ক্যান্সার কি ভাল হয়-cancer ki valo hoy! অবশ্যই ১০০% ভালো হবে কিন্তু মানতে হবে যেগুলো।cancer cure biswaroop roy chowdhury

ক্যান্সার কি ভাল হয় এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন আপনি সঠিক জায়গায় এসে পড়েছেন এখানে আপনি এমন কিছু জানতে পারবেন যেটা আর কোন ওয়েবসাইট থেকে আপনি পাবেন না। cancer cure biswaroop roy chowdhury

আর আমার মনে হয় আপনি জীবনে হয়তো এই প্রথম ক্যান্সার সম্পর্কে এই তথ্যগুলো জানতে যাচ্ছেন। আর সবচেয়ে মজার কথা হলো এই কথাগুলো আমার না বিশ্ব বিখ্যাত ভারতীয় ডাক্তার বিশ্বরূপ রায় চৌধুরীর কথা।

১০০% আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন কেন বলছি ধরেন আপনি তথ্যের জন্য এসে থাকেন বা আপনার বাড়িতে কোন রোগী ক্যান্সারের সাথে পাঞ্জা লড়ছে তাকে বাঁচানোর জন্য রাস্তা খুঁজে পাচ্ছেন না ,এজন্য হয়তো আপনার মনে হল একটু গুগলে সার্চ করে দেখি তো কোন উপায় পাই কিনা হ্যাঁ ভাই সত্যিই আপনি উপায় পেয়ে গেছেন।

আপনি এটাকে Ayurvedic medicine for cancer ও বলতে পারেন। প্রাকৃতিক উপায়ে ক্যান্সার নিরাময়। cancer cure biswaroop roy chowdhury

ডক্টর বিশ্বরূপ রায় চৌধুরী বলছেন আমাকে একটু সময় দেন আমি আপনাকে বোঝাচ্ছি যে ক্যান্সার কি এবং ক্যান্সার কেন ভালো হবে না, অবশ্যই ভালো হবে একটু মন দিয়ে শুনুন।

আপনি হিন্দি বুঝে থাকলে ইউটিউবে যান বিশ্বরূপ স্যারের অনেক ভিডিও পাবেন দেখেন বুঝেন আর আমি এখানে তার কথাগুলি সহজ ভাবে আপনাদের বোঝাচ্ছি।

তিনটি নোবেল প্রাইজ উইনিং সায়েন্সের মাধ্যমে আমরা ক্যান্সার নিরাময় করব এবং কিভাবে করব সেটি এখানে বিস্তারিত আলোচনা করব পুরো মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

আপনি ক্যান্সারের কথা শুনে ভয় পাবেন না, ক্যান্সার ভয়ের কিছু না , আমি এটাই আপনাকে এখন ব্যাখ্যা করে বোঝাবো। আমারে আর্টিকেলটি পড়ার পরে ক্যান্সার সম্বন্ধে আপনার জানার কিছু বাকি থাকবে না আর কোথাও যেতে হবে না মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

আমাদের সবার বডিতে ক্যান্সার সেল আছে , এই যে আমি লিখে যাচ্ছি এই মুহূর্তে আমার বডিতেও ক্যান্সার সেল আছে, এদেরকে বলা হয় INDOLENT ক্যান্সার সেল ।বরঞ্চ আপনি জেনে এটা হয়রান হবেন যাদের শরিলে ক্যান্সার সেল নেই তারা খুব তাড়াতাড়ি মারা যায়।

সাধারণত ক্যান্সার সেলের গ্রোথ ১,২ ,৩ ,৪ এরকম হয়। কিন্তু যখন এই ক্যান্সার সেলের গ্রোথ তাড়াতাড়ি হতে থাকে যে তখন সেলের ভেতরে জায়গা হয় না তখন আমাদের বডি একটা সিস্টেম চালু করে তাকে বলা হয় অটোফেজি মানে হল নিজের সেলকে নিজেই খায় , এ পর্যন্ত ঠিক আছে তাহলে তো আর ক্যান্সার সেল বাড়তে পারতেছে না কিন্তু কিন্তু আছে ভাই

ক্যান্সার কি ভাল হয়
ক্যান্সার কি ভাল হয়-cancer ki valo hoy! অবশ্যই ১০০% ভালো হবে কিন্তু মানতে হবে যেগুলো

ক্যান্সার সেল আমাদের বডিকে পুষ্টি দেয় অটোফেজি সিস্টেমের মাধ্যমে ,কি ভয় লাগতেছে । হ্যাঁ ভাই এটাই , আপনি রিসার্চ করে দেখেন আমরা ভয়ে রিসার্চ করি না শুধু ডাক্তারের কাছে দৌড়ায় ।

কিন্তু কিছু লোকের বডিতে এই অটোফেজি সিস্টেমটি অফ হয়ে যায় । আর তখনই সমস্যা সৃষ্টি হয় , আর তখনই এই ক্যান্সার সেল স্টেজ থ্রি , স্টেজ ফোর এ গিয়ে মানুষের মৃত্যু ঘটায় ।

ক্যান্সার তখনই হয় যখন আপনার বডিতে অটো ফেজি সিস্টেমটি ঠিকমতো কাজ করে না বুঝতে পারলেন।

ডাক্তার বলছেন আমরা যখনই ডায়াগনোস এর জন্য যাই মানে ব্যথাটা কিসের জানার জন্য ডায়াগনস্ট করি তখনই যদিও ওইটি টিউমার থাকে ওটা ক্যান্সারে পরিণত হয়ে যায় এজন্য ডাক্তার বলছেন কখনো ডায়াগনোস করবেন না।

কোনো টিউমারকে কাটাছেঁড়া করবেন না বায়োফসি করবেন না তাহলে ওই টিউমারি দ্রুত ক্যান্সার পরিণত হয়ে যাবে।

আর এই দুনিয়ায় INDOLENT ক্যান্সার সেল আর এগ্রেসিভ ক্যান্সার সেল আলাদা করে ডায়াগনোস করার কোন যন্ত্র নাই তাহলে কেন ডায়াগনস্ট করাবেন, মানে যন্ত্র আপনাকে বলে দিবে এটা ক্যান্সার সেল কিন্তু আপনার বন্ধু না শত্রু এটা বলতে পারবে না তাহলে লাভ কি ভাই।

কোন মহিলা বোন যদি আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন মানে পড়ছেন আপনার বৃষ্টে এই মুহূর্তে 40% ইন্ডুলেন ক্যান্সার সেল পাওয়া যাবে এটি স্বাভাবিক সব মহিলারই আছে তাহলে চিন্তা কিসের কিন্তু ডক্টর আপনাকে ক্যান্সারের রোগী বলে দিচ্ছে আপনি খাওয়া-দাওয়া ছেড়ে দিয়ে মরার পথে আছেন।

ক্যান্সার সম্বন্ধে ডাক্তার বিশ্বরূপ রায় চৌধুরীর রিসেন্ট youtube ভিডিও দেখেন তিনি ইভিডেন্স সহ বর্ণনা করেছেন বিস্তারিত।

আমি অবাক হয়েছি আপনারাও অবাক হবেন ডাক্তার বলছেন কি ক্যান্সার ডায়াগনস্ট করার যে প্যাট স্ক্যান সিস্টেম চালু আছে সেটা কি করে সেটা ক্যান্সার ডায়গনস করে না, এই টুলটি এটা বলে দেয় শরীরের কোন সেল কতটুকু সুগার খাচ্ছে যে বেশি সুগার খাচ্ছে সেটা বেশি চমকাবে ,

শরীরের কোন সেল বেশি চমকাচ্ছে এইটাই বলে দেয় পেট স্ক্যান, আর এটার বেসিস এই ডাক্তার বলে দেয় যে আপনার এই এই সেল বেশি চমকাচ্ছে এখানে আপনার ক্যান্সার হয়েছে এক জায়গায় হলে বলবে ফাস্ট স্টেজ ক্যান্সার , দুই জায়গায় হলে বলবে সেকেন্ড স্টেজ ক্যান্সার , ৪ থেকে ৫ জায়গায় হলে বলবে ফোর্থ স্টেজ ক্যান্সার।cancer cure biswaroop roy chowdhury

