এন ১৬০ প্রাইস ইন বাংলাদেশ-Pulsar N160 price in Bangladesh 2025
পালসার এন ১৬০-Pulsar N160 এটির দুইটি ভেরিয়েন্ট বাংলাদেশে পাওয়া যায়,এই ভেরিয়েন্ট দুটির দাম আজকে ২০২৫ সালে কত টাকা তা নিচে উল্লেখ করলাম,যদি আপনার দামটি বিশ্বাস না হয় তাহলে এই নম্বরে 01919-864170,01913-428070 ফোন দিয়ে সরাসরি জেনে নিতে পারেন-
মডেল | দাম |
PULSAR N160 এফ আই এবিএস ভার্সন | |
PULSAR N160 TD (twin disc)কার্বুরেটর ভার্সন |
পালসার এন ১৬০-Pulsar N160 এটির যে দুটি ভেরিয়েন্ট রয়েছে, এ দুটি ভেরিয়েন্টের মধ্যে পার্থক্য কি এটা আপনাকে জানতে হবে, আমি এবার এটা আপনাকে একটু জানিয়ে দিব, এরপর এই পালসার এন ১৬০ গুরুত্বপূর্ণ কিছু স্পেসিফিকেশন আপনাদেরকে জানিয়ে দেবো অনুরোধ শুধু একটাই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত কন্টিনিউ করবেন।
PULSAR N160 এফ আই এবিএস ভার্সন ও PULSAR N160 TD কার্বুরেটর ভার্সন মধ্যে পার্থক্য-
পালসার এন ১৬০-Pulsar N160 আপনার যদি বাজেট কম থাকে তাহলে এটির কার্বোরেটর ভার্সন ক্রয় করেন আর আপনার বাজেট যদি একটু বেশি থাকে তাহলে এটির এফআই ভার্সনটা ক্রয় করেন, এফ আই ভার্সনের সাসপেনশন গুলো একটু মোটা মোটা ধরনের আর কার্বোরেটর ভার্সনের সাসপেনশন গুলো একটু চিকন, এফ আই ভার্সনটিতে আপনি ডুয়াল চ্যানেল এবিএস পেয়ে যাবেন কিন্তু কার্বোরেটর ভার্সনে আপনি হাইড্রোলিক ডিস্ক পাবেন কিন্তু কোন এবিএস থাকবে না, কার্বুরেটর ভার্সনটিতে পুরোপুরি এবিএস তুলে দিয়েছে, মোটামুটি এগুলোই বড় ধরনের পার্থক্য এই ভেরিয়েন্ট দুটির মধ্যে, তবে আপনার জন্য ভালো হবে এফ আই ভার্সনটা আমার মনে হয়।
এবার আপনাদের সামনে পালসার এন ১৬০-Pulsar N160 সম্বন্ধে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য তুলে ধরব তার আগে গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা আপনি যদি মোটরসাইকেল কিনতে চান তাহলে আমার ওয়েবসাইটের মোটরসাইকেলের ক্যাটাগরি পেইজটি একটু ঘুরে যান, আর আপনি যদি এই বাজাজ কোম্পানির আরো অন্যান্য বাইক সম্বন্ধে জানতে চান তাহলে আমার ওয়েবসাইটের এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন, অথবা আপনি পালসার এর যে কোন মোটরসাইকেল কিনতে চাইলে আমার ওয়েবসাইটে পালসার মোটরসাইকেলের দাম এই সম্বন্ধে যে আর্টিকেলটি আছে সেটি একটু ঘুরে যেতে পারেন, তাহলে আপনার বাজাজের মোটরসাইকেলের দাম সম্বন্ধে বিরাট একটা জ্ঞান অর্জন হয়ে যাবে।
