সর্বশেষ হালনাগাদ হয়েছে: ০২ এপ্রিল ২০২৫- সবাইকে শুভেচ্ছা আজকের আলোচনা-সুজুকি হায়াতে ইপি ১১০ সিসি দাম 2025 ও আপডেট!Suzuki Hayate EP 110 price in Bangladesh, দামটি আজকের, দাম কম বেশি হওয়ার সাথে সাথে দামটি আমি আপডেট করে দিই,তারপরও আপনার সন্দেহ হলে নিচের দেওয়া ফোন নম্বরে সরাসরি ফোন করে জেনে নিতে পারেন,বাজেট ফ্রেন্ডলি, মাইলেজে চমক এবং স্টাইলিশ ডিজাইন— সুজুকি হায়াতে ইপি ১১০ সিসি সব দিক থেকেই বাইকারদের জন্য জনপ্রিয় একটি মডেল।
যারা ২০২৫ সালে এই বাইকটি কেনার কথা ভাবছেন, তারা নিশ্চয়ই এর আপডেটেড দাম, ফিচার এবং কেনার উপযুক্ত সময় সম্পর্কে জানতে আগ্রহী। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক, ২০২৫ সালে সুজুকি হায়াতে ইপি ১১০ সিসির আজকের দাম ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। বাইকটি কিন্তু অনেকদিন পর বাংলাদেশের শোরুমে আসলো, আর আপনার যদি সুজুকির যত মোটরসাইকেল আছে সবগুলোর দাম ও ভালো-মন্দ দিক জানার প্রয়োজন পড়ে তাহলে আমার ওয়েবসাইটের এই আর্টিকেলটি “সুজুকি মোটরসাইকেল দাম ২০২৫”ঘুরে আসতে পারেন।
সুজুকি হায়াতে ইপি ১১০ সিসি দাম 2025 ও গুরুত্বপূর্ণ কিছু স্পেসিফিকেশন
মডেল | Suzuki Hayate EP |
দাম | ১,১৮,০০০ টাকা, আপাতত কোন অফার নেই |
ইঞ্জিন | 4-Stroke, 1-Cylinder, Air cooled, ফুয়েল সিস্টেমে থাকছে কার্বোরেটর, স্টার্টিং এর জন্য সেলফ ও কিক দুটোই পেয়ে যাবেন, ফোর স্পিড গিয়ারবক্স থাকবে। সুজুকির ইকো পারফরম্যান্স টেকনোলজি ইঞ্জিন ব্যবহৃত হয়েছে ইঞ্জিনে। |
ব্রেকিং | বাইকটিতে সামনে ১৩০ মিলিমিটারের ও পিছনে উভয়েই ড্রাম ব্রেক পেয়ে যাবেন। |
বাইকটির ধরন | স্ট্যান্ডার্ড টাইপের কমিউটার সেগমেন্টের একটা বাইক। |
টপ স্পিড | ৮০ কিমি প্রতি ঘন্টায় যেতে পারবেন। |
মাইলেজ | কোম্পানি ক্লেম করে প্রতি লিটারে ৮৫ কিলোমিটার যাবে কিন্তু আমরা চালিয়ে পেয়েছি এভারেজ ৬৫ থেকে ৭০ |
কালার | বাইকটি বাংলাদেশের চারটি কালার এ পাওয়া যাচ্ছে, ব্ল্যাক, বুলু, গ্রে, এবং রেড। |
হেডলাইট | হ্যালোজেন হেডলাইট ও হ্যালোজেন ইন্ডিকেটর ব্যবহার করা হয়েছে। |
টায়ার | সামনের চাকায় ৭০/১০০ সেকশনের ও পিছনের চাকায় ৮০/১০০ সেকশনের টিউবলেস টায়ার পেয়ে যাবেন। |
গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স | ১৬৫ মিলিমিটার গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স দেওয়া হয়েছে, উঁচু স্পিড ব্রেকার পার হতে কোন ধরনের সমস্যা হবে না। বাইকটির দৈর্ঘ্য ২০২৫ মিলিমিটার এবং প্রস্থ ৭৪০ মিলিমিটার এবং উচ্চতা ১০৬০ মিলিমিটার, বেশ বড়সড়ক একটা সিট কিন্তু থাকবে। |
ওজন | ১০৭ কেজি |
