ডায়াবেটিস কি ভাল হয় এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন কেন বলছি জানেন এটা আপনি বুঝতে পারবেন আর্টিকেলটি শেষ হতে হতে। হয়তো আপনার পুরো জীবন বদলে যেতে পারে। আমার বদলাইছে আপনারও বদলাবে।
এটা কোন স্পন্সর আর্টিকেল নয়। আমি নিজে থেকেই আর্টিকেলটি লিখছি কারণ আমি উপকার পেয়েছি। আমি চাই আপনারা উপকৃত হন।ডায়াবেটিস কি ভালো হয়-diabeties ki valo hoy! ১০০% গ্যারান্টি ভালো হয় তবে মানতে হবে যেসব নিয়ম।
আমি পুরো ইন্টারনেট থেকে দেখেছি সবাই একই তথ্য দিয়েছেন আমি এখানে একদম আলাদা তথ্য আপনাদের দেবো। এর আগে হয়তো কোথাও আপনি এরকম তথ্য দেখেননি বা শোনেননি।
হ্যাঁ সত্যিই ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হয় আপনি কি মনে করছেন এটা আমার কথা না এটা বিশ্ব বিখ্যাত ডাক্তার বিশ্বরূপ রায় চৌধুরীর কথা। উনি জানেন না তাকে নিয়ে আমি আর্টিকেল লিখছি। উনি ভারতে নাম করা ডাক্তার আর আমি সামান্য ব্লগার বাংলাদেশে থাকি।
ডায়াবেটিস ১০০% ভালো হয় ডাক্তার বিশ্বরূপ রায় চৌধুরী বলছেন কিভাবে কি কি নিয়ম মানতে হবে এগুলো এখন আলোচনা করা হবে দয়া করে একটু ধৈর্য সহকারে পড়েন।
আপনি যদি ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপ বা উচ্চ কোলেস্টেরলের জন্য ওষুধ খান, তাই এই নিবন্ধটি প্রায় 70 শতাংশ লোককে ওষুধ থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করবে।
আমি নতুন ডায়াবেটিস নির্দেশিকাগুলির কথা বলছি- ACP নির্দেশিকা (A Guidance Statement Update From the American College of Physicians) যা গত বছর 6 মার্চ 2018-এ প্রকাশিত হয়েছিল৷
বিশ্বরূপ রায় চৌধুরী কে আপনি youtube এ পেয়ে যাবেন অনেক ভিডিও পড়ে রয়েছে আপনি হিন্দি বুঝলে ভিডিও গুলো দেখতে পারেন, যাহোক চৌধুরী কি বলছেন বোঝার চেষ্টা করুন,বিশ্বরূপ রায় চৌধুরী বলছেন,
আমার একটি বই আছে দ্য লাস্ট ডে অফ ডায়াবেটিস ডায়াবেটিস, এই বইয়ে আমি প্রমান সহ দেখিয়েছি যে কারো যদি সারাদিন যেকোনো সময় ব্লাড সুগার আড়াইশোর নিচে থাকে বিনা ওষুধে বিনা ইনসুলিনে তাহলে আপনি ডায়াবেটিসের রোগী নন। কোন চিন্তা করবেন না আপনি তাহলে ডায়াবেটিসের রোগীই নন।
আর যদি আড়াইশোর উপর থাকে তাহলে আপনি ডায়াবেটিসের রোগী। এরকম যদি লাগাতার কয়েক বছর কিংবা কয়েক মাস থাকে তাহলে আপনার হার্টের প্রবলেম, কিডনির প্রবলেম হতে পারে।এক দুই দিনে হবে না।
এখন কি করবেন আপনি কি ওষুধ খাবেন ,না ইনসুলিন নিবেন যেহেতু আপনি ডায়াবেটিসের রোগী হয়ে গেছেন। না ওষুধ কিংবা ইনসুলিন কোনোটি নেওয়া যাবে না।
আমি তার দেখানো পদ অবলম্বন করে সম্পূর্ণ ডায়াবেটিস মুক্ত হয়েছি এবং তাকে ফলো করে আসছি পাঁচ বছর থেকে। আমি জানিনা আপনি আমার ভাই না বোন হবেন একটু শুনি মনোযোগ দিয়ে আপনি ডায়াবেটিস থেকে মুক্ত হবেন নিঃসন্দেহে।
আপনি ওষুধ খেলেন আপনার ব্লাড সুগার কমে গেল, আপনি কি কখনো ভেবেছেন ওষুধ কিভাবে আপনার রিডিং কম করে দিল। ওষুধ কি করে জানেন সুগার রক্ত থেকে সরিয়ে কিডনি ,HEART , চোখ ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গে জমা করে। এত দেখবেন ধীরে ধীরে এই অঙ্গগুলি ড্যামেজ হয়ে যায়।
সহজভাবে বুঝেন ভাই ডায়াবেটিসের ওষুধ আপনার ব্লাড সুগারের নাম্বার কম করে সুগার কম করে না। কোথাও না কোথাও নিয়ে জমা করতে থাকে।
ওষুধ নিব না তাহলে ভাই করবো কি ধৈর্য ধরেন এটাইএখন বলছি।
ডায়াবেটিস কি ভালো হয়-diabeties ki valo hoy! ১০০% গ্যারান্টি ভালো হয় তবে মানতে হবে যেসব নিয়ম। কি খাবেন কিভাবে খাবেন পরবর্তী হেডিংয়ে আমি এটি আলোচনা করেছি।
এক নজরে এই পোষ্টে কি কি থাকছে দেখে নিনঃ
- 1 ডায়াবেটিস কি খেলে ভালো হয়