পালসার এন ১৬০-Pulsar N160 কেন কিনবেন ,গুরুত্বপূর্ণ কিছু বৈশিষ্ট্য সমূহ-
N250 এ যে ইনস্ট্রুমেন্ট ক্লাস্টার ব্যবহার করা হয়েছে ঠিক সেই রকম মিটার পালসার এন ১৬০ মোটরসাইকেলের ব্যবহার করা হয়েছে সেমি-ডিজিটাল ইনফিনিটি ডিসপ্লে।অ্যানালগ পডটিতে ট্যাকোমিটার থাকে, যখন এলসিডি স্ক্রিন স্পিডোমিটার, ট্রিপ মিটার, ফুয়েল লেভেল রিডআউট, গিয়ার পজিশন ইন্ডিকেটর থাকবে। একটি অল-এলইডি all-LED illumination ছাড়াও, আপনি একটি USB চার্জিং পোর্টও পাবেন।
বাজাজ পালসার N160 ইঞ্জিন (পালসার এন ১৬০ প্রাইস ইন বাংলাদেশ)
পালসার N160-এ একটি নতুন 164.8cc, একক-সিলিন্ডার, এয়ার-অয়েল-কুলড ইঞ্জিন রয়েছে যা 16PS এবং 14.65Nm উৎপাদন করে, যা N250-যে মোটরসাইকেল রয়েছে পালসারের এর থেকে 1.2PS কম কিন্তু 0.05Nm বেশি। এরপরে, এটি 1.55PS এবং 0.08Nm এই সেগমেন্ট লিডার যে মোটরসাইকেল রয়েছে বাংলাদেশে, TVS Apache RTR 160 4V থেকে কম। ফাইভ স্পিড গিয়ার বক্স থাকবে মোটরসাইকেল টিতে।
ইঞ্জিনের সর্বোচ্চ শক্তি 11.7 kW (16 PS) @ 8750 rpm ও সর্বোচ্চ টর্ক 14.65 Nm @ 6750 rpm এবং ইঞ্জিন টাইপ একক সিলিন্ডার, 4 স্ট্রোক, SOHC, 2 ভালভ, ওয়েল কুলড, FI, এই সেগমেন্টের সবচেয়ে বেশি টর্ক সমৃদ্ধ বাইক এটি।
পালসার N160 ব্রেক এবং টায়ার (পালসার এন ১৬০ প্রাইস ইন বাংলাদেশ)
বাইকটির সামনের ব্রেকের সাইজ ৩০০ মিলিমিটারের ডুয়াল চ্যানেল এবিএস ডিস্ক ব্রেক, এবং পিছনের ব্রেকের সাইজ ২৩০ মিলিমিটারের ডিস্ক ব্রেক, এবং সামনের টায়ার এর সাইজ ১০০ সেকশনের ৮০-১৭ টিউবলেস টায়ার ও পিছনের টায়ারের সাইজ ১৩০ সেকশনের ৭০-১৭ টিউবলেস টায়ার পাবেন।
আর কার্বুরেটর যে ভার্সনটি রয়েছে সেটিতে শুধুমাত্র এবিএস থাকবে না বাকি সব কিছু ঠিক থাকবে।
পালসার এন ১৬০ মাইলেজ এবং টপ স্পিড (পালসার এন ১৬০ প্রাইস ইন বাংলাদেশ)
এই বাইকটি থেকে এভারেজ প্রতি লিটার ফুয়েলে ৪০ কিলোমিটার মাইলেজ পেয়ে যাবেন এবং বাইকটি থেকে 125 কিলোমিটার প্রতি ঘন্টায় স্পিড তুলতে পারবেন।
পালসার এন ১৬০ চেছিস এবং সাসপেনশন (পালসার এন ১৬০ প্রাইস ইন বাংলাদেশ)
বাজাজ পালসার এন ২৫০ যে চেসিস ব্যবহার করা হয়েছে ঠিক সেম সেচিস এই মোটরসাইকেলটিতে ব্যবহার করা হয়েছে এটা একটা প্লাস পয়েন্ট, এবং সামনের সাসপেনশন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে টেলিস্কোপিক ৩৭ মিলিমিটারের ফর্ক সাসপেনশন ও পিছনের সাসপেনশন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে মনসক উইথ নাইট্রোক্স।