ডাক্তার বিশ্বরূপ বলছেন আপনার শরীরের যে সেল বেশি সুগার খায় সেটা বেশি পরিশ্রম করছে স্বাভাবিক কিন্তু ডাক্তার যখন আপনাকে বলে ভাই আপনার শরীরের এই জায়গায় ক্যান্সারের সেল দেখা যাচ্ছে আপনি ক্যান্সারের রোগী ওই মুহূর্তে ওই রোগী মারা যায় সুস্থ থাকলেও।

ক্যান্সারের লক্ষণ কি কি এবং কিভাবে ডায়াগনোস করব আমার বডিতে ক্যান্সারের সেল আছে-

ডঃবিশ্বরূপ পাঁচটি উপায়ের কথা বলেছেন যার মাধ্যমে প্রাকৃতিকভাবে আপনি ডায়াগনেস করতে পারবেন

১। আমার কি দুর্বল লাগে লাগাতার

২। আমার কি ২০-২৫ দিন থেকে জ্বর

৩। আমার বডিতে কি কোন ব্যথা আছে যেটা লাগাতার আছে

৪। আমার হিমোগ্লোবিন রেগুলার বেসিসে কি নিচে নেমে যাচ্ছে

৫। আনইজুয়েল কোন সিম্পটম আছে

আচ্ছা এখন ক্যান্সার পেসেন্ট হলাম এর থেকে বাঁচবো কিভাবে করবো কি?

করবো কি ভাই এটাই বলছি এখন , পরবর্তী হেডিং এটি আলোচনা করব ধন্যবাদ।

ক্যান্সার হলে কি কি খেতে হয়-cancer cure biswaroop roy chowdhury

ক্যান্সার হলে কি কি খেতে হয়, এটা তো বলবোই পাশাপাশি ক্যান্সার যেন না হয় তার জন্য কি কি স্টেপ নেব বিস্তারিত আলোচনা করব । এখন আপনাকে কি করতে হবে আপনার বডি ক্লককে ঠিক করতে হবে , স্যারকেডিয়ান ক্লক কে ঠিক করতে হবে। বডি ক্লককে ঠিক করার জন্য কি করবেন-

প্রথম স্টেপ -টাইম এস মেডিসিন

সকাল ১০ টা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত খাবার খান । এরপর আর এর আগে কিছু খাবেন না মানে প্রতিদিন ১৬ ঘন্টা ফাস্টিং করবেন । শুধু ৮ ঘন্টাই খাবেন।

শুধু পানি ছাড়া আর কিছু খাবেন না সকাল দশটার আগে এবং সন্ধ্যা ছয়টার পর। যা খাবেন দশটা থেকে ছয়টা পর্যন্ত। যখন আপনি ষোল ঘণ্টা কিছু না খেয়ে থাকেন তখন আপনার বডি অটোফেজি সিস্টেম চালু করে, ওভার অ্যাক্টিভ সেলকে খাওয়া শুরু করে।

আপাতত আমি এটা বলছি না আপনি কি খাবেন কি খাবেন না আমি আপাতত এটা বলছি আপনি শুধু আধঘন্টা খাবেন খুবই সহজে যে কেউ করতে পারবে।

সেকেন্ড স্টেপ -ফুড এস মেডিসিন

আপনি যে আট ঘন্টা খাবেন কি খাবেন। ডিআইপি খাবার খান ,এগুলো কি। ফলমূল ও শাকসবজি। আপনার বডি ওয়েটের ১০ গুণ খান। যেমন আপনার ওজন ৭০ কেজি হলে ৭০০ গ্রাম ফলমূল ও ৭০০ গ্রাম শাকসবজি ডেইলি খান।

কোন এনিমেল ফুড আপনি খাবেন না, কোন ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফুড আপনি খাবেন না। এনিম্যাল ফুড কোনগুলো আর ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফুড কোনগুলো এগুলো নিয়ে আলোচনা করলে আর্টিকেল ১০ হাজার ওয়ার্ড এর হয়ে যাবে।

সংক্ষেপে বলতে গেলে যে সমস্ত খাবার এনিমেল থেকে এসেছে যেমন দুধ , মাংস, ডিম , এগুলো অ্যানিমেল ফুড,আর যেগুলি ইন্ডাস্ট্রি থেকে এসেছে যেমন নুডলস , পটেটো , বিস্কিট , মানে প্যাকেট করা যত খাবার আছে এগুলো কি ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফুড বলা যায়।

এই ডি আইপি ডায়েট ডাক্তার বিশ্বরূপ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন সংক্ষেপে এখানে বলা হচ্ছে যখন খাবার খাবেন তখন দুটো প্লেট থাকবে একটা প্লেটে ফলমূল শাকসবজি আর একটা প্লেটে ভেজিটেরিয়ান খাবার। আপনি প্রথমে ফলমূলের এবং শাক সবজির প্লেটটি শেষ করবেন পরে রান্না করা খাবারের যে প্লেটটি আছে ওইটা খাবেন।

আমিও ডিআইপি ডায়েট কি এটা বিস্তারিত আলোচনা করেছি আমারই ওয়েবসাইটের আরেকটি পোস্টে ” ডায়াবেটিস কি ভাল হয়” এই পোস্টে আমি বিস্তারিতভাবে ডাক্তারের বিশ্ব বিখ্যাত ডিআইপি ডায়েট বিস্তারিত বর্ণনা করেছি। নিচের হেডিং তে আমি বিস্তারিতভাবে ডিআইপি ডায়েট সম্বন্ধে আলোচনা করেছি একটু নিচে যান মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

থার্ড স্টেপ-আর্থ অ্যাজ মেডিসিন-০ ভোল্ট থেরাপি

আপনাকে প্রকৃতির সাথে আপনাকে জুড়ে থাকতে হবে মানে মাটির সংস্পর্শে থাকতে হবে। মাটির সাথে আপনার যেন কানেকশন থাকে। খালি পায়ে হাঁটতে হবে ।

আপনি দুইভাবে ভাবে মানে মাটির সাথে জুড়ে থাকতে পারেন

১। খালি পায়ে হাটেন খালি পায়ে থাকেন জুতা পড়ার দরকার নেই

২। জিরো ভোল্ট বেডশিট বানানো। কিভাবে বানাবেন ইউটিউবে গিয়ে সার্চ করলেই স্যারের অনেকগুলো ভিডিও পেয়ে যাবেন ।

এই তিনটি স্টেপ করলেই আপনার ক্যান্সার আস্তে আস্তে ভালো হয়ে যাবে। সমস্ত সিম্পটোমস দূর হয়ে যাবে।

ফুসফুস ক্যান্সার কি ভাল হয়-cancer cure biswaroop roy chowdhury

ফুসফুস ক্যান্সার কি ভাল হয় , অবশ্যই ভালো হয়, ফুসফুস ক্যান্সার একদমই ভালো হয় অনেক মানুষকে হাজার হাজার মানুষকে বিশ্বরূপ স্যার ভালো করে দেখাচ্ছেন তার দেখানো পথ অবলম্বন করে ক্যান্সার পেশেন্টরা নিজেদের ঠিক করে নিচ্ছেন।

ফুসফুস ক্যান্সার কি ভাল হয়
ফুসফুস ক্যান্সার কি ভাল হয়

তিনি এটা বলছেন যে জিনিস বডি তৈরি করতে পারে সেটা বডি ধ্বংস করতে পারে । আপনি এখন কি করবেন যেন আপনার ফুসফুস ক্যান্সার ভালো হয়ে যায় তার জন্য আপনাকে করতে হবে মানে আপনাকে আপনার বডি ক্লক ঠিক করতে হবে-এই বডি ক্লককে কিভাবে ঠিক করবেন-এটি এখন আলোচনা করব।

আপনি তো আপনার বডি ক্লক এর বারোটা বাজিয়েছেন এজন্যই তো আপনি ক্যান্সারে ভুগছেন এখন আপনি আপনার বডি ক্লক ঠিক করে নিবেন ব্যাস ক্যান্সার ভালো হয়ে যাবে। ডক্টর বিশ্বরূপ স্যার বলছেন আমরা হিমস মেরুটে এভাবেই ক্যান্সার পেশেন্টদের ঠিক করছি।