বিশেষ দ্রষ্টব্য-সুজুকি হায়াতে ইপি ১১০ সিসি দাম 2025, এ বাইকটি সম্বন্ধে যে কোন তথ্য জানতে যোগাযোগ করতে পারেন সরাসরি এই ঠিকানায়-Suzuki Showroom Bikerz Paradise 391, D.I.T Road West Rampura 01894-411147
মূলত এই বাইকটি ১১০ সিসির নয় এটি ১১৩ সির বাইক, এবার আসেন যদি আপনি বাইকটি কিনেন তাহলে আপনার জন্য ভালো হবে না খারাপ হবে, এখন আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরব বাইকটির কিছু ভালো ও মন্দ দিক অবশ্যই এটি নিরপেক্ষ মতবাদ যেন আপনার সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হয়-
সুজুকি হায়াতে ইপির যে বৈশিষ্ট্য গুলো দেখলে আপনাকে বাইকটি কিনতে মনে চাইবে
১. অসাধারণ মাইলেজ – পকেট ফ্রেন্ডলি রাইডিং
সুজুকি হায়াতে ইপি ১১০ সিসি প্রায় ৬০-৭০ কিমি/লিটার মাইলেজ দিতে সক্ষম, যা দৈনন্দিন অফিস যাতায়াত বা লং রাইডের জন্য দারুণ সুবিধাজনক। জ্বালানি সাশ্রয়ী বাইকের তালিকায় এটি অন্যতম সেরা।
২. সাশ্রয়ী দাম – বাজেটের মধ্যে সেরা চয়েস
এই বাইকটি অন্যান্য ব্র্যান্ডের ১১০ সিসি বাইকের তুলনায় তুলনামূলক কম দামে পাওয়া যায়। তাই যারা কম বাজেটে ভালো মানের একটি বাইক খুঁজছেন, তাদের জন্য এটি একটি আকর্ষণীয় বিকল্প।
৩. শক্তিশালী ও নির্ভরযোগ্য ইঞ্জিন
১১০ সিসির এয়ার-কুল্ড, সিঙ্গেল-সিলিন্ডার ইঞ্জিন হওয়ায় এটি লো-মেইনটেন্যান্স এবং দীর্ঘস্থায়ী পারফরম্যান্স দেয়। ইঞ্জিনটি বেশ স্মুথ ও স্থিতিশীল, যা শহর ও গ্রাম দুটোতেই আরামদায়ক রাইডিং অভিজ্ঞতা দেয়।
৪. আরামদায়ক রাইডিং এক্সপেরিয়েন্স
এর লং ও চওড়া সিট এবং যথেষ্ট লেগস্পেস থাকার কারণে এটি বিশেষ করে লম্বা যাত্রীদের জন্য আরামদায়ক। প্রতিদিন অফিস, বাজার বা দূরত্বভিত্তিক যাতায়াতের জন্য এটি ভালো একটা চয়েস হতে পারে।
৫. কমিউটার ফ্রেন্ডলি ডিজাইন
যদিও বাইকটির ডিজাইন খুবই স্পোর্টি নয়, তবে এর সাধারণ কিন্তু কার্যকরী লুক অনেকেরই পছন্দ হতে পারে। যারা সিম্পল, মিনিমালিস্টিক ডিজাইন পছন্দ করেন, তারা এটি নিয়ে সন্তুষ্ট থাকবেন।
৬. লো-মেইনটেন্যান্স ও দীর্ঘস্থায়ী গঠন
সুজুকি সাধারণত টেকসই বাইক তৈরি করে, যা দীর্ঘদিন পর্যন্ত ভালো পারফরম্যান্স দিতে পারে। সুজুকি হায়াতে ইপি ১১০ সিসির কমপ্লিকেটেড প্রযুক্তি নেই, তাই নিয়মিত যত্ন নিলে এটি দীর্ঘ সময় ব্যবহার করা সম্ভব।
৭. ভালো গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স – রাফ রোডেও পারফেক্ট
যারা বাংলাদেশের গ্রাম বা শহরের খানাখন্দপূর্ণ রাস্তায় বাইক চালান, তাদের জন্য ১৬৫ মিমি গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স যথেষ্ট সুবিধাজনক। এটি ব্রেকারে বাধা ছাড়াই নির্বিঘ্নে চলতে পারে।
৮. হালকা ওজন, তাই চালানো সহজ
বাইকটির ওজন তুলনামূলকভাবে কম হওয়ায় এটি নতুন বাইকারদের জন্য খুবই উপযোগী। শহরের ট্র্যাফিকে সহজেই চালানো যায় এবং এটি বেশ ম্যানুভারেবল।