- 2 দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার উপায়
- 3 ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হবে
- 4 কি খেলে ডায়াবেটিস হবে না
- 5 ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায়
- 6 ডায়াবেটিস রোগী কতদিন বাঁচে
- 7 ডায়াবেটিস কত হলে বিপদ
- 8 পুরুষের ডায়াবেটিস হলে কি সন্তান হয়
- 9 প্রাকৃতিক উপায়ে ডায়াবেটিস চিকিৎসা
- 10 ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া যাবে
- 11 ডায়াবেটিস কত হলে স্বাভাবিক
ডায়াবেটিস কি খেলে ভালো হয়
ডায়াবেটিস কি খেলে ভালো হয়, কি খাবার খাবেন যাতে আপনি ডায়াবেটিস থেকে চিরতরে মুক্ত হতে পারেন। ১০০% গ্যারান্টি ডায়াবেটিস ভালো হয়ে যাবে। আমি যে খাবারটার কথা বলব সেই খাবারটা যদি কেউ তিন চার দিন খেয়ে থাকে তাহলে তার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।
তিন চার মাস না মাত্র তিন চার দিন এ আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। এই ডায়েট টির র নাম হল ডিআইপি ডায়েট।
আর আপনি বাধ্য হয়ে যাবেন ইনসুলিন এবং ডায়াবেটিস এর ওষুধ বন্ধ করার জন্য না বন্ধ করলে আপনি আরো বেশি অসুস্থ হয়ে পড়বেন।
আমি যে ডায়েটের কথা বলব সেটা হলো ডিআইপি ডায়েট। সংক্ষেপে বলতে গেলে ড্রাইভার সমৃদ্ধ খাবার। সচরাচর আমরা যে খাবারগুলো খাই সেই খাবারগুলিতে ড্রাইভার থাকে না এজন্য আমাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকেনা। বিস্তারিত আমি এখানে লিখছি না আপনি চৌধুরীর ভিডিও দেখলে বুঝতে পারবেন।
এত জটিল নিবেন না সহজ ভাবে বুঝেন আমরা যে খাবারগুলি খাই সেগুলি ডঃ বিশ্বরূপ বলছেন ভিআইপি খাবার আর উনি বলছেন আমাদেরকে ডিআইপি খাবার খেতে হবে।
ভিআইপি ডায়েট কি আর ডিআইপি ডায়েট কি নিচে চার্টে আমি আপনাদের দেখাচ্ছি
VIP DIET যেগুলি | DIP DIET যেগুলি |
এনিমেল ফুড | FRUITS |
ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফুড | ভেজিটেবল |
আমাদেরকে ভি আই পি খাবার এড়িয়ে চলতে হবে মানে নেওয়া যাবে না আর ডি আই পি খাবার গ্রহণ করতে হবে ব্যাস হয়ে গেল।
VIP DIET কোনগুলো–
এনিমেল ফুড: যে সমস্ত খাবার এনিমেল থেকে আসে সেগুলোকে এনিমেল ফুড বলা হয়। দুধ, দই, মাখন, পনির , মাংস , মাছ , ডিম , ইত্যাদি।
ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফুডঃ যে খাবারগুলি ইন্ডাস্ট্রি থেকে আসে প্যাকেট করা এগুলি ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফুড।
DIP DIET কোনগুলো–
FRUITS: যত ধরনের ফল আছে এগুলো ডিআইপি ডায়েটের মধ্যে পড়ে। তবে কিন্তু আমরা ফল চিনি
ভেজিটেবল : ভেজিটেবল মানে যেগুলি কে চেনেন না ভেজিটেবল ভাই বলেন। ভেজিটেবল ডি আই পি ডায়েটের মধ্যে পড়ে।
এখন আপনি কি করবেন আপনার এখনকার পদক্ষেপ কি হবে এটিই এখন আলোচনা করব মানে আপনি এই ডি আই পি ডায়েট টি গ্রহণ করবেন কিভাবে মনোযোগ সহকারে পড়ুন। নিচের অনুচ্ছেদে আমি বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার উপায়
নিয়ন্ত্রণ করার উপায় আমি আলোচনা করছি
১। সবুজ পাতা(green leaves): দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে-
যেকোনো ধরনের সবুজ পাতা যেগুলো খাওয়া যায় যেমন ধনিয়া পাতা, পালন শাকের পাতা, ফুলকপির পাতা, পানের পাতা, আপনার যেগুলো খেতে ভালো লাগে সেগুলোই বেছে নেন।
ডাক্তার বিশ্বরূপ ঐ সমস্ত ডায়াবেটিস রোগীদের সতর্ক করছেন যারা ইনসুলিন নেন। তারা যেদিন সবুজ পাতা খাবে সেইদিন একটু পরপর ব্লাড সুগার চেক করতে হবে।
কারণ হলো সবুজ পাতা খাওয়ার এক দুই ঘণ্টার মধ্যে ডায়াবেটিস কন্ট্রোলে চলে আসবে। এর পরেও যদি কোন ডায়াবেটিস রোগী ইনসুলিন নেন তাহলে হাইপোগ্লাসেমিক হয়ে যাবে খুবই ভয়ঙ্কর।