ডাক্তার বিশ্বরূপ বলছেন আপনাকে নিজে আপনার ডাক্তার হতে হবে কোন ডাক্তার এসে আপনাকে ঠিক করে যাবে না । ওই দিনের আশায় আপনারা থাকবেন না।

এখন আসেন মূল কথায় আসা যাক আপনার বডি ক্লক কে ঠিক করবেন কিভাবে নিচের তিনটি স্টেপ ফলো করলে আপনার বডি ক্লক ঠিক হয়ে যাবে আপনি ফুসফুস ক্যান্সার মুক্ত হয়ে যাবেন-

প্রথম স্টেপ -টাইম এস মেডিসিন-Time As medicine

সকাল ১০ টা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত খাবার খান । এরপর আর এর আগে কিছু খাবেন না মানে প্রতিদিন ১৬ ঘন্টা ফাস্টিং করবেন । শুধু ৮ ঘন্টাই খাবেন।

যখনই আপনি ১৬ঘন্টা ফাস্টিং শুরু করে দেন তখন ঐ বডি অটোফেজি অন করে দেয় মানে ক্যান্সারকে খাওয়া শুরু করে দেয় কারণ বডির পুষ্টির দরকার শক্তির দরকার সেলগুলোকে জীবন্ত রাখার দরকার খাবার তো আপনি দিচ্ছেন না তাহলে বডি দেখে কোথায় খাবার আছে ,ওই যে ক্যান্সার সেল যেটা কিনা বেশি খেয়ে ফুলে ফেপে আছে ওইটাকে ধর , ধরে খাওয়া শুরু করে।

আপনার ক্যান্সার আস্তে আস্তে অদৃশ্য হওয়া শুরু করে।

শুধু পানি ছাড়া আর কিছু খাবেন না সকাল দশটার আগে এবং সন্ধ্যা ছয়টার পর। যা খাবেন দশটা থেকে ছয়টা পর্যন্ত। যখন আপনি ষোল ঘণ্টা কিছু না খেয়ে থাকেন তখন আপনার বডি অটোফেজি সিস্টেম চালু করে, ওভার অ্যাক্টিভ সেলকে খাওয়া শুরু করে।

আপাতত আমি এটা বলছি না আপনি কি খাবেন কি খাবেন না আমি আপাতত এটা বলছি আপনি শুধু আধঘন্টা খাবেন খুবই সহজে যে কেউ করতে পারবে।

সেকেন্ড স্টেপ -ফুড এস মেডিসিন-Food As Medicine

সেকেন্ড স্টেপ ফুড এস মেডিসিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ডক্টর বিশ্বরূপ বলছেন আপনার শরীরে যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে নাইট্রিক অক্সাইড থাকে তাহলে কোন ক্যান্সার সেল আপনার শরীরে বেঁচে থাকতে পারবেনা ডিজল্ভ হতেই হবে।

আর এই নাইট্রিক অক্সাইড এই পুরো পৃথিবীতে শুধু শাকসবজি ও ফলমূল এ আছে। আপনাকে প্রচুর পরিমাণে ফলমূল ও শাকসবজি খেতে হবে।

ডক্টর বিশ্বরূপ এই ডায়েটির নাম দিয়েছেন ডি আই পি ডায়েট। এই ডায়েটের তিনটি ফেজ আছে

ফাস্ট ফেজ

আপনি দুপুর বারোটা পর্যন্ত শুধু ফল খাবেন ৩-৪ প্রকারের ফল যেগুলো সহজে আপনি পেয়ে যাচ্ছেন মানে সিজনাল ফল দাম কম । সকাল থেকে দুপুর বারোটা পর্যন্ত শুধু ফল আর কিছু না।

সেকেন্ড ফেজ

এরপর আপনি যখন দুপুরে লাঞ্চ করতে বসবেন দুটো প্লেট নিয়ে বসবেন এবং নিচের দেখানো ছবি অনুযায়ী আপনাকে খেতে হবে, প্রথম প্লেটটি আগে শেষ করতে হবে তারপর দ্বিতীয় প্লেট শুরু করবেন। দ্বিতীয় প্লেটে থাকবে আপনি যে সমস্ত খাবার নিয়মিত খান তবে কম লবণ এবং কম তেল হতে হবে।

কোন অ্যানিমেল ফুড থাকবে না ভেজিটেরিয়ান তরকারি থাকবে মানে উদ্ভিদ জাতীয় খাবার থাকবে আর কি। কতটুকু খাবেন আপনার বডি ওয়েটকে ৫ দিয়ে গুণ দিন বের হয়ে যাবে।

Food As Medicine dip diet

থার্ড ফেজ

এরপর আপনি যখন রাতে ডিনার করতে করতে বসবেন অবশ্যই সানসেট এর আগে আপনাকে ডিনার শেষ করতে হবে যেহেতু আপনি ক্যান্সারের রোগী। ডিনারের দুইটা প্লেট নেবেন এবং নিচের দেখানো ছবি অনুযায়ী আপনাকে খেতে হবে । প্রথম প্লেটে চার প্রকার সবজি থাকবে আপনার বডি ওয়েট অনুসারে প্রথমে ওই প্লেটটি শেষ করে পরে দ্বিতীয় প্লেট শুরু করবেন। আপনার বডি ওয়েট কে ৫দিয়ে গুণ দিন কতটুকু খাবেন ডিনারে বের হয়ে যাবে

কোন অবস্থাতেই দ্বিতীয় প্লেট আগে শুরু করা যাবে না প্রথমে প্রথম প্লেট খেতে হবে তারপরে দ্বিতীয় প্লেট। দ্বিতীয় প্লেটে আপনার পছন্দের রান্না করা খাবার থাকবে কম তেল কম লবণ দেওয়া। তবে কোন অ্যানিমেল ফুড না ভেজিটেরিয়ান সব থাকবে ডাল থাকতে পারে ।

Food As Medicine dip diet

আর আপনাকে যেগুলো এভোয়েড করতে হবে

১। নো এনিমেল ফুড

২। নো প্যাক এন্ড রিফাইন ফুড

৩। নো মেডিসিন

আপনি এভাবে করা শুরু করলেই আপনার বডি পর্যাপ্ত নাইট্রিক অক্সাইড উৎপাদন শুরু করবে আর আপনার ক্যান্সারের গ্রোথ একেবারে থেমে যাবে আস্তে আস্তে অদৃশ্য হয়ে যাবে। স্টেপ গুলো করা শুরু করলেই আপনার ব্যথা কমতে থাকবে আপনার সমস্যাগুলো একটু একটু করে সমাধান হতে থাকবে।

সাথে আরো কিছু এড করুন প্রতিদিন ডাইরেক্ট শরীরের রোদ পড়তে দিন আর এক ঘন্টা হেভি এক্সারসাইজ করবেন।

থার্ড স্টেপ-আর্থ অ্যাজ মেডিসিন-Zero Volt Therapy

আপনাকে প্রকৃতির সাথে আপনাকে জুড়ে থাকতে হবে মানে মাটির সংস্পর্শে থাকতে হবে। মাটির সাথে আপনার যেন কানেকশন থাকে। খালি পায়ে হাঁটতে হবে ।

আপনি দুইভাবে ভাবে মানে মাটির সাথে জুড়ে থাকতে পারেন

১। খালি পায়ে হাটেন খালি পায়ে থাকেন জুতা পড়ার দরকার নেই

২। জিরো ভোল্ট বেডশিট বানানো। কিভাবে বানাবেন ইউটিউবে গিয়ে সার্চ করলেই স্যারের অনেকগুলো ভিডিও পেয়ে যাবেন ।

এই তিনটি স্টেপ করলেই আপনার ক্যান্সার আস্তে আস্তে ভালো হয়ে যাবে। সমস্ত সিম্পটোমস দূর হয়ে যাবে।