৯. সুজুকির নির্ভরযোগ্যতা
সুজুকি ব্র্যান্ড বিশ্বব্যাপী নির্ভরযোগ্যতার জন্য পরিচিত। সুজুকি হায়াতে ১১০ সিসি দীর্ঘস্থায়ী পারফরম্যান্স এবং কম সার্ভিসিং খরচের জন্য জনপ্রিয়।
সুজুকি হায়াতে ইপির যে বৈশিষ্ট্য গুলো দেখলে আপনাকে বাইকটি কিনতে মনে চাইবে না
১. শক্তিশালী পারফরম্যান্সের অভাব
১১০ সিসির ইঞ্জিনটি দৈনন্দিন চলাচলের জন্য ঠিকঠাক পারফরম্যান্স দিলেও, দীর্ঘ সময়ের জন্য হাইওয়েতে চালানোর ক্ষেত্রে বা দ্রুতগতির রাইডিং অভিজ্ঞতার জন্য এটি তেমন উপযুক্ত নয়।
২. ডিজাইন ও লুক কিছুটা পুরনো ধাঁচের
অনেক প্রতিদ্বন্দ্বী ব্র্যান্ড (যেমন হোন্ডা, বাজাজ বা টিভিএস) তাদের কমিউটার বাইকে বেশ আধুনিক ডিজাইন ও আকর্ষণীয় লুক নিয়ে আসছে। কিন্তু সুজুকি হায়াতে ১১০ সিসির ডিজাইন কিছুটা সাধারণ ও পুরনো মনে হতে পারে।
৩. কম ফিচার ও আধুনিক প্রযুক্তির অভাব
বর্তমান সময়ে অনেক বাইকে ডিজিটাল ইন্সট্রুমেন্ট ক্লাস্টার, এলইডি হেডলাইট, ডিস্ক ব্রেক ও ইউএসবি চার্জিং পোর্টের মতো ফিচার থাকে। কিন্তু সুজুকি হায়াতে ১১০ সিসিতে বেশিরভাগ আধুনিক ফিচারের অভাব দেখা যায়।
৪. ব্রেকিং পারফরম্যান্স তেমন ভালো নয়
এই বাইকের বেশিরভাগ ভেরিয়েন্টে ড্রাম ব্রেক ব্যবহার করা হয়েছে, যা ডিস্ক ব্রেকের তুলনায় কম কার্যকর। জরুরি ব্রেকিংয়ের সময় এটি কিছুটা পিছলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
৫. সাসপেনশন ও কমফোর্টে কিছুটা আপস করতে হবে
সুজুকি হায়াতে লম্বা রাইডের জন্য খুব একটা আরামদায়ক নয়। বিশেষ করে অফ-রোডিং বা খানাখন্দপূর্ণ রাস্তায় সাসপেনশন কিছুটা শক্ত মনে হতে পারে, যা দীর্ঘ যাত্রায় অস্বস্তিকর হতে পারে।
৬. রিসেল ভ্যালু তুলনামূলক কম
হোন্ডা বা বাজাজের মতো ব্র্যান্ডের তুলনায় সুজুকি হায়াতে ১১০ সিসির রিসেল ভ্যালু কিছুটা কম। অর্থাৎ, কিছুদিন পর বাইকটি বিক্রি করতে গেলে আপনি আশানুরূপ দাম নাও পেতে পারেন।
৭. সার্ভিসিং ও স্পেয়ার পার্টস সহজলভ্য নয়
সুজুকির সার্ভিস সেন্টার ও স্পেয়ার পার্টস কিছু এলাকায় সহজলভ্য নয়, যা মেইনটেন্যান্সের ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি করতে পারে।
নিচের অনুচ্ছেদ গুলোতে একটু চোখ বুলিয়ে গেলে আপনার লাভ হবে-
এক নজরে এই পোষ্টে কি কি থাকছে দেখে নিনঃ
সুজুকি ১২৫ সিসি বাইক দাম ২০২৫-Suzuki 125 price in Bangladesh
গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা, এখন আলোচনা হবে-সুজুকি ১২৫ সিসি বাইক দাম ২০২৫-Suzuki 125 price in Bangladesh, বাংলাদেশে আপাতত suzuki ১২৫ সিসি সেগমেন্টে নিম্নলিখিত দুইটি মোটরসাইকেল বাজারজাত করে-
১. সুজুকি GSX 125