যারা ইনসুলিন ডিপেন্ডেন্ট পেশেন্ট তারা যদি সবুজ পাতা খায় তাহলে তারা সহজে ধরতে পারবে পার্থক্যটা। প্রথম দিনই তাদের ইনসুলিন ইউনিট কম করতে হবে।
দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার উপায় আমি আলোচনা করছি
২। ভেজিটেবল(কাঁচা সবজি) : দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে-
কাঁচা সবজি যেগুলো কাঁচা খাওয়া যায় যেমন শসা, টমেটো, গাজর, মুলা, ইত্যাদি। শর্ত হচ্ছে কাঁচা সবজি আপনাকে কাঁচা খেতে হবে। এগুলো আপনার ব্লাড সুগার চার পাঁচ ঘন্টায় নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসবে।
৩। ফলমূল : দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে-
ডাক্তার বিশ্বরূপ বলছেন ফল খাও ডায়াবেটিস ভালো হয়ে যাবে। ফলমূলে থাকে fructose যেটা রক্তে মিশেই না। ফলমূল খেলে আপনার ডায়াবেটিস ভালো হয়ে যাবে এজন্য ডাক্তাররা আপনাকে ফল খেতে নিষেধ করে বিশ্বরূপ বলছেন।
ফল আপনার ব্লাড সুগার আঁট দশ ঘণ্টার মধ্যে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসবে।
হাজার হাজার ডায়াবেটিসের রোগীকে তিনি আম কলা খাইয়ে ডায়াবেটিস মুক্ত করেছেন আপনি যদি প্রমান চান ভিডিওর নিচে কমেন্ট করুন নাম ঠিকানা সহ আপনাকে ডিটেলস পাঠিয়ে দেওয়া হবে। পোস্টটি অনেক লম্বা হয়ে যাবে এজন্য আমি টেস্টি মনিয়াল গুলো এড করছি না।
৪। স্প্রাউটস:দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে-
৫। NUTS-দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে-
এখন আপনি হয়তো বলবেন এগুলো তো আমি রোজই খাই তাহলে আমি ডায়াবেটিসের রোগী কেন, উত্তর টা হল কতটুকু খান, কিভাবে খান কোন সময় খান এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ আমি নিচের অনুচ্ছেদে এই সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করেছি, মনোযোগ দিন।
ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হবে
ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হবে? অবশ্যই হবে নিচে নিয়ম মত খান, ডায়াবেটিস ১০০% চিরতরে নিরাময় হবে, শর্ত একটাই পুরো আর্টিকেলটি পড়ুন এবং ডাক্তার বিশ্বরূপ এর উপর বিশ্বাস রাখুন।
এখন আসেন কি পরিমাণে আপনি খাবেন যেন এই খাবারটি আপনার মেডিসিন হিসেবে কাজ করে। যে রকম আমরা ওষুধের ডোজ নেই সেই রকম আমাদেরকে উপরে উল্লেখিত উপাদানগুলো একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় নিতে হবে।
সেই মাত্রাটা কি হবে সেইটি নিচে উল্লেখ করা হলো
গ্রীন লিভস/সবুজ পাতা | ০.1% পার্সেন্ট অফ বডি ওয়েট |
ভেজিটেবিল | ওয়ান পারসেন্ট অফ বডি ওয়েট |
ফলমূল | ওয়ান পারসেন্ট অফ বডি ওয়েট |
মানে আপনার ওজন যদি ৭০ কেজি হয় তাহলে আপনাকে ৭০ গ্রাম সবুজ পাতা খেতে হবে।
ভেজিটেবল খেতে হবে ৭০০ গ্রাম এবং ফলমূল খেতে হবে ৭০০ গ্রাম। আপনাকে কি আমি বোঝাতে পেরেছি। ট্রাই করেন ভাই প্লিজ ট্রাই করেন আমি উপকার পেয়েছি আপনিও পাবেন।
তবে ডাক্তার বিশ্বরূপ এখানে সতর্ক করেন এইভাবে যদি কেউ পাঁচ থেকে সাত দিন গ্রহণ করে মানে খাবার গ্রহণ করে তাহলে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।
কোন ডায়াবেটিসের রোগী যদি ব্লাড প্রেসারের ওষুধ খেয়ে থাকে তাহলে সেই ওষুধ খাওয়া বাদ দিতে হবে না হলে লো ব্লাড প্রেসার হয়ে যাবে, সাবধান।
এখন আপনি জানলেন কি পরিমাণ খেতে হবে আচ্ছা এখন আপনাকে জানতে হবে কখন খেতে হবে এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ আমি পরবর্তী অনুচ্ছেদে এইটি নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি।
কি খেলে ডায়াবেটিস হবে না
