শুভেচ্ছা জানাচ্ছি,আজকের আলোচনা-পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক বাংলাদেশ প্রাইস 2024 abs-Pulsar Single Disc Price in Bangladesh 2024 ABS-বাইকটির আজকের দাম কত ২০২৪ সালে সেটি জানাবো, সাথে কিছু বিষয় এক্সট্রা জানাবো যেগুলি এই বাইকটির সম্বন্ধে আপনার না জানলেই নয়, যেহেতু বাইকটির দাম জানতে এসেছেন আপনি। শুরুতেই দামটা বলে দেবো-অনুরোধ শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য। এটি বাংলাদেশের একটি বহুল বিক্রয়কৃত বাইক।
এতোটুকু গ্যারান্টি দিচ্ছি পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক ABS সম্পর্কে এই আর্টিকেলটি পড়ার পরে আপনাকে আর কোন ইউটিউব ভিডিও অথবা ওয়েবসাইটে যেতে হবে না, আর্টিকেলটি ইউজারের কথা চিন্তা করে পর্যাপ্ত ভ্যালু দেওয়ার চেষ্টা করেছে আর্টিকেলটি শেষ করার সাথে সাথে পাঠক সেটা বুঝে যাবে। বাইকটির ইঞ্জিনের অসাধারণ একটি কিন্তু পাওয়ার রয়েছে, যেটি কেউ পাশে দিয়ে চালায়ে গেলেই বোঝা যায়।
বেশি বকবক করে ফেললাম, দামটা বলে দিচ্ছি আর দেখুন তো আপনার জন্য আর্টিকেলটিতে কি দিয়েছি আমি-একটু নিচে যান,যখন বাইকটি আপনার পাশ কাটিয়ে যাবে তখন এটির কি পরিমান পাওয়ার সেটি সহজে আচ করতে পারবেন। পালসার সিঙ্গেল ডিক্স যেটাতে এবিএস আছে।
পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক এবিএস প্রাইস ইন বাংলাদেশ-Pulsar Single Disc Price in Bangladesh 2024 ABS
বাইকের মডেলের নাম | দাম |
পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক ABS 150 CC |
পালসার বাইক সম্বন্ধে আপনি যদি কোন প্রশ্ন থাকে অথবা এই বাইকটি সম্বন্ধে আপনার যদি কোন তথ্য জানার থাকে অথবা পালসারের অন্যান্য বাইকগুলোর দাম কেমন এবং এ বাইকগুলি কোথা থেকে কিনবেন এর সমস্ত তথ্য দিয়ে আমি একটা আর্টিকেল লিখেছি আমার ওয়েবসাইটে আপনি সেটা ঘুরে আসতে পারেন।
অথবা আপনার যদি বাজাজের অন্য কোন মডেলের মোটরসাইকেল সম্বন্ধে জানার আগ্রহ থাকেন তাহলে আমার এই আর্টিকেলটি ঘুরে আসতে পারেন। আর এই পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক ABS এই বাইকটির দাম যতই বাড়ুক না কেন পালসার বাংলাদেশের রাস্তার রাজা এটা আমরা সহজেই বলতে পারি।
পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক এবিএস ভালো ও মন্দ দিক
🏍🏍 আজকে যদি আপনি পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক এবিএস ১৫০ সিসির বাইক কিনেন তাহলে আপনার ২ লক্ষ ০৩ হাজার ৭৫০ টাকা লাগবে, এটি আজকের দাম কম বেশি হলে আমি আপডেট করে দেই সাথে সাথে। দামটি একেবারেই আজকের এটি ১০০% ধরে নিতে পারেন।