একটি কমিউটার বাইক যা ১২৫ সিসি ইঞ্জিন, ১০.৪ বিএইচপি @ ৯০০০ আরপিএম শক্তি এবং ৯.২ এনএম @ ৭০০০ আরপিএম টর্ক উৎপন্ন করে। এর বর্তমান মূল্য ১,৪১,৯৫০ টাকা।দামটি আজকের কম বেশি হলে আমি সাথে সাথে আপডেট করে দেই।
GSX সিরিজ সাধারণত স্পোর্টস বাইক ও নেকেড বাইক হিসেবে পরিচিত,GSX 125 মূলত একটি এন্ট্রি-লেভেল কমিউটার বাইক, যা স্পোর্টি ডিজাইনের হলেও ফুয়েল-এফিশিয়েন্ট ও আরামদায়ক।বাইকটি ৫-স্পিড ম্যানুয়াল গিয়ারবক্সের সাথে আসে, যা স্মুথ শিফটিং ও আরামদায়ক রাইডিং অভিজ্ঞতা প্রদান করে। এটি প্রতি লিটারে গড়ে ৪৫-৫০ কিলোমিটার মাইলেজ দিতে সক্ষম, যা একটি ১৪ লিটারের বড় ফুয়েল ট্যাঙ্কের সঙ্গে দীর্ঘ রাইডের জন্য সুবিধাজনক।
এতে শক্তিশালী টিউবুলার ফ্রেম, স্টাইলিশ হ্যালোজেন হেডলাইট এবং ১৭ ইঞ্চি অ্যালয় হুইল ব্যবহার করা হয়েছে, যা রাস্তায় একটি ভালো গ্রিপ প্রদান করে। ব্রেকিং সিস্টেমের দিক থেকে, সামনের চাকায় ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনের চাকায় ড্রাম ব্রেক দেওয়া হয়েছে, যা নিরাপদ ব্রেকিং নিশ্চিত করে। বাইকটির সাসপেনশন সেটআপও বেশ ভালো, সামনের দিকে টেলিস্কোপিক ফর্ক এবং পেছনে ডুয়াল শক অ্যাবজর্বার থাকায় এটি খারাপ রাস্তায়ও ভালো পারফরম্যান্স দেয়।
2. সুজুকি Access 125 Fi
১২৪ সিসি ইঞ্জিন সমৃদ্ধ একটি স্কুটার, যা মসৃণ রাইডিং অভিজ্ঞতা প্রদান করে। এর বর্তমান মূল্য ২,০৫,০০০ টাকা।দামটি আজকের কম বেশি হলে আমি সাথে সাথে আপডেট করে দেই।
Suzuki Access 125 Fi-এর ডিজাইন বেশ ক্লাসিক এবং প্রিমিয়াম লুকের সঙ্গে এসেছে। এতে এলইডি হেডলাইট, ডিজিটাল-অ্যানালগ স্পিডোমিটার, বড় ও কমফোর্টেবল সিট এবং চওড়া ফুটবোর্ড রয়েছে, যা রাইডারের জন্য বাড়তি স্বাচ্ছন্দ্য প্রদান করে। স্কুটারটিতে ১২ ইঞ্চির ফ্রন্ট হুইল এবং ১০ ইঞ্চির রিয়ার হুইল দেওয়া হয়েছে, যা স্টেবিলিটি নিশ্চিত করে। ব্রেকিং সিস্টেমের দিক থেকে, এতে সামনে ডিস্ক ব্রেক ও পেছনে ড্রাম ব্রেক রয়েছে, যা নিরাপদ রাইডিং অভিজ্ঞতা দেয়।
এটি অটোমেটিক CVT (Continuously Variable Transmission) গিয়ারবক্সের সাথে আসে, যা স্কুটার চালানোকে সহজ ও মসৃণ করে তোলে। গড়ে ৫০-৫৫ কিমি/লিটার মাইলেজ প্রদানকারী এই স্কুটার দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়ার জন্যও বেশ কার্যকর।এটি বিশেষভাবে শহরের রাস্তায় স্মুথ ও আরামদায়ক রাইডিং এর জন্য উপযুক্ত। স্কুটারটির অন্যতম সুবিধা হলো ফুয়েল ইনজেকশন (Fi) প্রযুক্তি, যা মাইলেজ ও ইঞ্জিন পারফরম্যান্সকে উন্নত করে।
নিচের অনুচ্ছেদ গুলোতে একটু চোখ বুলিয়ে গেলে আপনার লাভ হবে-
সুজুকি হায়াতে ১২৫ সিসি দাম ২০২৫-Suzuki Hayate 125 price in Bangladesh 2025