কি খেলে ডায়াবেটিস হবে না, ডি আইপি ডায়েট যেটা উপরের উল্লেখিত পরিমান মত এবং নিম্নে উল্লেখিত সময়মতো খেলে আপনার ডায়াবেটিস হবে না গ্যারান্টি দিচ্ছে ডাক্তার বিশ্বরূপ রায় চৌধুরী। আর যদি ডায়াবেটিস হয়েও যায় ভালো হয়ে যাবেন।
সকাল থেকে দুপুর বারোটা পর্যন্ত কি খাবেন কিভাবে খাবেন
সকাল থেকে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত আপনার বডি ওয়েট অনুসারে শুধু ফল আর কিছু খাবেন না,
যেকোনো ধরনের ফল অল্প টাকায় পাওয়া যাচ্ছে এরকম মৌসুমী ফল,
আপনাকে বলছি না যে ওই ফল কিংবা এই ফল আপনার যেটা পছন্দ, চার প্রকারের ফল বেছে নেন।
খাওয়া শুরু করেন।
আপনার বডি ওয়েট যদি ৭০ কেজি হয় তাহলে ৭০০ গ্রাম মিনিমাম এতটুকু খেতেই হবে এর কম খেলে হবে না কাজ করবে না ঔষুধের যেমন পরিমান মত খেতে হয় ঠিক সেই মতো।
যত বেশি খাবে তত ভালো। শুধু ফল অন্য কিছু না।
ভাই ফলো করেন আমি ডায়াবেটিস মুক্ত হয়েছি আপনিও হবেন। এর অন্যথায় করা যাবে না।
দুপুরের খাবার মানে লাঞ্চ, কি খাবেন কিভাবে খাবেন
যখনই আপনি দুপুরের খাবার নিয়ে বসবেন দুইটা প্লেট নিয়ে বসবেন।
একটা প্লেটে থাকবে চার প্রকারের কাঁচা সবজি যেগুলি কাঁচা খাওয়া যায়, যেমন শসা টমেটো গাজর মুলা। এগুলি খাবেন।
আরেকটা প্লেটে থাকবি আপনার নিয়মিত যে সমস্ত খাবার খান যেমন ভাত সাথে যে কোন সবজি ডাল মানে ভেজিটেরিয়ান আর কি।
আপনি প্রথম প্লেট শেষ করে মানে যে প্লেটে কাঁচা সবজি আছে সেটি আগে খেতে হবে ওইটা শেষ করে পরে দ্বিতীয় প্লেট শুরু করতে হবে যে প্লেটে ভাতের সাথে ডাইল,সবজি আছে।
মাথায় রাখবেন যেন কোন অ্যানিম্যাল ফুড না থাকে।
কতটুকু খাবেন আপনার বডি ওয়েট অনুসারে আপনার বডি ওয়েটের ওয়ান পার্সেন্ট।
যদি আপনার বডি ওয়েট ৭০ কেজি হয় তাহলে ৭০০ গ্রাম মানে ৩৫০ গ্রাম, লাঞ্চে খেতে হবে আর ৩৫০ গ্রাম রাতের খাবারের সাথে খেতে হবে।
বুঝতে পারছেন।
রাতের খাবার মানে ডিনার
যখনই আপনি রাতের খাবার নিয়ে বসবেন দুইটা প্লেট নিয়ে বসবেন।
একটা প্লেটে থাকবে চার প্রকারের কাঁচা সবজি যেগুলি কাঁচা খাওয়া যায়, যেমন শসা টমেটো গাজর মুলা। এগুলি খাবেন।
আরেকটা প্লেটে থাকবি আপনার নিয়মিত যে সমস্ত খাবার খান যেমন ভাত সাথে যে কোন সবজি ডাল মানে ভেজিটেরিয়ান আর কি।
আপনি প্রথম প্লেট শেষ করে মানে যে প্লেটে কাঁচা সবজি আছে সেটি আগে খেতে হবে ওইটা শেষ করে পরে দ্বিতীয় প্লেট শুরু করতে হবে যে প্লেটে ভাতের সাথে ডাইল,সবজি আছে।
মাথায় রাখবেন যেন কোন অ্যানিম্যাল ফুড না থাকে।
কতটুকু খাবেন আপনার বডি ওয়েট অনুসারে আপনার বডি ওয়েটের ওয়ান পার্সেন্ট।
যদি আপনার বডি ওয়েট ৭০ কেজি হয় তাহলে ৭০০ গ্রাম মানে ৩৫০ গ্রাম, লাঞ্চে খেতে হবে আর ৩৫০ গ্রাম রাতের খাবারের সাথে খেতে হবে।
বুঝতে পারছেন।
তবে রাতের খাবারটা বেলা ডোবার আগেই শেষ করতে হবে। আপাতত কিছুদিন যতদিন আপনি ঠিক না হচ্ছেন ততদিন রাতের খাবারটা বেলা ডোবার আগে খেয়ে নিতে হবে।
আপনাকে এটা করতেই হবে না হলে কাজ হবে না।
গ্রীন লিভস/সবুজ পাতা
আপনার বডি ওয়েটের .১% গ্রীন লিভস/সবুজ পাতা খেতে হবে। আপনার বডি ওয়েট যদি ৭০ কেজি হয় তাহলে আপনাকে ৭০*.১%=৭০ গ্রাম । ৩৫ গ্রাম লাঞ্চেএবং ৩৫ গ্রাম ডিনারের সাথে খেতে হবে। বুঝতে পারছেন না বুঝতে পারলে কমেন্ট করুন।
ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায়
ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায়, এতক্ষণ আমার আলোচনা করেছি। উপরে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর্টিকেলের কোথাও ঔষধ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়নি ।
ডক্টর বিশ্বরূপ বলছেন, ওষুধ ছাড়াই নিম্নোক্ত ডায়াবেটিস কমাতে পারবেন