পালসার N160 ইলেকট্রিক্যালস (পালসার এন ১৬০ প্রাইস ইন বাংলাদেশ)
দ্বি ফাংশনাল LED প্রজেক্টর হেডল্যাম্প LED DRL সহ, সিস্টেম 12 V DC, টেল ল্যাম্প গ্লিটার প্যাটার্ন সহ LED টেল ল্যাম্প, হেলোজেনের ইন্ডিকেটর ব্যবহার করা হয়েছে বাইকটিতে।
পালসার N160 বডি ডাইমেনশন
বাইকটির ফুয়েল ট্যাংক ক্যাপাসিটি ১৪ লিটারের, গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ১৬৫ মিলিমিটার উঁচু স্পীড ব্রেকার সহজেই পার হয়ে যাবে,হুইল বেস 1358 মিমি,দৈর্ঘ্য x প্রস্থ x উচ্চতা যথাক্রমে 1989 মিমি x 743 মিমি x 1050 মিমি ও বাইকটির ওজন মাত্র ১৫৪ কেজি।
বাজাজ পালসার N160 প্রতিদ্বন্দ্বী
এই বাজেটে বাংলাদেশে এর প্রতিযোগী বাইকগুলো হলো-Hero Xtreme 160R, Yamaha FZ-S Fi V3, Honda XBlade, Suzuki Gixxer এবং TVS Apache RTR 160 4V-এর মূল প্রতিদ্বন্দ্বী।
নিচের অনুচ্ছেদ আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ একটু চোখ বুলিয়ে যাবেন আশা করি-পালসার এন ১৬০ প্রাইস ইন বাংলাদেশ।
এক নজরে এই পোষ্টে কি কি থাকছে দেখে নিনঃ
- 1 পালসার N250 ২০২৫ দাম বাংলাদেশ-Pulsar n250 price in Bangladesh 2025
- 2 পালসার ১৫০ প্রাইস ইন বাংলাদেশ-Pulsar 150 price in Bangladesh
- 3 পালসার ১৬০ সিসি ২০২৪ দাম বাংলাদেশ-Pulsar 160cc price in 2025 Bangladesh
- 4 পালসার এন ১৬০ ডুয়াল চ্যানেল এবিএস প্রাইস ইন বাংলাদেশ-Pulsar N160 Dual Channel ABS price in Bangladesh
- 5 যে সমস্ত প্রশ্ন প্রায় জিজ্ঞেস করা হয় পালসার এন ১৬০ সম্বন্ধে
পালসার N250 ২০২৫ দাম বাংলাদেশ-Pulsar n250 price in Bangladesh 2025
শুধু কি বাংলাদেশের বাজারে, ভারতের বাজারে পালসার এন 250 ব্যাপক জনপ্রিয় ঠিক এই বাইকটির দাম নিয়েই আলোচনা-পালসার N250 ২০২৫ দাম বাংলাদেশ-Pulsar n250 price in Bangladesh 2025, শুরুতেই দামটি জানিয়ে দেবো, শুধু দাম নয় ,এটির গুরুত্বপূর্ণ কিছু বৈশিষ্ট্য জানিয়ে দেব আরো জানিয়ে দেবো কেন কিনবেন এই মোটরসাইকেলটি। আপনার দামটি বিশ্বাস না হয় তাহলে এই নম্বরে 01919-864170,01913-428070 ফোন দিয়ে সরাসরি জেনে নিতে পারেন-
পালসার N250 ২০২৫ দাম বাংলাদেশ-Pulsar n250 price in Bangladesh 2025
মডেলের নাম | দাম |
PULSAR N250 | 3,39,999 |
Pulsar n 250 দাম তো জানলেন এখন বাইকটি কেন কিনবেন এর গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য গুলো একটু জানুন
মডেলের নাম | পালসার N250 |
মাইলেজ কেমন পাবেন | হাইওয়েতে ৪৬, খুবই ভদ্রভাবে রাইড করলে ৭১, জ্যামের মধ্যে রাফলি ড্রাইভ করলে ৩৩ |