🏍🏍 বাজাজ পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক এবিএস এই বাইকটিতে দুটি চাকাতেই সেন্সর লাগানো আছে, বাইকটিতে ১২ ভোল্টের ৩৫/৩৫ ওয়াটের হ্যালোজেন হেডলাইট ব্যবহার করা হয়েছে, আপনাকে এলইডি হেডলাইট ইন্সটল করে নিতে হবে, বাজাজ এর কাছে প্রশ্ন এত দামি একটা বাইকে কেন এলইডি হেড লাইট দিলেন না।
🏍🏍 সামনে ও পিছনে টিউবলেস টায়ার ব্যবহার করা হয়েছে, সামনের চাকায় ৮০/১০০ টায়ার ও ১৭ ইঞ্চি রিম ব্যবহার করা হয়েছে, সামনের চাকায় বড়সড়ো একটি ডিস্ক ব্রেক ব্যবহার করা হয়েছে with abs-বাইকটিতে ফোর স্টক, সিঙ্গেল সিলিন্ডার ,এয়ার কুলড ২ ভাল্বের একটি খুবই পাওয়ারফুল ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে আর পালসার মানেই তো শক্তি এটা তো আপনারা জানেনই।
🏍🏍 এই বাইকটিতে যে এবিএস ব্যবহার করা হয়েছে সেটি অন্যান্য বাইকের থেকে অনেক বড়, এটাকে বাংলাদেশের জাতীয় বাইক বলা যায়, এবিএস টা অনেক বড় হওয়ার কারণে এর ব্রেকিং পারফরমেন্সটা এত ভাল যে ভাষায় প্রকাশ করা যায় না, দামটা কন্সিডার করতে পারলে বাইকটি নিতে পারেন, সিটটা বেশ বড়সড়, ফ্যামিলি মেম্বারদের নিয়ে সুন্দর রাইড করতে পারবেন।
🏍🏍 বড়সড় একটি ফুয়েল টাংকি পেয়ে যাবেন ১৫ লিটারের এবং প্রতি লিটার তেলে অ্যাভারেজ ৪৫ থেকে ৫০ কিলোমিটার মাইলেজ পেয়ে যাবেন। একটি সেমি ডিজিটাল মিটার পেয়ে যাবেন যেখানে মোটামুটি সব তথ্য পেলেও গিয়ার ইন্ডিকেটর টা পাবেন না, কেন ভাই এত দামি বাইক অথচ মিটারে গিয়ার ইন্ডিকেটর শো করে না, বাজাজ কোম্পানিকে বলবে এটা কেমন হলো বলেন।
🏍🏍 বাইকটিতে ইঞ্জিনের টাইপ হলো বি এস ফোর BS4, স্টারটিং মেথড হিসেবে সেলফ ও কিক দুইটি পেয়ে যাবেন আর আমার পরামর্শ থাকবে দিনের শুরুতে আপনি কিক দিয়ে স্টার্ট দিয়ে শুরু করবেন, এতে বাইকের ইঞ্জিন অনেক বেশি ভালো থাকবে। সর্বোচ্চ গতি ঘন্টায় ১২০ থেকে ১৩০ কিলোমিটার তুলতে পারবেন।
সতর্কবার্তাঃ
একটা গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দেই আপনাকে আপনি যখন পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক এবিএস এই বাইকটি নিতে যাবেন তখন একটা জিনিস খেয়াল করবেন নাটবল্টু গুলো ঠিকমতো লাগানো আছে কিনা, আর যেহেতু উত্তরা মটরস এই বাইকটি ফিটিং করে, বাইক ভারত থেকে ফিটিং হওয়া অবস্থায় আসে না, সেহেতু আপনি যখন এই বাইকটি কিনবেন তখন আপনার এই ধারণাটা অন্তত থাকতে হবে যে বাইকটার কোথায় কি থাকে না হলে আপনার ঠোকার সম্ভাবনা আছে, ভালো হয় কোন জানাশোনা মেকানিক কে আপনার সাথে নিয়ে গেলে। আপনার কোন ক্ষতি হোক এটা লেখক চায়না।
এক নজরে এই পোষ্টে কি কি থাকছে দেখে নিনঃ
- 1 পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক প্রাইস ইন বাংলাদেশ-Pulsar Single Disc Price in Bangladesh