আপনি যদি আমার আর্টিকেলটি ভালো করে পড়ে থাকেন বা বুঝে থাকেন তাহলে আমি আপনাকে দুপুরে আর রাতে কুক ফুড নিতে বলেছি মানে রান্না করা খাবার নিতে বলেছি আপনি থার্ড স্টেজ ক্যান্সার পেসেন্ট হলে আপনাকে যেকোনো একবার রান্না করা খাবার খেতে পারবেন।

মানে দুই নাম্বার প্লেট আপনি দিনে একবারে খেতে পারবেন আপনি যদি থার্ড স্টেজ ক্যান্সার পেশেন্ট হয়ে থাকেন আর এর সাথে আপনাকে গ্রিন লিপস বা সবুজ পাতা খেতে হবে , আপনি যখনই দুপুরে আর রাতে প্লেট ওয়ান খাবেন এর সাথে আপনাকে গ্রীন লিপ্স বা সবুজ পাতা যোগ করতে হবে।

ঐ সমস্ত পাতা যেগুলি আপনি সহজে খেতে পারেন কাঁচা , যেমন মুলার পাতা , পালং শাকের পাতা , পুদিনা পাতা , ধনিয়া পাতা , ইত্যাদি যেগুলি আপনি সহজেই খেতে পারেন।

কতটুকু খাবেন এটাই গুরুত্বপূর্ণ আপনার বডি ওয়েটের পয়েন্ট ওয়ান পার্সেন্ট মানে ৭০ কেজি হলে ৭০ গ্রাম ৫০ কেজি হলে ৫০ গ্রাম লাঞ্চে ৫০ গ্রাম ডিনারে ৫০ গ্রাম এড করতে হবে।

ফোর্থ স্টেজ মানে খুবই সেনসিটিভ , এখানে আপনাকে প্লেট টু মানে রান্না করা খাবার এক মাসের জন্য টোটালি বন্ধ করে দিতে হবে উপরের সমস্ত কিছু আপনাকে মানতে হবে।

আপনি প্লে টু আপাতত এক মাস নিতে পারবেন না আমার কথা বুঝতে পারছেন । এক মাস লাগে স্টেজ ফোর ক্যান্সার স্টেজ থ্রিতে আসার জন্য।

আর আপনাকে দিনের মধ্যে যেকোনো সময় , সন্ধ্যার সময় নিলে ভালো প্রতিদিন কম করে হলেও আড়াইশো ml green এবং রেড জুস খেতে হবে। যেমন পালঙ্গের জুস সবুজ হয় , টমেটো জুস লাল হয় এরকম প্রাকৃতিক রেড এবং গ্রিন জুস আপনাকে চুমুকে চুমুকে খেতে হবে একেবারে পুরোটা খেলে হবে না আস্তে আস্তে খেতে হবে।

এই ভাবে করলে আপনি পুরোপুরি ক্যান্সার থেকে মুক্ত হয়ে যাবেন ৬ থেকে ৯ মাস লাগতে পারে একেবারেই সেরে উঠবেন মদ্দা কথা হল আপনি প্রথম দিন যখন এ সমস্ত স্টেপ ফলো করা শুরু করবেন আপনি আরাম প্রথম দিন থেকেই পাবেন আপনি প্রথম দিন থেকেই একটু একটু করে ঠিক হবে ৬ থেকে ৯ মাসে পুরোপুরি সেরে যাবে।

আপনি ফলাফল নয় মাস পরে দেখবেন না প্রত্যেকদিন আপনার একটু একটু করে উন্নতি হবে ব্যথা কমতে থাকবে আমরা খিদে বেড়ে যাবে আপনার মেটাবলিজম হাই হবে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন যে আপনি সেরে উঠছেন।

এখন ডাক্তার বলছে আপনি যদি আরও ডিটেলসে জানার আগ্রহী হন এভিডেন্স টেস্টিমুনিয়াল দরকার হয় তাহলে আমার বই” why mortality rate drops when doctors go on strike ” এই বইটি পড়তে পারেন। এই বইয়ের তৃতীয় চ্যাপ্টারে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি।

আমি পুরো আর্টিকেলটিতে আপনাদেরকে এটিই বুঝাতে চেয়েছি কখনো ডায়াগনস্ট করাবেন না । ডায়াগনোস করালে নন ক্যান্সারের সেলগুলো ক্যান্সারে পরিণত হয়ে যায় । ডায়াগনোস নিজেই একটি ক্যান্সার , ডায়াগনোস ইটস সেলফ ক্যান্সার কখনোই ডায়াগনোজ করাবেন না।

ব্লাড ক্যান্সার কি ভাল হয়-cancer cure biswaroop roy chowdhury

ব্লাড ক্যান্সার কি ভাল হয়-অবশ্যই ভালো হয় কিভাবে হয় পরামর্শ দিচ্ছেন ডাক্তার বিশ্বরূপ রায় চৌধুরী। এবার আসেন ব্লাড ক্যান্সার কিভাবে ভালো হবে এ বিষয়ে আলোচনা করি , আপনার ব্লাড ক্যান্সার নির্মূল করতে হলে নিচের চারটা স্টেপ ফলো করতে হবে।

ব্লাড ক্যান্সার কি ভাল হয়
ব্লাড ক্যান্সার কি ভাল হয়

যদি আপনার ক্যান্সার মানে আপনার ব্লাড ক্যান্সার টি যদি প্রথম এবং সেকেন্ড স্টেজে থাকে-

ফলো দি ডি আই পি ডায়েট । আপনাকে এই ডায়েটটি ফলো করতে হবে। DIP ডায়েট কি, নিশ্চয়ই এটা সম্বন্ধে আপাতত আর আলোচনা না করলেও চলবে উপরে আমি পর্যাপ্ত আলোচনা করেছি তবুও সংক্ষেপে বলছি

ডক্টর বিশ্বরূপ এই ডায়েটির নাম দিয়েছেন ডি আই পি ডায়েট। এই ডায়েটের তিনটি ফেজ আছে

ফাস্ট ফেজ

আপনি দুপুর বারোটা পর্যন্ত শুধু ফল খাবেন ৩-৪ প্রকারের ফল যেগুলো সহজে আপনি পেয়ে যাচ্ছেন মানে সিজনাল ফল দাম কম । সকাল থেকে দুপুর বারোটা পর্যন্ত শুধু ফল আর কিছু না।

সেকেন্ড ফেজ

এরপর আপনি যখন দুপুরে লাঞ্চ করতে বসবেন দুটো প্লেট নিয়ে বসবেন এবং প্রথম প্লেটটি আপনাকে আগে খেতে হবে , যেখানে থাকবে চার প্রকারের কাঁচা সবজি ,যেগুলো কাঁচা খাওয়া যায় যেমন শসা ,টমেটো ,গাজর মুলা ইত্যাদি । প্রথম প্লেটটি আগে শেষ করতে হবে তারপর দ্বিতীয় প্লেট শুরু করবেন। দ্বিতীয় প্লেটে থাকবে আপনি যে সমস্ত খাবার নিয়মিত খান ,তবে কম লবণ এবং কম তেল হতে হবে।

কোন অ্যানিমেল ফুড থাকবে না ভেজিটেরিয়ান তরকারি থাকবে মানে উদ্ভিদ জাতীয় খাবার থাকবে আর কি। কতটুকু খাবেন আপনার বডি ওয়েটকে ৫ দিয়ে গুণ দিন বের হয়ে যাবে। আপনার বডি ওয়েট ৭০ কেজি হলে ৩৫০ গ্রাম ।

থার্ড ফেজ

ঠিক সেম দুপুরের নিয়ম ফলো করুন যেভাবে দুপুরে খেয়েছেন ওইভাবে সূর্যাস্তের পূর্বে রাতের খাবারটা খেয়ে নেবেন , কোন ভাবে সূর্যাস্তের পরে খাবার গ্রহণ করবেন না শুধুমাত্র পানি খেতে পারবেন।