ইঞ্জিন | ইঞ্জিন টাইপ ৪ স্ট্রোক, ২ ভালভ অয়েল কুলড ইঞ্জিন,সর্বোচ্চ শক্তি ২৪.৫ @ ৮৭৫০ (Ps @ RPM),সর্বোচ্চ টর্ক ২১.৫ @ ৬৫০০ (Nm @ RPM), ডিসপ্লেসমেন্ট ২৪৯.০৭ cc ,ট্রান্সমিশন কনস্ট্যান্ট মেষ ৫ স্পিড গিয়ার বক্স। |
পাওয়ার-প্যাকড 250cc পারফরম্যান্স | হেভি পারফরম্যান্স ও পাওয়ারের জন্য অত্যন্ত সূক্ষ্মভাবে তৈরি করা ২৫০ cc, ৪-স্ট্রোক অয়েল-কুলড ইঞ্জিন থাকবে বাইকটিতে, পারফর্মেন্স ও পাওয়ার যেটা পাবেন সেটা আপনাকে অবাক করে দিবে। |
ডুয়াল চ্যানেল ABS | হ্যাঁ বাইকটিতে ডুয়াল চ্যানেলে ABS থাকছে, জরুরী সময়ে ব্রেকিং পারফরম্যান্স আপনাকে অবাক করবে আমি গ্যারান্টি দিলাম। |
ব্রেক এবং টায়ার | সামনের চাকায় ৩০০ মিমি ডিস্ক ব্রেক ও পিছনের চাকায় ২৩০ মিমি ডিস্ক ব্রেক থাকবে বাইকটিতে, এবং সামনের টায়ার হিসেবে পাবেন ১০০/৮০-১৭ টিউবলেস টায়ার, ও পিছনের টায়ার হিসেবে থাকছে ১৩০/৭০ -১৭ টিউবলেস টায়ার, ব্রেকের ধরন হচ্ছে সামনের চাকায় এবিএস ও পিছনে চাকায় এবিএস। |
ইলেকট্রিক্যালস | বাইকটিতে পেয়ে যাবেন আপনারা গিয়ার ইন্ডিকেটর, ক্লক, ফুয়েল ইকোনমি, রেঞ্জ ইন্ডিকেটর এবং ইউএসবি মোবাইল চার্জার, টেল ল্যাম্প LED পেয়ে যাবেন, হেড ল্যাম্প হিসেবে পাবেন Bi-Functional প্রজেক্টর LED ওয়াও তাই না। |
ইউএসবি মোবাইল চার্জিং পোর্ট | ট্যাঙ্ক ফ্ল্যাপের কাছে কৌশলগতভাবে স্থাপন করা USB চার্জিং পোর্ট নিশ্চিত করে যে আপনাকে কখনই আপনার ফোনের চার্জিং নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। |
অ্যাসিস্ট এবং স্লিপার ক্লাচ | সর্বোত্তম তত্পরতা, আক্রমনাত্মক ডাউনশিফটিং এবং অনায়াসে ক্লাচ টানার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এই বৈশিষ্ট্যটি শুধুমাত্র N250 এ উপলব্ধ, বাংলাদেশে আর কোন বাইকে এমন সুবিধা নেই। |
LED টার্ন ইন্ডিকেটর | এলইডি টার্ন ইন্ডিকেটর উজ্জ্বল আলো প্রদান করে, যখন টার্ন সিগন্যাল সক্রিয় থাকে তখন আগত ট্র্যাফিকের জন্য দৃশ্যমানতা অনেক গুণ বৃদ্ধি করে এই LED টার্ন ইন্ডিকেটর। |
সাসপেনশন | সামনে ৩৭ মিলিমিটারের টেলিস্কোপিক সাসপেনশন ও রিয়ারে মনো সাসপেনশন উইদাউট canister |
Pulsar n 250 ডাইমেনশন গুলো | হুইল বেস ১৩৫১ মিলিমিটার, গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ১৬৫ মিলিমিটার বড় স্পিড ব্রেকার পার হতে কোন সমস্যা হবে না, শ্যাডোল হাইট ৭৯৫ মিলিমিটার এবং বাইকটির দৈর্ঘ্য প্রস্থ ও উচ্চতা যথাক্রমে ১৯৮৯ mm x ৭৪৩ mm x ১০৫০ mm |