- 2 পালসার ডাবল ডিস্ক বাংলাদেশ প্রাইস 2024-Pulsar Double Disc Price in Bangladesh 2024
- 3 পালসার 150 সিসি বাংলাদেশ প্রাইস 2024-Pulsar 150 cc Bangladesh Price
- 4 পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক বাংলাদেশ প্রাইস 2024 abs সম্বন্ধে যে সমস্ত প্রশ্ন প্রায়ই জিজ্ঞেস করা হয়
পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক প্রাইস ইন বাংলাদেশ-Pulsar Single Disc Price in Bangladesh
দেখুন তো এই অনুচ্ছেদটি-পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক প্রাইস ইন বাংলাদেশ-Pulsar Single Disc Price in Bangladesh-আপনার কোন কাজে লাগে কিনা, এখানে আমি পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক দাম সম্বন্ধে আলোচনা করব, শুরুতে দামটা বলে দেবো পরে এটার কিছু ভালো ও খারাপ দিক আলোচনা করব আপনার সুবিধার জন্য। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বললে আপনি পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক এর দাম জানতে পারবেন ২০২৪ সালে কত-কেন জানি বাংলাদেশের বাজারে এই বাইকটি অত্যন্ত জনপ্রিয়, এবং পালসার মানেই সিঙ্গেল ডিস্ক কারণ সবার হাতে হাতে যেহেতু বাইকটি।
পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক প্রাইস ইন বাংলাদেশ-Pulsar Single Disc Price in Bangladesh
বাইকের মডেলের নাম | দাম |
পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক | 1,93,750 টাকা আপাতত কোন ছাড় নেই |
পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক ভালো দিক
🏍🏍 পালসার এর সিঙ্গেল ডিস্ক এটা এমন একটা মোটরসাইকেল যেটা যেকোনো বয়সের লোক মানানসই হয়ে যায়, এই বাইকটির বিল্ড কোয়ালিটি এত ভাল যে পালসার কোম্পানি তাদের ডিজাইন টা চেঞ্জ করতেছে না, বিল্ড কোয়ালিটিতে বাজাজ পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক এর মতো এই বাজেটে আর কোন বাইক বাংলাদেশে আছেআমার মনে হয় না। এটা কিন্তু একটা ফ্যামিলি বাইক। পাঁচটি গিয়ার পেয়ে যাবেন, এই বাইকটি থেকে আপনারা টপ স্পিড ১২৫ কিলোমিটার ঘন্টা তুলতে পারবেন। কিন্তু বাইকটি যখন চলবে তখন বলে কয়ে চলবে ভাই।
🏍🏍 বাইকটির মাইলেজ এভারেজ প্রতি লিটার তেলে ৪৫ কিলোমিটার পেয়ে যাবেন আর এইটার মেইনটেইন্যান্স কস্ট একেবারে কম আর এইটার পার্টস গুলো অ্যাভেলেবেল সব জায়গায় পাওয়া যায়।পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক বাইকটির রিসেল ভ্যালু অনেক বেশি পাবেন আপনি, টিউবলেস টায়ার পেয়ে যাবেন, সামনের চাকায় ৮০/১০০ এমআরএফ ব্র্যান্ডের টায়ার ব্যবহার করা হয়েছে, রিমের সাইজ 17 ইঞ্চি, পিছনের চাকায় একই ব্রান্ডের ১০০/৯০ টায়ার ব্যবহার করা হয়েছে, টায়ারটিতে প্রচুর গ্রিপ রয়েছে।