এক ঘন্টা breathing এক্সারসাইজ রোদের মধ্যে। আপনাকে ডিপ breathing করতে হবে। বেশি জটিল কিছু না আপনার বয়স কম হলে জোরে জোরে নিশ্বাস নিন । অবশ্য রোদের উপস্থিতি থাকতে হবে। আর আপনার বয়স বেশি হলে রোদে চুপচাপ বসে হালকা জোরে জোরে নিঃশ্বাস নিতে পারেন হালকা ভাবে যতটুকু জোরে নেওয়া যায়।

প্রতিদিন ষোলো ঘন্টা ফাস্টিং । এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ । প্রতিদিন ৮ ঘণ্টা খাবেন আপনি । আর 16 ঘন্টা কিছু খাবেন না ।

শুধু পানি ছাড়া আর কিছু খাবেন না সকাল দশটার আগে এবং সন্ধ্যা ছয়টার পর। যা খাবেন দশটা থেকে ছয়টা পর্যন্ত। যখন আপনি ষোল ঘণ্টা কিছু না খেয়ে থাকেন তখন আপনার বডি অটোফেজি সিস্টেম চালু করে, ওভার অ্যাক্টিভ সেলকে খাওয়া শুরু করে।

আপাতত আমি এটা বলছি না আপনি কি খাবেন কি খাবেন না আমি আপাতত এটা বলছি আপনি শুধু আধঘন্টা খাবেন খুবই সহজে যে কেউ করতে পারবে।

আর্থ অ্যাজ মেডিসিন-Zero Volt Therapy

আপনাকে প্রকৃতির সাথে আপনাকে জুড়ে থাকতে হবে মানে মাটির সংস্পর্শে থাকতে হবে। মাটির সাথে আপনার যেন কানেকশন থাকে। খালি পায়ে হাঁটতে হবে ।

আপনি দুইভাবে ভাবে মানে মাটির সাথে জুড়ে থাকতে পারেন

১। খালি পায়ে হাটেন খালি পায়ে থাকেন জুতা পড়ার দরকার নেই

২। জিরো ভোল্ট বেডশিট বানানো। কিভাবে বানাবেন ইউটিউবে গিয়ে সার্চ করলেই স্যারের অনেকগুলো ভিডিও পেয়ে যাবেন ।

এই চারটি স্টেপ করলেই আপনার ক্যান্সার আস্তে আস্তে ভালো হয়ে যাবে। সমস্ত সিম্পটোমস দূর হয়ে যাবে। তবে ব্লাড ক্যান্সারটি যদি প্রথম এবং সেকেন্ড স্টেজে থাকে।

আপনি যদি আমার আর্টিকেলটি ভালো করে পড়ে থাকেন বা বুঝে থাকেন তাহলে আমি আপনাকে দুপুরে আর রাতে কুক ফুড নিতে বলেছি মানে রান্না করা খাবার নিতে বলেছি আপনি থার্ড স্টেজ ব্লাড ক্যান্সার পেসেন্ট হলে আপনাকে যেকোনো একবার রান্না করা খাবার খেতে পারবেন।

মানে দুই নাম্বার প্লেট আপনি দিনে একবারে খেতে পারবেন আপনি যদি থার্ড স্টেজ ব্লাড ক্যান্সার পেশেন্ট হয়ে থাকেন আর এর সাথে আপনাকে গ্রিন লিপস বা সবুজ পাতা খেতে হবে , আপনি যখনই দুপুরে আর রাতে প্লেট ওয়ান খাবেন এর সাথে আপনাকে গ্রীন লিপ্স বা সবুজ পাতা যোগ করতে হবে।

ঐ সমস্ত পাতা যেগুলি আপনি সহজে খেতে পারেন কাঁচা , যেমন মুলার পাতা , পালং শাকের পাতা , পুদিনা পাতা , ধনিয়া পাতা , ইত্যাদি যেগুলি আপনি সহজেই খেতে পারেন।

কতটুকু খাবেন এটাই গুরুত্বপূর্ণ আপনার বডি ওয়েটের পয়েন্ট ওয়ান পার্সেন্ট মানে ৭০ কেজি হলে ৭০ গ্রাম ৫০ কেজি হলে ৫০ গ্রাম লাঞ্চে ৫০ গ্রাম ডিনারে ৫০ গ্রাম এড করতে হবে।

ফোর্থ স্টেজ মানে খুবই সেনসিটিভ , এখানে আপনাকে প্লেট টু মানে রান্না করা খাবার এক মাসের জন্য টোটালি বন্ধ করে দিতে হবে উপরের সমস্ত কিছু আপনাকে মানতে হবে।

আপনি প্লে টু আপাতত এক মাস নিতে পারবেন না আমার কথা বুঝতে পারছেন । এক মাস লাগে স্টেজ ফোর ব্লাড ক্যান্সার স্টেজ থ্রিতে আসার জন্য।

আর আপনাকে দিনের মধ্যে যেকোনো সময় , সন্ধ্যার সময় নিলে ভালো প্রতিদিন কম করে হলেও আড়াইশো ml green এবং রেড জুস খেতে হবে। যেমন পালঙ্গের জুস সবুজ হয় , টমেটো জুস লাল হয় এরকম প্রাকৃতিক রেড এবং গ্রিন জুস আপনাকে চুমুকে চুমুকে খেতে হবে একেবারে পুরোটা খেলে হবে না আস্তে আস্তে খেতে হবে।

এই ভাবে করলে আপনি পুরোপুরি ব্লাড ক্যান্সার থেকে মুক্ত হয়ে যাবেন ৬ থেকে ৯ মাস লাগতে পারে একেবারেই সেরে উঠবেন , মদ্দা কথা হল আপনি প্রথম দিন যখন এ সমস্ত স্টেপ ফলো করা শুরু করবেন আপনি আরাম প্রথম দিন থেকেই পাবেন আপনি প্রথম দিন থেকেই একটু একটু করে ঠিক হবে ৬ থেকে ৯ মাসে পুরোপুরি সেরে যাবে।

আপনি ফলাফল নয় মাস পরে দেখবেন না প্রত্যেকদিন আপনার একটু একটু করে উন্নতি হবে ব্যথা কমতে থাকবে আমরা খিদে বেড়ে যাবে আপনার মেটাবলিজম হাই হবে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন যে আপনি সেরে উঠছেন।

এখন ডাক্তার বলছে আপনি যদি আরও ডিটেলসে জানার আগ্রহী হন এভিডেন্স টেস্টিমুনিয়াল দরকার হয় তাহলে আমার বই” why mortality rate drops when doctors go on strike ” এই বইটি পড়তে পারেন। এই বইয়ের তৃতীয় চ্যাপ্টারে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি।

আমি পুরো আর্টিকেলটিতে আপনাদেরকে এটিই বুঝাতে চেয়েছি কখনো ডায়াগনস্ট করাবেন না । ডায়াগনোস করালে নন ক্যান্সারের সেলগুলো ক্যান্সারে পরিণত হয়ে যায় । ডায়াগনোস নিজেই একটি ক্যান্সার , ডায়াগনোস ইটস সেলফ ক্যান্সার কখনোই ডায়াগনোজ করাবেন না।

লিভার ক্যান্সার কি ভাল হয়-cancer cure biswaroop roy chowdhury

লিভার ক্যান্সার কি ভাল হয়-অবশ্যই ভালো হয় কিভাবে হয় পরামর্শ দিচ্ছেন ডাক্তার বিশ্বরূপ রায় চৌধুরী। এবার আসেন লিভার ক্যান্সার কিভাবে ভালো হবে এ বিষয়ে আলোচনা করি , আপনার লিভার ক্যান্সার নির্মূল করতে হলে নিচের চারটা স্টেপ ফলো করতে হবে