কালার | Brooklyn Black,Caribbean-Blue,Racing Red এই তিনটি চমৎকার কালার এ মোটরসাইকেলটি পেয়ে যাবেন |
ফুয়েল ট্যাঙ্ক | ১৪ লিটারের বড়সর একটা ডিস্টেন্স পেয়ে যাবেন |
কারব ওয়েট | মাত্র ১৬২ কেজি |
আপনার যদি বাজাজ কোম্পানির যেকোনো বাইকের দাম জানার দরকার পড়ে অথবা পালসারের যত বাইক আছে বাংলাদেশের সব গুলোর দাম জানার দরকার পড়ে তাহলে এখানে একটা ক্লিক করে সবকিছু জেনে আসতে পারেন, আমার ওয়েবসাইট লেখা আছে আর্টিকেল দুটি। পালসার এন ১৬০ প্রাইস ইন বাংলাদেশ।
Pulsar n 250 এটির দাম তো জানলেন সাথে কিছু স্পেসিফিকেশনও জানলেন এখন একটু পরবর্তী অনুচ্ছেদটি টিতে একটু চোখ বুলিয়ে যাবেন আশা করছি-
পালসার ১৫০ প্রাইস ইন বাংলাদেশ-Pulsar 150 price in Bangladesh
বিশ্বাস করেন বাজারে পালসার ১৫০ মুড়ির মত বিক্রি হয়, এখন আলোচনা করব-পালসার ১৫০ প্রাইস ইন বাংলাদেশ-Pulsar 150 price in Bangladesh, আমাদের বাংলাদেশে ১৫০ সিসির পালসার এর বাইকগুলো অত্যন্ত জনপ্রিয় ও প্রচুর পরিমাণে বিক্রি হয়, আমি এখন বাজাজ পালসারের 150 সিসি সেগমেন্টে কয়টি বাইক আছে এবং এগুলোর কত দামে বিক্রি হচ্ছে ২০২৫ সালে আজকে সেটি নিয়ে আলোচনা করব-
পালসার ১৫০ প্রাইস ইন বাংলাদেশ-Pulsar 150 price in Bangladesh
মডেল | দাম | ইঞ্জিন | মাইলেজ |
পালসার ১৫০ সিঙ্গেল ডিস্ক | 4-Stroke, 2-Valve, Twin Spark BSVI DTS-i FI Engine | 45-50 | |
পালসার ১৫০ সিঙ্গেল ডিস্ক এবিএস | 4-Stroke, 2-Valve, Twin Spark BSIV Compliant DTS-I | 45-50 | |
পালসার ১৫০ ডাবল ডিস্ক | 2,17,000 টাকা | 4-Stroke, 2-Valve, Twin Spark BSIV Compliant DTS-I | 45-50 |
পালসার ১৫০ ডাবল ডিস্ক এবিএস | 4 – stroke, SOHC – 2V – Air Cooled, single cylinder,Twin Spark DTS-i | 50-55 |
পালসার ১৫০ সিসি সেগমেন্ট যতগুলো ভেরিয়েন্ট রয়েছে সবগুলোর দাম আমি জানিয়ে দিয়েছি, এগুলোর দামের পাশাপাশি আরও যদি আপনার কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের প্রয়োজন পড়ে তাহলে আমার ওয়েবসাইটর এই আর্টিকেলটি ঘুরে আসতে পারেন, এখানে আমি পালসার ১৫০ সিসির উল্লেখিত চারটি মোটরসাইকেল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি, এই বাইকগুলোর ভালো ও মন্দ দিক নিয়ে চুল চেরা বিশ্লেষণ করেছি,