🏍🏍 সামনের চাকায় চমৎকার একটি ২৪০ মিলিমিটার ডিস্ক ব্রেক ব্যবহার করা হয়েছে, পিছনের ড্রাম ব্রেক ব্যবহার করা হয়েছে, সামনেও পিছনে খুবই উন্নত মানের সাসপেনশন ব্যবহার করা হয়েছে ভালো একটা রাইডিংএর এক্সপেরিয়েন্স পাবেন। হেডলাইট হিসেবে একটি হ্যালোজেন headlight ব্যবহার করা হয়েছে, এটি একটি বাজে অভিজ্ঞতা এত দামী একটা বাইকে এলইডি হেডলাইট যে কেন তারা দিল না, বাইকটিতে চমৎকার একটি থ্রি পার্ট হ্যান্ডেল বার ব্যবহার করা হয়েছে।
🏍🏍 সেমি ডিজিটাল মিটার পেয়ে যাবেন, ১৬ লিটারের একটি ফুয়েল ট্যাক পেয়ে যাবেন, বড়সড়ো একটা সিট পেয়ে যাচ্ছেন যেখানে পুরো ফ্যামিলি নিয়ে ড্রাইভ করতে পারবেন, বাইকটি কিন্তু ১৫০ সিসির, ফোর স্ট্রোক সিঙ্গেল সিলিন্ডার এয়ারকুলড টু ভাল্বের একটি শক্তিশালী ইঞ্জিন এটি, স্টার্টিং ম্যাচেটিসেভে সেলফ ও কিক দুইটিই পেয়ে যাচ্ছেন, আর আমি বলব দিনে শুরুতে কিক স্টার্ট দিয়ে দিন শুরু করবেন এতে আপনার ইঞ্জিনের পারফরম্যান্স ভালো থাকবে।
পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক মন্দ দিক
🏍🏍 বাইকের দাম একটু বেশি আর বাইকটির ওজন একটু বেশি মনে হয়, আর আপনি যখন বাইকটি ঘুরাবেন তখন অনেকখানি জায়গা লাগবে আপনার, হ্যালোজেন হেডলাইট আপনাকে নতুন করে এলইডি হেডলাইট ইন্সটল করে নিতে হবে, আর এই গাড়িটির ঘাড় একটু ভারি ভারি লাগবে আপনার কাছে মানে কমফোর্ট পাবেন না আর কি।
এই বাইকটি কোথা থেকে কিনবে বা এটি সম্বন্ধে কোন প্রশ্ন যদি থাকে তাহলে আমার আরেকটি আর্টিকেল আছে সেখানে আমি বিভিন্ন শোরুমের নাম ও মোবাইল নাম্বার দিয়ে দিয়েছি আর সেটি আমি উপরের অনুচ্ছেদে লিংক সহ দিয়ে দিয়েছি।
পালসার ডাবল ডিস্ক বাংলাদেশ প্রাইস 2024-Pulsar Double Disc Price in Bangladesh 2024
এবার একটু চোখ বুলিয়ে যান-পালসার ডাবল ডিস্ক বাংলাদেশ প্রাইস 2024-Pulsar Double Disc Price in Bangladesh 2024-কথা হলো আপনি পালসার বাইক কিনবেন এই ২০২৪ সালে আর পালসার ডাবল ডিস্ক এর সম্বন্ধে জানবেন না তা কি করে হয়, আপনার কাজে লাগবে, এখন পালসার ডাবল ডিস্ক বর্তমানে বাংলাদেশে কত টাকায় পাওয়া যাচ্ছে ও এর কিছু ভাল ও মন্দ দিক নিয়ে আলোচনা করব আশা করছি সাথেই থাকবেন।
সহজ ভাষায় যদি বলি পালসার ডাবল ডিস্ক ১৫০ সিসির একটা বাইক, পালসার ডাবল ডিস্ক ও পালসার ডাবল ডিস্ক এবিএস এই দুইটা ভেরিয়ান্ট বাংলাদেশের বাজারে বাজাজ পালসার পালসার ডাবল ডিস্ক বিক্রি করে থাকে, আমি এখন এই দুটি বাইক সম্বন্ধে কিছু ভালো-মন্দ দিক আলোচনা করব আর শুরুতেই দাম জানিয়ে দেব-দাম কম বেশি হওয়ার সাথে সাথে আপডেট করে দেই-দামগুলো একেবারে অথেন্টিক বুঝতে পেরেছেন-