১।সকাল থেকে দুপুর বারোটা পর্যন্ত ফল খাবেন অন্য কিছু না। রুটি, ভাত ,চা কিছুই না।
২।দুপুরে যখন আপনি খাবার খাবেন দুটো প্লেট নিয়ে বসবেন একটা প্লেটে চার প্রকারের সবজি থাকবে এবং আরেকটি প্লেটে ভাত থাকবে, আপনার পছন্দের সুখে থাকবে ডাল থাকবে এনিম্যাল ফুড থাকবে না।
আপনি প্রথমে সবজির প্লেটটি শেষ করবেন পরে ভাতের প্লেটটি ধরবেন। কতটুকু খাবেন কিভাবে খাবেন আমি পূর্বেই আলোচনা করেছি।
৩। দুধ খাওয়া যাবেনা, কি খারাপ লাগলো , কিছু করার নেই দুধ আপনাকে ছাড়তেই হবে।
৪। এনিমেল ফুড খাওয়া চলবে না। যেমন মাছ, মাংস , দুধ ,ডিম ইত্যাদি।
৫। প্যাকেট করা কোন খাবার খাওয়া যাবেনা, মানে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফুড এভয়েড করতে হবে। যেমন বিস্কিট,চানাচুর , নুডলস , মানে বুঝছেন প্যাকেট করা ইন্ডাস্ট্রি থেকে এসেছে এগুলো এভয়েড করতে হবে কোন উপায় নেই।
৬। সূর্যাস্তের পর আর কোন খাবার গ্রহণ করতে পারবেন না। শুধু পানি খেতে পারবেন , কিছু করার নেই নিয়ম মানতে হবে।
৭।আর রাতে যখন খাবার খাবেন মানে সূর্যাস্তের আগে যে খাবারটা খাবেন
৮। মিনিমাম ২ ঘন্টা খালি পায়ে থাকতে হবে মানে মাটির সংস্পর্শে থাকতে হবে।
যখন আপনি খাবার খাবেন দুটো প্লেট নিয়ে বসবেন একটা প্লেটে চার প্রকারের সবজি থাকবে এবং আরেকটি প্লেটে ভাত থাকবে, আপনার পছন্দের সুখে থাকবে ডাল থাকবে এনিম্যাল ফুড থাকবে না।
আপনি প্রথমে সবজির প্লেটটি শেষ করবেন পরে ভাতের প্লেটটি ধরবেন। কতটুকু খাবেন কিভাবে খাবেন আমি পূর্বেই আলোচনা করেছি।
ডায়াবেটিস রোগী কতদিন বাঁচে
হ্যাঁ এখন আসেন ডায়াবেটিস রোগী কত দিন বাঁচে এই প্রসঙ্গে, উপরে আমি যে আলোচনা করেছি ডঃ বিশ্বরূপ যা বলছেন কেউ যদি সঠিকভাবে পালন করে তাহলে সাত থেকে এক মাসের মধ্যে সম্পূর্ণ ডায়াবেটিস মুক্ত হয়ে যায়।
এখন একজন সুস্থ মানুষ কতদিন বাঁচবে এটা কে জানে আমি বলতে পারব না। আমি ভালো হয়েছি, বেঁচে আছি ভাই।
আপনি এটা জানলে আরো অবাক হবেন এই যে ডাক্তার বিশ্বরূপ যে ডায়েটি টি দিয়েছেন যেটা আমি উপরে আলোচনা করেছি সেটা যদি কেউ অনেস্টলি নেয় তাহলে এটি একাধারে অনেক রোগের কাজ করে যেমন।
ডায়াবেটিস | ৩ থেকে ৭ দিনের মধ্যে ভালো করে |
হাই কোলেস্টেরল | 15 থেকে 1 মাসের মধ্যে ভালো করে |
ক্যান্সার | ৩ থেকে ৬ মাসের মধ্যে ক্যান্সার ভালো করে |
জ্বর | তিন থেকে সাত দিনের মধ্যে ভালো করে |
ব্লাড প্রেসার | তিন থেকে সাত দিনের মধ্যে ভালো করে |
ডায়াবেটিস কত হলে বিপদ
ডায়াবেটিস কত হলে বিপদ, বিশ্বরূপ বলছেন যদি আপনি অ্যাডাল্ট হয়ে থাকেন মানে আপনার গ্রোথ শেষ হয়ে গেছে , যদি আপনার ব্লাড সুগার ২৫০ MG পার DECI লেটার এর নিচে থাকে তাহলে এটা স্বাভাবিক ব্লাড সুগার।
তাহলে আপনি ডায়াবেটিস রোগী নন। মাঝে মাঝে যদি এর উপরে চলে যায় তাহলেও আপনি ডায়াবেটিসের রোগী নন।
কিন্তু আপনার ব্লাড সুগার যদি সারা মাস ২৫০ এর উপর থাকে তাহলে আপনি ডায়াবেটিসের রোগী।
ছোট বাচ্চার ক্ষেত্রে এটি ২০০ MG. লাগাতার এক মাস যাব যদি ব্লাড সুগার ২০০ এর উপর থাকে তাহলে বাচ্চাটি ডায়াবেটিস রোগী।
এর উপরে গেলেই বিপদ। ভয় পাবেন না এর থেকে বাঁচার রাস্তাটাও তো আমি দেখিয়েছি। আপনার দরকার এডুকেশনের আপনার মেডিকেশনের কোন দরকার নেই।
পুরুষের ডায়াবেটিস হলে কি সন্তান হয়
পুরুষের ডায়াবেটিস হলে কি সন্তান হয়, ডাক্তার বিশ্বরূপ বলছেন হয়। তবে আপনি যদি লাগাতার ওষুধ খেতে থাকেন তাহলে সন্তান হবে না এটা নিশ্চিত।
কিন্তু আপনাকে যে ডায়েট টি দেখানো হয়েছে উপরে, এটি নিলে সন্তান তো হবেই বউ দুইটা লাগবে। মানে ডি আই পি ডায়েট যেটা বিশদভাবে পূর্ববর্তী অনুচ্ছেদ গুলিতে আলোচনা করা হয়েছে।