লিভার ক্যান্সার কি ভাল হয়
লিভার ক্যান্সার কি ভাল হয়

ফলো দি ডি আই পি ডায়েট -উপরের হেডিং এ বিস্তারিত আলোচনা করেছি

এক ঘন্টা breathing এক্সারসাইজ রোদের মধ্যে।উপরের হেডিং এ বিস্তারিত আলোচনা করেছি

প্রতিদিন ষোলো ঘন্টা ফাস্টিং-উপরের হেডিং এ বিস্তারিত আলোচনা করেছি

আর্থ অ্যাজ মেডিসিন-Zero Volt Therapy -উপরের হেডিং এ বিস্তারিত আলোচনা করেছি

এই চারটি স্টেপ উপরে আমি বিস্তারিত আলোচনা করেছি , এবং সমস্ত কথাই ডক্টর বিশ্বরূপ রায় চৌধুরীর কথা। ক্যান্সার যে প্রকারই হোক ফুসফুস ক্যান্সার , লিভার ক্যান্সার , ব্লাড ক্যান্সার , ফর্মুলা একটি যেটা বিস্তারিতভাবে পূর্ববর্তী হেডিং এ আলোচনা হয়েছে।

আপনার লিভার ক্যান্সার যদি প্রথম এবং দ্বিতীয় স্টেজে থাকে তাহলে উপরের চারটি স্টেপ ফলো করলে আপনি লিভার ক্যান্সার মুক্ত হয়ে যাবেন।

আর যদি আপনার লিভার ক্যান্সার তৃতীয় স্টেজে হয়ে থাকে তাহলে আপনি থার্ড স্টেজ ব্লাড ক্যান্সারের রোগী ও থার্ড স্টেজ ফুসফুস ক্যান্সারের রোগী যে নিয়ম গুলো ফলো করবে ওগুলো ফলো করতে হবে তাহলে আপনার লিভার ক্যান্সার ভালো হয়ে যাবে ।

মানে আরো স্পষ্ট করে বলি আপনি যদি থার্ড স্ট্রেস লিভার ক্যান্সার রোগী হয়ে থাকেন তাহলে আপনি প্রথম চারটি স্টেপ ফলো করবেন এর সাথে সাথে উপরের হেডিংয়ে যান থার্ড স্টেজ ব্লাড ক্যান্সারের রোগী যে নিয়ম গুলো ফলো করবে আপনি ওগুলো ফলো করবেন , উপরের নিয়ম গুলো ফলো করার সাথে সাথে ওই নিয়ম গুলো এড করতে হবে।

আশা করি আপনাকে বোঝাতে পেরেছি ধন্যবাদ।

আর আপনি যদি ফোর্থ স্টেজ লিভার ক্যান্সার রোগী হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে উপরের সব নিয়ম ভালো করে মানে থার্ড স্টেজ লিভার ক্যান্সার রুগি যে নিয়ম ফলো করবে ওইগুলি সহ আরো কিছু এড করতে হবে।

কি এড করতে হবে উপরের হেডিং এ যান ফোর্থ স্টেজ ফুসফুস ক্যান্সার ও ফোর্থ স্টেজ ব্লাড ক্যান্সার এর রোগী যে নিয়ম ভালো করবে আপনাকে ওই নিয়মই ফলো করতে হবে।

ব্যাস আপনি ফোর্থ স্টেজ ক্যান্সার মুক্ত হয়ে যাবেন ।

আমার পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন সমস্ত কিছু পানির মত পরিষ্কার হয়ে যাবে । আমি বারবার একই কথা রিপিট করতে চাচ্ছি না।

হাড়ের ক্যান্সার কি ভাল হয়-cancer cure biswaroop roy chowdhury

হাড়ের ক্যান্সার কি ভাল হয়-অবশ্যই ভালো হয় কিভাবে হয় পরামর্শ দিচ্ছেন ডাক্তার বিশ্বরূপ রায় চৌধুরী। এবার আসেন হাড়ের ক্যান্সার কিভাবে ভালো হবে এ বিষয়ে আলোচনা করি , আপনার হাড়ের ক্যান্সার নির্মূল করতে হলে নিচের চারটা স্টেপ ফলো করতে হবে

প্রথম স্টেপ

ফলো দি ডি আই পি ডায়েট-উপরের হেডিং এ বিস্তারিত আলোচনা করেছি

সেকেন্ড স্টেপ

এক ঘন্টা breathing এক্সারসাইজ রোদের মধ্যে।উপরের হেডিং এ বিস্তারিত আলোচনা করেছি

থার্ড স্টেপ

প্রতিদিন ষোলো ঘন্টা ফাস্টিং-উপরের হেডিং এ বিস্তারিত আলোচনা করেছি

ফোর্থ স্টেপ

আর্থ অ্যাজ মেডিসিন-Zero Volt Therapy-উপরের হেডিং এ বিস্তারিত আলোচনা করেছি

এই চারটি স্টেপ উপরে আমি বিস্তারিত আলোচনা করেছি , এবং সমস্ত কথাই ডক্টর বিশ্বরূপ রায় চৌধুরীর কথা। ক্যান্সার যে প্রকারই হোক ফুসফুস ক্যান্সার , লিভার ক্যান্সার , ব্লাড ক্যান্সার , ফর্মুলা একটি যেটা বিস্তারিতভাবে পূর্ববর্তী হেডিং এ আলোচনা হয়েছে। আমি বারবার এগুলো রিপিট করতে চাচ্ছি না ।

আপনার হাড়ের ক্যান্সার ক্যান্সার যদি প্রথম এবং দ্বিতীয় স্টেজে থাকে তাহলে উপরের চারটি স্টেপ ফলো করলে আপনি হাড়ের  ক্যান্সার মুক্ত হয়ে যাবেন।

আর যদি আপনার হাড়ের ক্যান্সার তৃতীয় স্টেজে হয়ে থাকে তাহলে আপনি থার্ড স্টেজ ব্লাড ক্যান্সারের রোগী ও থার্ড স্টেজ ফুসফুস ক্যান্সারের রোগী যে নিয়ম গুলো ফলো করবে ওগুলো ফলো করতে হবে তাহলে আপনার হাড়ের ক্যান্সার ভালো হয়ে যাবে ।

মানে আরো স্পষ্ট করে বলি আপনি যদি থার্ড স্ট্রেস হাড়ের ক্যান্সার রোগী হয়ে থাকেন তাহলে আপনি প্রথম চারটি স্টেপ ফলো করবেন এর সাথে সাথে উপরের হেডিংয়ে যান থার্ড স্টেজ ব্লাড ক্যান্সারের রোগী যে নিয়ম গুলো ফলো করবে আপনি ওগুলো ফলো করবেন , উপরের নিয়ম গুলো ফলো করার সাথে সাথে ওই নিয়ম গুলো এড করতে হবে।

আশা করি আপনাকে বোঝাতে পেরেছি ধন্যবাদ।

আর আপনি যদি ফোর্থ স্টেজ হাড়ের ক্যান্সার রোগী হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে উপরের সব নিয়ম ভালো করে মানে থার্ড স্টেজ লিভার ক্যান্সার রুগি যে নিয়ম ফলো করবে ওইগুলি সহ আরো কিছু এড করতে হবে।

কি এড করতে হবে উপরের হেডিং এ যান ফোর্থ স্টেজ ফুসফুস ক্যান্সার ও ফোর্থ স্টেজ ব্লাড ক্যান্সার এর রোগী যে নিয়ম ভালো করবে আপনাকে ওই নিয়মই ফলো করতে হবে।

ব্যাস আপনি ফোর্থ স্টেজ হাড়ের ক্যান্সার ক্যান্সার মুক্ত হয়ে যাবেন ।

আমার পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন সমস্ত কিছু পানির মত পরিষ্কার হয়ে যাবে । আমি বারবার একই কথা রিপিট করতে চাচ্ছি না।

মূলত বিশ্বরূপ স্যার সব ক্যান্সার থেকে বাঁচার একটাই ফর্মুলা বলেছেন হোক হাড়ের ক্যান্সার , হোক ফুসফুস ক্যান্সার , হোক ব্লাড ক্যান্সার, হোক লিভার ক্যান্সার সব ক্যান্সারের চিকিৎসা একটাই। ওইটাই আমি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি যেগুলি বিশ্বরূপ রায় চৌধুরীর কথা। ধন্যবাদ ।

ক্যান্সার রোগীর মৃত্যুর লক্ষণ

ক্যান্সার রোগীর মৃত্যুর লক্ষণ , শুনতে যদিও একটু আজব লাগে কিন্তু বিশ্বরূপ স্যার এখানে অন্য কথা বলছেন কি বলছেন । ওই বাচা, বাচা না যেখানে মানুষ ওষুধ খেয়ে খেয়ে বেঁচে আছে । মানে ওষুধ খেয়ে খেয়ে বাঁচার চেষ্টায় লেগে আছে । এটা কেমন জীবন ।