পালসার ডাবল ডিস্ক বাংলাদেশ প্রাইস 2024-Pulsar Double Disc Price in Bangladesh 2024
বাইকের মডেলের নাম | দাম |
পালসার ডাবল ডিস্ক | 2,17,000 আপাতত কোন অফার নেই |
পালসার ডাবল ডিস্ক এবিএস |
পালসার ডাবল ডিস্ক ভালো ও মন্দ দিক
🏍🏍 এই বাইকটির ভালো দিক বলতে গেলে এই বাইকটির লুকস, আর একটা ভালো দিক হল বাইকের ব্রেক, অনেক ভালো একটা ব্রেকিং পারফরম্যান্স দেয় এই বাইকটি, বাইকটির সিট অনেক চওড়া ফ্যামিলি বাইক হিসেবে ব্যবহার করা যায়, বাইকটির ওজন একটু বেশি হলেও ভালো একটা কন্ট্রোল পাওয়া যায় আর হাইওয়েতে অন্য কোন গাড়ির বাতাসে আপনি উড়ে যাবেন না।
🏍🏍 এই বাইকটির বিল্ড কোয়ালিটি খুবই সুন্দর বাজাজের বাইক গুলো বিল্ড কোয়ালিটির দিক থেকে কোন সময় ছাড় দেয় না, বাইকটির সাসপেনশন আপনাকে ভালো একটা ড্রাইভ উপহার দিবে, এবং ভালো একটা রিসেল ভ্যালু পাওয়া যায় এই বাইকগুলো পুনরায় বিক্রির ক্ষেত্রে, আর এই বাইকটার আরেকটা ভালো দিক হলো এই বাইকটির মাইলেজ এভারেজ প্রতি লিটার তেলে ৪৫ কিলোমিটার উপরে মাইলেজ পাবেন।
🏍🏍 এই বাইকটির খারাপ দিক বলতে গেলে গাড়িটি ঘোরাতে মানে টার্নিং রেডিয়েন্স অনেক বেশি, বাইকের হেডলাইটের আলো অনেক কম আলাদা করে এলইডি হেডলাইট ইন্সটল করে নিতে হয়, বাইকটির রেডি পিকআপ তুলনামূলক কম, ইঞ্জিন খারাপ দিক হিসেবে বিবেচনা করা যায়-এয়ার কুল ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে কোন ওয়াটার কুল কিংবা ওয়েল কুল ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়নি, বাইকটিতে কোন কিক স্টার্ট ব্যবহার করা হয়নি এটা একটা খারাপ দিক বলা যায়। কোন কোন ক্ষেত্রে এই বাইকটির ওজন খারাপ দিকের মধ্যে পড়ে যায় বিশেষ করে আপনি যখন ছোট খাটো হাইটের মানুষ। যে কোন একটা মোটরসাইকেল সব দিক দিয়ে ভালো হতে পারে না।
পালসার ডাবল ডিস্ক এবিএস ভালো ও মন্দ দিক
🏍🏍 পালসার ডাবল ডিস্ক এবিএস এর ফুয়েল ট্যাংক ক্যাপাসিটি ১৫ লিটার আর প্রতি লিটার তেলে ৪৫ প্লাস এভারেজ একটা মাইলেজ পেয়ে যাবেন, ৩ পার্ট হ্যান্ডেল বার এ বাইকটির বিশেষ আকর্ষণ একটা সেমি ডিজিটাল মিটার ইউজ করা হয়েছে যেখানে গিয়ার ইন্ডিকেটর শো করবে না এটা খুব খারাপ দিক, সামনে হেডলাইট হিসেবে ১২ ভোল্টের ৩৫/৩৫ একটা হ্যালোজেন হেডলাইট ব্যবহার করা হয়েছে, এলইডি হেডলাইট দিলে ভালো হতো।