প্রাকৃতিক উপায়ে ডায়াবেটিস চিকিৎসা
প্রাকৃতিক উপায়ে ডায়াবেটিস চিকিৎসা, এবার আসেন এটি নিয়ে আলোচনা করা যাক। পুরো পোস্টটিতে আমি প্রাকৃতিক উপায়ে ডায়াবেটিস চিকিৎসা উপর আলোচনা করেছি।
সংক্ষেপে বলতে গেলে সকাল থেকে দুপুর বারোটা পর্যন্ত শুধু ফল খাবেন।
দুপুরে চার প্রকারের সবজি নিবে বডি ওয়েট অনুসারে প্রথমে সেটি খাবে তারপরে কুক ফুড খাবে যত মনে চায় বুঝতে কষ্ট হচ্ছে উপরে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে মনোযোগ সহকারে পড়েন।
রাতে চার প্রকারের সবজি নিবে বডি ওয়েট অনুসারে প্রথমে সেটি খাবে তারপরে কুক ফুড খাবে যত মনে চায় বুঝতে কষ্ট হচ্ছে উপরে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে মনোযোগ সহকারে পড়েন।
সূর্যাস্তের পূর্বে রাতের খাবার খেয়ে নিতে হবে
দিনে দুই ঘন্টা মাটির সঙ্গে স্পর্শ থাকতে হবে খালি পায়ে হাঁটতে হবে ,বসে থাকেন সমস্যা নেই।
বডি ওয়েট অনুসারে গ্রিন লিভস বা সবুজ পাতা খেতে হবে।
ব্যাস প্রাকৃতিক উপায়ে ডায়াবেটিসের চিকিৎসা হয়ে গেল।
ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া যাবে
ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া যাবে বলছেন ডাক্তার বিশ্বরূপ রায় চৌধুরী , ডাইবেটিসের মানে হল আপনার রক্তে সুগারের পরিমাণ প্রয়োজনের থেকে বেশি। এই অ্যাক্সেস যে মাত্রাটা আছে সেটা যদি আপনার রক্ত থেকে বের করে দেয়া যায় তাহলে আপনি আর ডায়াবেটিসের রোগী নন।
এটি বেশি সময় লাগে না মাত্র 72 ঘন্টা সময় লাগে। মাত্র তিন দিনে।
১।ইয়োগা প্রাণায়াম এইরকম ডিপ BREATHING এক্সারসাইজ করুন। মিনিমাম এক ঘন্টা এক্সারসাইজ করুন। এক্সারসাইজ কি ইনভিজিবল ইনসুলিন বলা হয়।
২। ডায়াবেটিসের রোগী মিষ্টি খাবেন খান। কিন্তু যেটা প্রকৃতি বানাইছে যেমন কলা, আঙ্গুর , আপেল , খেজুর খান যত মনে চায়। আম খান খুব খান।ইক্ষু খান ইক্ষুর জুস খান। জুস ধীরে ধীরে পান করেন, একেবারে সম্পূর্ণটা খেয়ে ফেলবেন না , ইক্ষু চাবাতে যতটুকু সময় লাগে ততটুকু সময়ের মতো নিয়ে জুস খান।
৩। ডায়াবেটিসের রোগী মধু খাবেন খান তবে পিউর। আপনার চোখের সামনে চাক থেকে কেটে আনলো ঐরকম দেখে মধু খাবেন। বোতলের কোন মধু খাবেন না। দৈনিক ১০০ গ্রাম খান।
৪। গুড় খান ডায়াবেটিসের রুগী সমস্যা নাই। ডায়াবেটিসে রোগীর মিষ্টি জাতীয় কোন খাবার সমস্যা না। মিষ্টি জাতীয় খাবার ডায়াবেটিসের রোগী খেতে পারবে কিন্তু ন্যাচারাল সোর্স থেকে আসতে হবে মিষ্টিটা। রিভাইন কোন সুগার থেকে মিষ্টিটা আসলে সমস্যা এটি খাওয়া যাবে না যেমন প্যাকেট করে যত খাবার আছে মিষ্টি মানে হাতে যে মিষ্টিটা তৈরি হয় এগুলি আর কি ।
৫। আপনি রান্না করা খাবার খুব কম খাবেন। শাকসবজি বেশি খাবেন ফলমূল বেশি খাবেন। ফর্মুলাটি বিশ্বরূপ রায় নিচে দিয়েছেন ,
সকাল থেকে দুপুর বারোটা পর্যন্ত কি খাবেন কিভাবে খাবেন
সকাল থেকে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত আপনার বডি ওয়েট অনুসারে শুধু ফল আর কিছু খাবেন না,
যেকোনো ধরনের ফল অল্প টাকায় পাওয়া যাচ্ছে এরকম মৌসুমী ফল,
আপনাকে বলছি না যে ওই ফল কিংবা এই ফল আপনার যেটা পছন্দ, চার প্রকারের ফল বেছে নেন।
খাওয়া শুরু করেন।
দুপুরের খাবার মানে লাঞ্চ, কি খাবেন কিভাবে খাবেন
যখনই আপনি দুপুরের খাবার নিয়ে বসবেন দুইটা প্লেট নিয়ে বসবেন।
একটা প্লেটে থাকবে চার প্রকারের কাঁচা সবজি যেগুলি কাঁচা খাওয়া যায়, যেমন শসা টমেটো গাজর মুলা। এগুলি খাবেন।
আরেকটা প্লেটে থাকবি আপনার নিয়মিত যে সমস্ত খাবার খান যেমন ভাত সাথে যে কোন সবজি ডাল মানে ভেজিটেরিয়ান আর কি।
রাতের খাবার মানে ডিনার
যখনই আপনি রাতের খাবার নিয়ে বসবেন দুইটা প্লেট নিয়ে বসবেন।