সম্মানিত পাঠক আমি আপনাকে বলব আপনি যেহেতু পালসার ১৫০ দাম জানতে এসেছেন সেহেতু আপনি বাইকটি কিনতে চাচ্ছেন তাহলে আমি আপনাকে বলব অন্তত এই চারটি ভেরিয়েন্ট যে কোন একটি কেনার আগে আমার এই আর্টিকেলটি একবার ঘুরে আসলে বিস্তর একটা জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন এই মোটরসাইকেল গুলো সম্বন্ধে। দিনশেষে আপনার লাভ হবে, আপনার সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হবে। উপরের প্যারাগ্রাফটিতে লিঙ্ক দিয়ে দিয়েছি।
পালসার ১৬০ সিসি ২০২৪ দাম বাংলাদেশ-Pulsar 160cc price in 2025 Bangladesh
বিশ্বাস করেন এবারের আলোচনাটি আপনার ভালো লাগবে-পালসার ১৬০ সিসি ২০২৫ দাম বাংলাদেশ-Pulsar 160cc price in 2025 Bangladesh, পালসার এর ১৬০ সিসির মোটরসাইকেল কোনগুলো, সেগুলোর দাম ওই বা কি রকম, আমার জন্য কেনা কি পারফেক্ট হবে পালসার এর ১৬০ সিসির মোটরসাইকেল গুলো এগুলো নিয়ে আলোচনা হবে এই অনুচ্ছেদ টিতে, আশা করবো সাথে থাকবেন।
প্রাণপ্রিয় পাঠক পালসার ১৬০ সিসি এই সেগমেন্টে বাংলাদেশের বাজারে শুধুমাত্র একটি মোটরসাইকেল রয়েছে সেটি হল pulsar n160 পালসার এন ১৬০, এটি বাদে ১৬০ সিসি সেগমেন্টে আর কোন মোটরসাইকেল বাংলাদেশের বাজারে নেই বাজাজ পালসারের, ইভেন ভারতের বাজারেও এটি বাদে আর কোন ১৬০ সিসির বাজাজ পালসার এর মোটরসাইকেল আপনি পাবেন না। এই মোটরসাইকেলটির দাম ও গুরুত্বপূর্ণ স্পেসিফিকেশন আমি উপরের অনুচ্ছেদে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
আপনার যদি পালসার এর যতগুলো মোটরসাইকেল রয়েছে বাংলাদেশে সবগুলোর দাম ওই গুরুত্বপূর্ণ স্পেসিফিকেশন জানার দরকার পড়ে তাহলে আমার এই আর্টিকেলটি পড়ে আসুন আর যদি বাজাজের যত মোটরসাইকেল আছে বাংলাদেশে সবগুলোর দাম ও স্পেসিফিকেশন জানার দরকার পড়ে তাহলে আমার এই আর্টিকেলটি ঘুরে আসুন উপরে লিংক দেওয়া আছে। পালসার এন ১৬০ প্রাইস ইন বাংলাদেশ।
পালসার ১৬০ সিসি দাম তো জানলেন কিন্তু নিচের একেবারে শেষের অনুচ্ছেদটি আপনার জন্য আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ-
পালসার এন ১৬০ ডুয়াল চ্যানেল এবিএস প্রাইস ইন বাংলাদেশ-Pulsar N160 Dual Channel ABS price in Bangladesh
একেবারে শেষের অনুচ্ছেদটিতে আলোচনা করব-পালসার এন ১৬০ ডুয়াল চ্যানেল এবিএস প্রাইস ইন বাংলাদেশ-Pulsar N160 Dual Channel ABS price in Bangladesh, পালসার এন ১৬০ এটার দুইটা ভেরিয়েন্ট রয়েছে একটা হলো এফ আই ভার্সন আর আরেকটা হল টিডি কার্বোরেটর ভার্সন। কার্বুরেটর ভার্সনটির দাম ও সামান্য কিছু স্পেসিফিকেশন আমি উপরের অনুচ্ছেদে একেবারে শুরুর অনুচ্ছেদে আলোচনা করেছি।