বিশ্বরূপ বলছেন আপনি কেন অসুস্থ হয়ে হয়ে বেঁচে থাকবেন , এটা অনেক কষ্ট দায়ক । ডাক্তার বলছেন আপনি মৃত্যুর আগ দিন পর্যন্ত হেলদি থাকবেন । আপনার .৮০ , ৯০ , ১০০ , বছর হবে যেকোনো একদিন। হঠাৎ মারা যাবেন ।

আপনি যা বাঁচার বেচে নিয়েছেন , বুড়ো হয়েছেন মরে গেছেন ব্যাস শেষ হয়ে গেল । উপরে নিয়ম গুলো ভালো করলে আপনি আর ক্যান্সারের রোগী থাকতেছেন না । তবুও আমি নিচে কিছু লক্ষণ বলে দিচ্ছি

ক্যান্সার রোগীর মৃত্যুর লক্ষণ

গবেষক ডেভিড হুই বলেন, যার তিন দিনের মধ্যে মারা গেছেন, তাদের মৃত্যুর তিন দিন আগে থেকেই এসব চিহ্ন দেখা গিয়েছিল। যে লক্ষগুলো প্রকাশ পায় সেগুলো হলো-


১. আলোর বৃদ্ধি বা হ্রাসে চোখের পিউপিল কোনো প্রতিক্রিয়া করে না।
২. কথা বলার সশয় মুখ-জিহ্বার প্রতিক্রিয়া কমে যায়।
৩. দৃষ্টিশক্তি কমে আসে।
৪. প্রায়ই চোখের পাতা বন্ধ করতে পারেন না রোগী।
৫. নাক থেকে ঠোঁটে দুই কোণ পর্যন্ত যে রেখা পড়ে (হাসার সময় এই রেখা তৈরি হয়) তাতে ব্যাপক ভাঁজ পড়ে যায়।
৬. মাথা সামনের দিকে নুয়ে আসে।
৭. কণ্ঠনালী থেকে গর গর আওয়াজ আসে।
৮. যে প্রত্যঙ্গ খাবারের উপাদান ও পুষ্টি শুষে নেয়, অর্থাৎ গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল এর ওপরের অংশে রক্তক্ষরণ হয়।


এই আটটি লক্ষণ যে সব রোগীর মধ্যে দেখা যেতে শুরু করেছিল, তাদের সবাই পরবর্তী তিন দিনের মধ্যে মারা গেছেন। সূত্র : ফক্স নিউজ

ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে

ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে,

শুনতে যদিও একটু আজব লাগে কিন্তু বিশ্বরূপ স্যার এখানে অন্য কথা বলছেন কি বলছেন । ওই বাচা, বাচা না যেখানে মানুষ ওষুধ খেয়ে খেয়ে বেঁচে আছে । মানে ওষুধ খেয়ে খেয়ে বাঁচার চেষ্টায় লেগে আছে । এটা কেমন জীবন ।

বিশ্বরূপ বলছেন আপনি কেন অসুস্থ হয়ে হয়ে বেঁচে থাকবেন , এটা অনেক কষ্ট দায়ক । ডাক্তার বলছেন আপনি মৃত্যুর আগ দিন পর্যন্ত হেলদি থাকবেন । আপনার .৮০ , ৯০ , ১০০ , বছর হবে যেকোনো একদিন। হঠাৎ মারা যাবেন ।

আপনি যা বাঁচার বেচে নিয়েছেন , বুড়ো হয়েছেন মরে গেছেন ব্যাস শেষ হয়ে গেল । উপরে নিয়ম গুলো ভালো করলে আপনি আর ক্যান্সারের রোগী থাকতেছেন না ।

তবুও আমি আর্টিকেলটি শেষ করার জন্য ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে একটা এস্টিমেট দিন বলে দিচ্ছি যদি আপনি উপরে নিয়ম মত চলেন । বিশ্বরূপ স্যারের নিয়ম গুলো ভালো করেন তাহলে আপনার ক্যান্সার ভালো হয়ে যাবে , কতদিন বাঁচবেন কেউ বলতে পারবেনা ।

আর আপনি যদি মডার্ন মেডিসিনের দিকে যান তাহলে আপনার প্রথম ক্যান্সার ধরা পড়ার নয় মাসের মধ্যে আপনি মারা যাবেন । অনেকে ভয়ে খুব দ্রুত মারা যায় । দুই থেকে নয় মাস ।

কেমোথেরাপি দাম কত বাংলাদেশ

কেমোথেরাপি দাম কত -কেমোথেরাপি করাবেন না এতে আপনার লাভের চেয়ে ক্ষতি হবে বেশি এটাই তো বলছেন ডাক্তার বিশ্বরূপ।

নিয়ম রক্ষার জন্য আমি কেমোথেরাপি দাম কত তা জানাচ্ছি-

কেমোথেরাপি দিতে সরকারি হাসপাতালে কোন টাকা খরচ হয় না। বাংলাদেশের সরকারি হাসপাতালে বিনে পয়সায় অনকোলজিস্টরা প্রতিদিন শত শত, হাজার হাজার ক্যান্সার রোগীর ফ্রি ক্যামোথেরাপি দিচ্ছেন।

ক্যামোথেরাপি শিডিউল, ইঞ্জেকশন সারা বিশ্বের, যেখানেই যান একই রকম। এক গ্লাস কোক রাস্তায় ঝটপট  দাঁড়িয়ে খেলে হয়তো ১৫ টাকা খরচ হবে, আর রেডিসন বা সোনারগাঁও হোটেলে খেলে আরেক দর পড়বে। খাবেন কিন্তু সেই একই জিনিস,  কোক।

আর যদি বেসরকারি প্রাইভেট হাসপাতালে কেমো দিতে যান তাহলে প্রত্যেকবার কেমোথেরাপি জন্য আপনাকে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা গুনতে হবে।

কেমোথেরাপি কতদিন পর পর দিতে হয়

কেমোথেরাপি কতদিন পর পর দিতে হয়

কেমোথেরাপি করাবেন না এতে আপনার লাভের চেয়ে ক্ষতি হবে বেশি এটাই তো বলছেন ডাক্তার বিশ্বরূপ।

নিয়ম রক্ষার জন্য আমি কেমোথেরাপি কতদিন পর পর দিতে হয় তা জানাচ্ছি-

ক্যান্সার আক্রান্ত জায়গাটিতে কেমোথেরাপি সরাসরি প্রয়োগ করা হলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম হতে পারে। কেমোথেরাপি কতদিন চলবে সেটি নির্ভর করে ক্যান্সারের ধরণের উপর। কিছু কেমোথেরাপি ১৫দিন পরপর দেয়া হয়। আবার কিছু দেয়া হয় এক মাস পরপর।

ক্যান্সার কি ছোঁয়াচে

ক্যান্সার ছোঁয়াচে নয়। একজন সুস্থ ব্যক্তি ক্যান্সার আক্রান্ত ব্যক্তির থেকে এই রোগ নিয়ে পারে না। এমন কোনও তথ্য প্রমাণ নেই, যে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ বা যৌনতা, চুম্বন, স্পর্শ, খাবার ভাগ করে নেওয়া বা একই বাতাসে নিঃশ্বাস নেওয়ার কারণে এক ব্যক্তির শরীর থেকে অন্যের শরীরে ক্যান্সার ছড়াতে পারে।

আমি বিশ্বরূপ স্যারের ভক্ত, উনি জানেনও না যে আমি ওনার ভক্ত। আমি উপকার পাইছি তাই নিজের উদ্বুদ্ধ হয়ে আর্টিকেলটি লিখলাম। ইন্টারনেটে যতগুলো আর্টিকেল প্রথম পেজে এসেছে সবগুলি একই কথা বলেছে কিন্তু বিশ্বরূপ স্যারের সাথে কারো কথার মিল নেই ।