একটা প্লেটে থাকবে চার প্রকারের কাঁচা সবজি যেগুলি কাঁচা খাওয়া যায়, যেমন শসা টমেটো গাজর মুলা। এগুলি খাবেন।
আরেকটা প্লেটে থাকবি আপনার নিয়মিত যে সমস্ত খাবার খান যেমন ভাত সাথে যে কোন সবজি ডাল মানে ভেজিটেরিয়ান আর কি।
আরো বিস্তারিত আলোচনা উপরে হয়েছে মনোযোগ সহকারে পড়েন।
ডায়াবেটিস কত হলে স্বাভাবিক
ডায়াবেটিস কত হলে স্বাভাবিক, এটা নিয়ে আলোচনা করছেন বিশ্বরূপ তিনি বলছেন , একটু বুঝিয়ে বলছেন ,
যদি আপনি অ্যাডাল্ট হয়ে থাকেন মানে আপনার গ্রোথ শেষ হয়ে গেছে , যদি আপনার ব্লাড সুগার ২৫০ MG পার DECI লেটার এর নিচে থাকে তাহলে এটা স্বাভাবিক ব্লাড সুগার।
তাহলে আপনি ডায়াবেটিস রোগী নন। মাঝে মাঝে যদি এর উপরে চলে যায় তাহলেও আপনি ডায়াবেটিসের রোগী নন।
কিন্তু আপনার ব্লাড সুগার যদি সারা মাস ২৫০ এর উপর থাকে তাহলে আপনি ডায়াবেটিসের রোগী।
ছোট বাচ্চার ক্ষেত্রে এটি ২০০ MG. লাগাতার এক মাস যাব যদি ব্লাড সুগার ২০০ এর উপর থাকে তাহলে বাচ্চাটি ডায়াবেটিস রোগী।
এর উপরে গেলেই বিপদ। ভয় পাবেন না এর থেকে বাঁচার রাস্তাটাও তো আমি দেখিয়েছি। আপনার দরকার এডুকেশনের আপনার মেডিকেশনের কোন দরকার নেই।
পরিশেষে,
আমি বিশ্বরূপ স্যারের ভক্ত, উনি জানেনও না যে আমি ওনার ভক্ত। আমি উপকার পাইছি তাই নিজের উদ্বুদ্ধ হয়ে আর্টিকেলটি লিখলাম। ইন্টারনেটে যতগুলো আর্টিকেল প্রথম পেজে এসেছে সবগুলি একই কথা বলেছে কিন্তু বিশ্বরূপ স্যারের সাথে কারো কথার মিল নেই ।
এটি কোন স্পন্সর আর্টিকেল নয় জেনুইন ন্যাচারাল প্রবৃত্তি নিয়ে লেখা । তার ভিডিও ইউটিউবে পেয়ে যাবেন । আমি তাকে ভালোভাবে ফলো করছি ২০১৭ সাল থেকে।
ভাই আমি আগে তাকে ফলো করেছি তার বলা কথাগুলোকে মেনে আমি উপকার পাইছি ডায়াবেটিস মুক্ত হয়েছি। আর তার কথা এতটা বৈজ্ঞানিক যে কি বলবো বর্তমান চিকিৎসার ব্যবস্থা তো হয়ে গেছে কি শুধু টাকার খেলা। টাকার জন্য লাশ পর্যন্ত আটকে রাখছে ।
আর তিনি কিছু বিক্রি করছেন না , তিনি বলছেন আমার নিয়ম মেনে আপনারা ঘরে ঠিক হয়ে যান এবং প্রত্যেকটা লোক ঘরে ঠিক হয়ে যেতে পারে হাসপাতালে আসার দরকার নেই।
তিনি একজন হিন্দুস্তানি ডক্টর। ভারতের গর্ব। ভারতের অসংখ্য লোক তার ভক্ত , তিনি মেডিকেল সাইন্স এর পক্ষে কিন্তু মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রির বিপক্ষে। যেভাবেই হোক আমি তাকে পেয়েছি , উপকৃত হয়েছে আমার মনে হয়েছে বাংলাদেশের লোকদের জানা উচিত তার সম্বন্ধে তারা আবিষ্কার সম্বন্ধে। ধন্যবাদ।
বিশেষ সতর্কীকরণ: আমি আর্টিকেলটিতে শুধু তথ্য শেয়ার করেছি আমি ডায়াবেটিস সম্বন্ধে এক্সপার্ট নই। বিশ্বরূপ রায় চৌধুরী যিনি ভারতের একজন নামিদামি ডাক্তার যিনি লক্ষ লক্ষ রোগীকে ডায়াবেটিস থেকে মুক্ত করেছেন এই সমস্ত কিছু তারই কথা। ইন্টারনেটের সমস্ত ইভিডেন্স গুলো রয়েছে আপনারা ইউটিউবে গেলেই অনেক টেস্টি মনিয়াল দেখতে পাবেন। আপনি ডায়াবেটিস মুক্ত হবেন আপনার পুরো জীবন বদলে যাবে। তারপরও একটা কথা আপনি আপনার স্বাস্থ্য জীবনের যেকোনো কিছু পরিবর্তন করেন না কেন সেটা নিজ দায়িত্বে বুঝে শুনে করবেন আপনাকে প্রকৃতি চোখ কান দিয়েছে সেগুলো ব্যবহার করে সিদ্ধান্ত নিন।
রিসার্চ পেপার
JournalofMetabolicSyndromeISSN: 2167-0943Chowdhury, J Metabolic Synd 2017, 6:4
Biomedical Research 2019; 30 (3): 513-515
Journal of the Science of Healing Outcomes, Jan 2021 (Vol 13, No. 50)
ডাক্তার বিশ্বরূপ রায় চৌধুরী
Ph.D in Diabetes,(AIU,Zambia)
Ph.D ,Chronic Kidney Diseases
(shridhar university ,India)
লোকেরা যে সমস্ত প্রশ্ন প্রায়ই জিজ্ঞাসা করে
ডায়াবেটিসের প্রধান কারণ কী?