এটা আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ অনুচ্ছেদ-সুজুকি হায়াতে ১২৫ সিসি দাম ২০২৫-Suzuki Hayate 125 price in Bangladesh 2025,সুজুকি হায়াতে ১২৫ সিসি মডেলটি বাংলাদেশে আপাতত পাওয়া যায় না। বাংলাদেশে আসলেই এটির দাম আমি আপনাদের জানিয়ে দেবো, সুজুকি হায়াতে ইপি 110 এই মডেলটি বাংলাদেশে বাজারজাত করা হচ্ছে এই 2025 সালে আজকে।বাংলাদেশে সুজুকি হায়াতে মডেলটি মূলত ১১০ সিসি ইঞ্জিনের সাথে বাজারজাত করা হয়।
সুজুকি ১১০ দাম-Suzuki 110 price in Bangladesh
একেবারে শেষের অনুচ্ছেদটিতে আলোচনা করব-সুজুকি ১১০ দাম-Suzuki 110 price in Bangladesh, আর্টিকেলটি সুজুকি হায়াতে ইপি ১১০ সিসির দাম সম্পর্কে, আপনি যদি বাংলাদেশে সুজুকি হায়াতে ১১০ সিসির বাইক কিনতে চান তাহলে আপনাকে সুজুকি হায়াতে ইপি ১১০ এই বাইকটি কিনতে হবে, সুজুকি হায়াতেই ইপি ১১০ এই বাইকটি বর্তমানে বাংলাদেশে অনেকদিন পর, সারা দেশে অ্যাভেলেবেল হয়ে গেছে।
আর এটির দাম সম্বন্ধে আমি উপরে আলোচনা করে দিয়েছি এখানে এ অনুচ্ছেদে ওই একই আলোচনা পুনরাবৃত্তি আমি করতে চাচ্ছি না।
আমার শেষ কথা
যদি আপনি একটি সাশ্রয়ী, ভালো মাইলেজের, আরামদায়ক ও কম মেইনটেন্যান্সের বাইক খুঁজছেন, তাহলে সুজুকি হায়াতে ইপি ১১০ সিসি একটি ভালো চয়েস হতে পারে। বিশেষ করে যারা শহর ও গ্রাম দুটোতেই ব্যবহার উপযোগী, নির্ভরযোগ্য ও বাজেট-বান্ধব একটি বাইক চান, তাদের জন্য এটি উপযুক্ত। যাইহোক আমি সুজুকি হায়াতে ইপি ১১০ সিসি দাম আপনাদের জানিয়ে দিয়েছি, সাথে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করেছি, আজকে এ পর্যন্ত, দেখা হবে নতুন কোন একটা আর্টিকেল নিয়ে ততদিন পর্যন্ত ভালো থাকবেন।
কিছু প্রায় জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন সুজুকি হায়াতে ইপি সম্বন্ধে-
সুজুকি হায়াতে ইপি ১১০ কত মাইলেজ দেয়?
উত্তরঃএটি গড়ে ৬০-৬৫ কিমি/লিটার মাইলেজ দিতে পারে, যা ব্যবহার ও রাইডিং কন্ডিশনের উপর নির্ভরশীল।
সুজুকি হায়াতে ইপি ১১০-এর টপ স্পিড কত?
উত্তরঃবাইকটির সর্বোচ্চ গতি ১০০ কিমি প্রতি ঘন্টায়।
এই বাইকে কি ডিস্ক ব্রেক রয়েছে?
উত্তরঃ হ্যাঁ সামনের চাকায় ডিস্ক ব্রেক ও পিছনের চাকায় ড্রাম ব্রেক রয়েছে।
বাইকটির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কোন কোন মডেল?
উত্তরঃএর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বাইকগুলোর মধ্যে রয়েছে Hero Splendor Plus, Bajaj Platina 110, TVS Radeon ইত্যাদি।
Banglapoints.com এ আপনাদের স্বাগতম।ব্লগিংয়ে আমার দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতা। আমার এই দীর্ঘ ব্লগিং ক্যারিয়ারে আমার বানানো অনেকগুলো ওয়েবসাইট এর মধ্যে এটি একটি।আমার বিশ্বাস যে ক্যাটাগরিগুলো আমার ওয়েবসাইট এ আছে এগুলো একজন ভিসিটরকে 100% আসল এবং নিরাপদ কনটেন্ট প্রদান করবে যাতে যা কেউ প্রপার নলেজ ,ইনস্পিরেশন ও গাইডেন্স পায়।