এটি কোন স্পন্সর আর্টিকেল নয় জেনুইন ন্যাচারাল প্রবৃত্তি নিয়ে লেখা । তার ভিডিও ইউটিউবে পেয়ে যাবেন । আমি তাকে ভালোভাবে ফলো করছি ২০১৭ সাল থেকে।

ভাই আমি আগে তাকে ফলো করেছি তার বলা কথাগুলোকে মেনে আমি উপকার পাইছি ক্যান্সার মুক্ত হতে দেখেছি। আর তার কথা এতটা বৈজ্ঞানিক যে কি বলবো বর্তমান চিকিৎসার ব্যবস্থা তো হয়ে গেছে কি শুধু টাকার খেলা। টাকার জন্য লাশ পর্যন্ত আটকে রাখছে ।

আর তিনি কিছু বিক্রি করছেন না , তিনি বলছেন আমার নিয়ম মেনে আপনারা ঘরে ঠিক হয়ে যান এবং প্রত্যেকটা লোক ঘরে ঠিক হয়ে যেতে পারে হাসপাতালে আসার দরকার নেই।

তিনি একজন হিন্দুস্তানি ডক্টর। ভারতের গর্ব। ভারতের অসংখ্য লোক তার ভক্ত , তিনি মেডিকেল সাইন্স এর পক্ষে কিন্তু মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রির বিপক্ষে। যেভাবেই হোক আমি তাকে পেয়েছি , উপকৃত হয়েছে আমার মনে হয়েছে বাংলাদেশের লোকদের জানা উচিত তার সম্বন্ধে তারা আবিষ্কার সম্বন্ধে। ধন্যবাদ।

আরেকটা কথা আপনি অনেক সাকসেস ভিডিও দেখতে পারেন কিভাবে দেখবেন আপনি গুগলে গিয়ে লিখেন-ইংরেজিতে -করোনাকাল.টিভি/৭২hrs.(coronakaal.tv/72hrs) অনেক সাকসেস স্টোরি পেয়ে যাবেন আপনি অনেক অনুপ্রাণিত হবেন।

বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা ও প্রমাণ

আপনার যদি আরও তথ্য প্রয়োজন হয় তাহলে এই ” Rabbit-Tortoise Model for Cancer Cure ” বইটি পড়তে পারেন। তার এই কথাগুলির বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা ও প্রমাণ তিনি এই বইয়ে দিয়েছেন ,এই বইটি আপনি amazon সহ আরো অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম থেকে সহজেই পেয়ে যাবেন।

“ক্যান্সার” শব্দটি বেশিরভাগের জন্য মৃত্যু এবং কষ্টের অর্থ হতে পারে কিন্তু “Rabbit-Tortoise Model for Cancer Cure ” এই বইটি পড়ার পরে এরকম আর হচ্ছে না।

এই বইটি কেবল ক্যান্সার ইন্ডাস্ট্রির অন্ধকার রহস্যই উন্মোচন করছে না এর সাথে সাথে কিভাবে একজন সুস্থ মানুষ ক্যান্সারের রোগীতে পরিণত হচ্ছে এটিও সুন্দর করে ব্যাখ্যা করা হয়েছে পর্যাপ্ত প্রমাণসহ ব্যাখ্যা করা হয়েছে।ক্যান্সার শিল্পের ফাঁদ থেকে বাঁচতে ধাপে ধাপে প্রমাণ ভিত্তিক কৌশলও উপস্থাপন করেছে।

ডাক্তার বিশ্বরূপ রায় চৌধুরী
Ph.D in Diabetes,(AIU,Zambia)
Ph.D ,Chronic Kidney Diseases
(shridhar university ,India)

লোকেরা যে সমস্ত প্রশ্ন প্রায়ই জিজ্ঞাসা করে

আমরা কি ক্যান্সারের হওয়ার পরে বেঁচে থাকতে পারি?

যখন ক্যান্সার প্রাথমিক পর্যায়ে থাকে (যেখানে এটি বিকাশ লাভ করেছে সেখানে সীমাবদ্ধ), চিকিত্সা সহজ হয় এবং বেঁচে থাকার সম্ভাবনাও বৃদ্ধি পায়। মাধ্যমিক পর্যায়ে, এটি মেটাস্টেসাইজ করে এবং অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে, যার কারণে চিকিত্সা জটিল হয়ে যায়। মৃত্যুর ঝুঁকি 90-95 শতাংশ বৃদ্ধি পায়।
কিন্তু আপনি যদি বিশ্বরূপ স্যারের কথা শোনেন তাহলে আপনার মৃত্যু ঝুকি থাকছে না যা আমি উপরে আলোচনা করেছি।

স্টেজ 4 ক্যান্সারের একজন রোগী কতদিন বাঁচতে পারেন?

স্টেজ 4 ক্যান্সারের চিকিৎসার পর রোগীরা বছরের পর বছর বেঁচে থাকতে পারে। নির্দিষ্ট চিকিত্সার বিকল্পগুলি ক্যান্সারের ধরন এবং অবস্থানের পাশাপাশি রোগীর সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উপর নির্ভর করে, তবে লক্ষ্যগুলি হল ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি ধীর বা বন্ধ করা, লক্ষণ এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হ্রাস করা এবং জীবনের মান উন্নত করা।
কিন্তু আপনি যদি বিশ্বরূপ স্যারের কথা শোনেন তাহলে আপনার মৃত্যু ঝুকি থাকছে না যা আমি উপরে আলোচনা করেছি।

শেষ পর্যায়ের ক্যান্সারের লক্ষণগুলো কী কী?

ক্যান্সারের সাধারণ লক্ষণ
ক্লান্তি
গিঁট
ওজন হ্রাস বা বৃদ্ধি
ত্বকের রঙ পরিবর্তন
অন্ত্রের অভ্যাস পরিবর্তন
কাশি বা শ্বাস কষ্ট
গিলতে অসুবিধা
ক্রমাগত বদহজম বা অস্বস্তি

কোন সবজি ক্যান্সার মেরে ফেলতে পারে?

ব্রকলি ছাড়াও রসুন, পেঁয়াজ, আদা, হলুদ, পেঁপে, ট্যানজারিন, কমলা, গাজর, আম, কুমড়া, আঙুর, টমেটো, তরমুজ, লেবু এবং ডাল সেবনও ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকাংশে কমাতে পারে।

ক্যানসার কি একজন থেকে আরেকজনে ছড়াতে পারে?

ক্যানসার সাধারণত একজনের থেকে আরেকজনের কাছে ছড়ায় না, তবে কিছু ভাইরাস আছে যেগুলো ক্যান্সার সৃষ্টি করে এবং এই ভাইরাসগুলো একজন সংক্রমিত ব্যক্তির থেকে আরেকজনে ছড়াতে পারে। আজকের জ্ঞান অনুসারে, এই ধরনের ভাইরাসগুলি মূলত যৌন মিলনের সময় ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং কিছু মানুষের মধ্যে ক্যান্সার হতে পারে।

কোন ক্যান্সার দ্রুত ছড়ায়?

সবচেয়ে দ্রুত ছড়িয়ে পড়া ক্যান্সার হল অগ্ন্যাশয়, মস্তিষ্ক, খাদ্যনালী, লিভার এবং মেলানোমা। অগ্ন্যাশয় ক্যান্সার ক্যান্সারের সবচেয়ে বিপজ্জনক ধরনগুলির মধ্যে একটি কারণ এটি দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং এটি প্রাথমিকভাবে সনাক্ত করার কোন উপায় নেই।

সবচেয়ে মারাত্মক ক্যান্সার কোনটি?

কোন ক্যান্সার সবচেয়ে বিপজ্জনক, জেনে নিন…
সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফুসফুসের ক্যান্সার সবচেয়ে বিপজ্জনক ক্যান্সার হতে পারে। আমাদের দেশেও ফুসফুসের ক্যানসার দ্রুত বাড়ছে। চিকিত্সকরা অনুমান করেছেন যে 2023 সালের শেষ নাগাদ 2.38 লক্ষেরও বেশি লোক ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারে।

Leave a Comment