ডায়াবেটিস এমন একটি অবস্থা যখন রক্তে গ্লুকোজ খুব বেশি হয়। যখন অগ্ন্যাশয় পর্যাপ্ত পরিমাণে বা কোনো ইনসুলিন তৈরি করে না, তখন রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যায়। ডায়াবেটিস সব বয়সের মানুষকে প্রভাবিত করতে পারে। গ্লুকোজ (চিনি) আসে প্রধানত খাদ্য ও পানীয়তে উপস্থিত কার্বোহাইড্রেট থেকে।
ডায়াবেটিস কিভাবে হয়?
ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘস্থায়ী, দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্যের অবস্থা যা প্রভাবিত করে কিভাবে শরীর খাদ্যকে শক্তিতে রূপান্তরিত করে এবং উচ্চ রক্তে শর্করার মাত্রা সৃষ্টি করে। এটি ঘটে যখন শরীর হয় পর্যাপ্ত ইনসুলিন উত্পাদন করে না বা উত্পাদিত ইনসুলিন যতটা কার্যকরভাবে ব্যবহার করা উচিত ততটা ব্যবহার করে না।
ডায়াবেটিস কি এবং এর লক্ষণ কি?
ঘন মূত্রত্যাগ
অত্যধিক তৃষ্ণা বা ডিহাইড্রেশন
বারবার ক্ষুধা লাগা
ওজন কমে যাওয়া
ক্লান্তি
মাথা ঘোরা
ধীর ক্ষত নিরাময়
সংক্রমণ বা ত্বকের সমস্যা
ডায়াবেটিসের 10টি সতর্কীকরণ লক্ষণ কী কী?
অত্যধিক ক্ষুধামন্দা, হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া, হাত বা পায়ে কাঁপুনি, ক্লান্তি, দুর্বলতা, শুষ্ক ত্বক, ধীরে ধীরে ক্ষত নিরাময়, অত্যধিক তৃষ্ণা, বিশেষ করে রাতে অতিরিক্ত প্রস্রাব, সংক্রমণ, চুল পড়া টাইপ 2 এগুলো ডায়াবেটিসের সাধারণ লক্ষণ। একই সময়ে, টাইপ 1 ডায়াবেটিসে, লোকেরা বমি বমি ভাব, পেটে ব্যথা, বমির মতো লক্ষণগুলিও অনুভব করে।
ওষুধ ছাড়া ডায়াবেটিস কীভাবে নিরাময় করবেন?
সুগারের ওষুধ নয়, ডায়েট প্ল্যান নয়, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য প্রতিদিন এই কয়েকটি কাজ করুন, রক্তে শর্করা 24 ঘন্টা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
১।নিয়মিত রক্তে শর্করা পরীক্ষা করুন: কার্যকরভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার জন্য, আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়মিত পরীক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ।
২।30 মিনিট ব্যায়াম করুন…
৩।প্রচুর পানি পান কর
৪।সুষম খাদ্য গ্রহণ করুণ -ফলমূল শাকসবজি বিশ্বরূপ স্যার DIP DIET ফলো করুন
৫।যথেষ্ট ঘুম
ডায়াবেটিসের স্থায়ী চিকিৎসা কি?
ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায়, এতক্ষণ আমার আলোচনা করেছি। উপরে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর্টিকেলের কোথাও ঔষধ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়নি ।
ডক্টর বিশ্বরূপ বলছেন, ওষুধ ছাড়াই নিম্নোক্ত ডায়াবেটিস কমাতে পারবেন
১।সকাল থেকে দুপুর বারোটা পর্যন্ত ফল খাবেন অন্য কিছু না। রুটি, ভাত ,চা কিছুই না।
২।দুপুরে যখন আপনি খাবার খাবেন দুটো প্লেট নিয়ে বসবেন একটা প্লেটে চার প্রকারের সবজি থাকবে এবং আরেকটি প্লেটে ভাত থাকবে, আপনার পছন্দের সুখে থাকবে ডাল থাকবে এনিম্যাল ফুড থাকবে না।
ডায়াবেটিসের নতুন ওষুধ কী?
ডক্টর বিশ্বরূপ রায় চৌধুরীর ডিআইপি ডায়েট, জিরো ভোল্ট থেরাপি, টাইম অ্যাজ মেডিসিন ইত্যাদি ডায়াবেটিসের নতুন ওষুধ বলা যায়।
Banglapoints.com এ আপনাদের স্বাগতম।ব্লগিংয়ে আমার দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতা। আমার এই দীর্ঘ ব্লগিং ক্যারিয়ারে আমার বানানো অনেকগুলো ওয়েবসাইট এর মধ্যে এটি একটি।আমার বিশ্বাস যে ক্যাটাগরিগুলো আমার ওয়েবসাইট এ আছে এগুলো একজন ভিসিটরকে 100% আসল এবং নিরাপদ কনটেন্ট প্রদান করবে যাতে যা কেউ প্রপার নলেজ ,ইনস্পিরেশন ও গাইডেন্স পায়।