pulsar n160 যে এফআই ভার্সনটি বাংলাদেশের বাজারে রয়েছে সেটিতে দুইটি চাকাতে এবিএস রয়েছে, এখন আমি পালসার এন ১৬০ ডুয়াল চ্যানেল এবিএস যেটাতে রয়েছে সেটার দাম আপনাদের জানিয়ে দেবো।যদি আপনার দামটি বিশ্বাস না হয় তাহলে এই নম্বরে 01919-864170,01913-428070 ফোন দিয়ে সরাসরি জেনে নিতে পারেন-
পালসার এন ১৬০ ডুয়াল চ্যানেল এবিএস প্রাইস ইন বাংলাদেশ-Pulsar N160 Dual Channel ABS price in Bangladesh
মডেল | দাম |
PULSAR N160 এফ আই ডুয়াল চ্যানেল এবিএস ভার্সন |
অলরাইট, প্রিয় পাঠক এই মোটরসাইকেলটি কেন কিনবেন আপনি, এই মোটরসাইকেল কিনলে আপনার লাভ হবে না লসে পড়ে যাবেন এই বিষয়গুলো নিয়ে আমি আর্টিকেলটি শুরুতে বিস্তারিত আলোচনা করেছি এখানে ওই একই আলোচনার পুনরাবৃত্তি করলাম না।পালসার এন ১৬০ প্রাইস ইন বাংলাদেশ।
শেষ কথা
পালসার এন ১৬০ প্রাইস ইন বাংলাদেশ-Pulsar N160 price in Bangladesh 2025, আমি আশা করব আপনি মোটরসাইকেলের আজকের দামটি জেনে গেছেন সাথে সাথে এই বাইকটি কেন কিনবেন সেটাও জেনে গেছেন, আমি সবসময় চেষ্টা করি তথ্যগুলো আপটুডেট রাখতে, আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়লে কৃতজ্ঞ থাকতাম, দেখা হবে নতুন কোন একটা আর্টিকেল নিয়ে ততদিন পর্যন্ত ভালো থাকবেন।
যে সমস্ত প্রশ্ন প্রায় জিজ্ঞেস করা হয় পালসার এন ১৬০ সম্বন্ধে
পালসার এন 160 বাংলাদেশ প্রাইস কত ?
আজকে যদি পালসার এন 160 বাংলাদেশের বাজারে কিনতে যান তাহলে আপনার দাম পড়বে ২ লক্ষ ৭৯ হাজার ৫০০ টাকা, এটি হলো, এফআই ভার্সন, আরেকটি আছে কার্বুরেটের ভার্সন যেটির দাম ২ লক্ষ ৪২ হাজার ৫০০ টাকা।
পালসার N250 দাম কত বাংলাদেশে ?
আপনি আজকে যদি পালসার N250 কিনতে যান তাহলে দাম পড়বে তিন লক্ষ ৩৯ হাজার ৯৯৯ টাকা।
পালসার এন 160 মাইলেজ কত ?
পালসার এন 160 মাইলেজ হল হাইওয়েতে ৪৬, খুবই ভদ্রভাবে রাইড করলে ৭১, জ্যামের মধ্যে রাফলি ড্রাইভ করলে ৩৩
পালসার এন এস ১৬০ দাম কত ?
এই বাইকটি এখনো বাংলাদেশের বাজারে আসেনি, আসার সাথে সাথে আমি আপনাদের দামটি জানিয়ে দেবো।
Banglapoints.com এ আপনাদের স্বাগতম।ব্লগিংয়ে আমার দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতা। আমার এই দীর্ঘ ব্লগিং ক্যারিয়ারে আমার বানানো অনেকগুলো ওয়েবসাইট এর মধ্যে এটি একটি।আমার বিশ্বাস যে ক্যাটাগরিগুলো আমার ওয়েবসাইট এ আছে এগুলো একজন ভিসিটরকে 100% আসল এবং নিরাপদ কনটেন্ট প্রদান করবে যাতে যা কেউ প্রপার নলেজ ,ইনস্পিরেশন ও গাইডেন্স পায়।