🏍🏍 সামনের সুন্দর একটা টিউবলেস টায়ার ব্যবহার করা হয়েছে যেটির সাইজ হচ্ছে ৯০ বাই ৯০, রিমের সাইজ হচ্ছে ১৭ ইঞ্চি, সামনের চাকায় বড়সড় একটা ডিস্ক ব্রেক ব্যবহার করা হয়েছে যেটি হচ্ছে ২৬০ মিলিমিটারের, সাথে একটু চমৎকার এবিএস সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে, সামনের চাকায় শক্তিশালী টেলিস্কোপিক সাসপেনশন ব্যবহার করা হয়েছে বেশ মোটাসোটা শক্তপুক্ত।
🏍🏍 বাইকটিতে ডিটিএসআই ফোর স্টক সিঙ্গেল সিলিন্ডার এয়ার কুল টু ভাল্বের খুবই শক্তিশালী ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে, এটি একটি বিএস ফোর ইঞ্জিন, বাইকটিতে ট-পিস পিক তুলতে পারবেন প্রতি ঘন্টায় ১১৫ কিলোমিটার থেকে ১২০ কিলোমিটার। বাইকটি সুন্দরভাবে ড্রাইভ করার জন্য পাঁচটি গিয়ার ব্যবহার করা হয়েছে, পিছনে সাসপেনশন হিসেবে নাইট্রোক্স সক এবজরবার সাসপেনশন ব্যবহার করা হয়েছে।
👍 বাইকটিতে পিছনেও একটি টিউবলেস টায়ার ব্যবহার করা হয়েছে যেটির সাইজ ১২০/ ৮০ এবং পিছনের চাকার রিমের সাইজ ১৭ ইঞ্চি, বাইকের পিছনেও একটি বড়সড় ডিস্ক ব্রেক ব্যবহার করা হয়েছে, যেটির সাইজ হচ্ছে ২৩০ মিলিমিটার, পিছনের শাখায় শাখায় পিছনের চাকায় এবিএস এর মত একটা সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে, ব্রেকিং ও কন্ট্রোলিং এর ক্ষেত্রে পালসার ডাবল ডিস্ক এ বি এস এর সমতুল্য কোন বাইক বাংলাদেশে আমার মনে নেই।
🏍🏍 এই বাইকটির মারাত্মক একটি খারাপ দিক হল বাইকটির যে হ্যালোজেন হেডলাইট রয়েছে সেটির আলো একেবারে কম আপনি যখন হাইওয়েতে ড্রাইভ করবেন তখন মনে হবে যে আপনি আলো সুইচ অন করেননি, আরেকটি খারাপ দিক হলো বাইকটি যখন আপনি ঘুরাবেন মানে ঘুরানোর প্রয়োজন হবে তখন অনেকখানি জায়গা লাগবে। আরেকটি খারাপ গুলো সেমি ডিজিটাল মিটার ব্যবহার করেছে এটিতে গিয়ার ইন্ডিকেটর শো করে না এটা একটা খারাপ দিক।
🏍🏍 বাইকটির রেডি পিকআপ খুব কম পাবেন, এই বাইকটির টপ স্পিড একেবারেই কম, এত টাকার একটা বাইকে টপ স্পিড এত কম কেন, বাইকটির কিকার নেই, বাইকের ওজন একটু বেশি এটি যেমন ভালো তেমন আবার খারাপ ও। ভালো মন্দ নিয়েই তো দুনিয়া তাই না, একটা বাইক সবার কাছে সব দিক দিয়ে ভালো হয় না, আবার সব দিক দিয়ে খারাপ ও হয় না। কিন্তু বাইকটির যে বিল্ড কোয়ালিটি এটি আমাকে খুবই আকর্ষিত করেছে বিশেষ করে পালসারের বাইকগুলোর বিল্ড কোয়ালিটি অসাধারণ।
পালসার 150 সিসি বাংলাদেশ প্রাইস 2024-Pulsar 150 cc Bangladesh Price
সর্বশেষ যে অনুচ্ছেদটি সেটি হল-পালসার 150 সিসি বাংলাদেশ প্রাইস 2024-Pulsar 150 cc Bangladesh Price-পালসার ১৫০ সিসি ২০২৪ সালে বাংলাদেশের দাম কত এখন এটি আলোচনা করব, আপনাকে একটু পরিষ্কার করে জানিয়ে দিতে চাই সহজ ভাবে পালসার ১৫০ সিসি সেগমেন্টে বাংলাদেশ এ ৪টি ভ্যারিয়েন্টে বাজাজ কোম্পানি বাজারজাত করে।
এক নম্বরে হল পালসার ১৫০ সিসি সিঙ্গেল ডিস্ক, ২ নাম্বারে ভেরিয়েন্ট টি হলো পালসার ১৫০ সিঙ্গেল ডিস্ক এবিএস, তিন নম্বর ভেরিয়েন্টি হল পালসার ১৫০ ডাবল ডিস্ক, চতুর্থ ভেরিয়েন্ট টি হল পালসার ১৫০ ডবল ডিস্ক এবিএস। উপরের প্রথম ও দ্বিতীয় অনুচ্ছেদটি পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক ও পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক এবিএস সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করেছে বাইকটির দাম আরো অন্যান্য বিষয়।
এবং তার নিচের অনুচ্ছেদটি পালসার ডাবল ডিস্ক ও পালসার ডাবল ডিস্ক এবিএস সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করেছে দাম সহ আরো অন্যান্য বিষয় ব্যাপকভাবে আলোচনা করেছে, তাই এগুলো সম্বন্ধে আবার আলোচনা করার প্রয়োজন মনে করছি না। উপরের অনুচ্ছেদ গুলি মনোযোগ সহকারে পড়ে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করুন, ধন্যবাদ।
শেষ কথা
আর্টিকেলটিতে আমি আপনাদের পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক এবিএস দাম সম্বন্ধে তো জানিয়েছি সাথে সাথে পালসার ডাবল ডিস্ক সম্বন্ধেও দাম জানিয়ে দিয়েছি, মোটামুটি প্রত্যেকদিন আমি দামগুলো আপডেট করে দিই অবশ্য আপডেট আসার সাথে সাথে। দাম জানানোর পাশাপাশি আমি আপনাদের কিছু ভালো ও মন্দ দিক আলোচনা করেছি বাইকগুলোর সম্বন্ধে, আপনাদের উপকার হলে লেখক খুশি হবে।
পালসার সিঙ্গেল ডিস্ক বাংলাদেশ প্রাইস 2024 abs সম্বন্ধে যে সমস্ত প্রশ্ন প্রায়ই জিজ্ঞেস করা হয়
পালসার ১৫০ সিসি সিঙ্গেল ডিস্ক দাম কত ?
পালসার ১৫০ সিসি সিঙ্গেল ডিস্ক দাম এক লক্ষ ৯৩ হাজার ৭৫০ টাকা।
পালসার ডাবল ডিস্ক প্রাইস কত?
পালসার ডাবল ডিস্ক ২ টা ভেরিয়েন্ট রয়েছে একটি হল পালসার ডাবল ডিস্ক যার দাম ২ লক্ষ ১৭ হাজার টাকা আর আরেকটি ভেরিয়েন্ট হলো পালসার ডাবল ডিস্ক এবিএস যেটির বর্তমান বাজার মূল্য ২ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা।
পালসার ১৫০ সিসি গাড়ির দাম কত?
পালসার ১৫০ সিসি দুইটা ভেরিয়েন্ট বর্তমান বাংলাদেশে রয়েছে একটি হল pulsar 150 সিঙ্গেল ডিস্ক যেটির বর্তমান বাজার মূল্য ১ লক্ষ ৯৩ হাজার ৭৫০ টাকা আর একটি ভেরিয়েন্ট pulsar 150 সিঙ্গেল ডিস্ক এবিএস যার বর্তমান বাজার মূল্য ২ লক্ষ ২ হাজার ৭৫০ টাকা।
Banglapoints.com এ আপনাদের স্বাগতম।ব্লগিংয়ে আমার দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতা। আমার এই দীর্ঘ ব্লগিং ক্যারিয়ারে আমার বানানো অনেকগুলো ওয়েবসাইট এর মধ্যে এটি একটি।আমার বিশ্বাস যে ক্যাটাগরিগুলো আমার ওয়েবসাইট এ আছে এগুলো একজন ভিসিটরকে 100% আসল এবং নিরাপদ কনটেন্ট প্রদান করবে যাতে যা কেউ প্রপার নলেজ ,ইনস্পিরেশন ও গাইডেন্স পায়।